• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪২৯
অভূতপূর্ব সাড়া পেলেন শাহনাজ খুশি

ছবি : সংগৃহীত

শোবিজ

অভূতপূর্ব সাড়া পেলেন শাহনাজ খুশি

  • বিনোদন প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২০ আগস্ট ২০১৯

ভিন্ন ঘরানার গল্পে বিশেষত পারিবারিক গল্পে অসাধারণ চরিত্রগুলোতে অভিনয় করে শাহনাজ খুশি হয়ে উঠেছেন দর্শকের প্রিয় অভিনেত্রী। তাই টিভি নাটকে তার উপস্থিতি মানেই দর্শকের ভালো লাগার অনন্য বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এবারের ঈদেও খুশি তার অভিনয় প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন তার অভিনীত সবগুলো নাটকে। বৃন্দাবন দাসের রচনায় ‘জয়েন ফেমেলি’, ‘হেভিওয়েট মিজান’, ‘লেকুর এভারেস্ট জয়’, ‘২৫/২ কাঠমন্ডু ভ্যালি’ এবং সাগর জাহানের রচনায় ‘কবুল বলিল কে’ নাটকে অনবদ্য অভিনয় করে দর্শকের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলেছেন শাহনাজ খুশি। বিশেষত দীপু হাজরার নির্দেশনায় ‘জয়েন ফেমেলি’ নাটকে খুশি তার চরিত্রের সঙ্গে মিশে গিয়ে একাকার হয়ে অভিনয় করাটা দর্শকের মনে দাগ কেটেছে বেশি। নাটকটি প্রচারের পর থেকে এখন পর্যন্ত খুশি দেশ-বিদেশের অসংখ্য দর্শক ভক্তের কাছ থেকে সাড়া পাচ্ছেন।

অন্যদিকে সাগর জাহানের ঈদ ধারাবাহিক ‘হেভিওয়েট মিজান’, ‘কবুল বলিল কে’, সকাল আহমেদের ‘লেকুর এভারেস্ট জয়’ ও ‘২৫/২ কাঠমন্ডু ভ্যালি’র জন্যও সাড়া পাচ্ছেন খুশি।

খুশি বলেন, অভিনয় আমার নেশা, আবার পেশাও বটে। আমি আমার পেশাদারিত্বের জায়গায় শতভাগই সৎ থেকে কাজ করার চেষ্টা করি। ঈদে আমি যেসব নাটকে অভিনয় করেছি, বলা যায় প্রত্যেকটি নাটকেরই গল্পে পরিবার উঠে এসেছে। আমাদের নাটকের গল্পে প্রেমকে এড়িয়ে একটু অন্যরকম গল্পকে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। খুব সহজে বলতে গেলে বলা যায় বৃন্দাবন দাসের নিজস্ব একটা ঘরানা আছে। সেই ঘরানারই গল্পের নাটকে আমি অভিনয় করেছি। নাটকগুলো প্রচারের পর ব্যক্তিগতভাবে আমি অনেক ফোন পেয়েছি। ঈদ উৎসবে যখন যেখানে গিয়েছি, সবার কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। দর্শক শুধুই প্রেমের নাটক নয়, নাটকে জীবনের গল্প দেখতে চান, নাটকে নিজের পরিবারের গল্প খুঁজে পেতে চান। আমরা জানতাম নাটক হলো শ্রেণিসংগ্রামের হাতিয়ার, পরিবর্তনের হাতিয়ার। নাটক থেকেই মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করে। আমি ঈদে যেসব নাটকে অভিনয় করেছি সে নাটকগুলোতে তা আছে।

এদিকে আজ মঙ্গলবার খুশি পূবাইলে সাগর জাহানের প্রচার চলতি ধারাবাহিক নাটক ‘সোনার খাঁচা’ শুটিংয়ে অংশ নেবেন। আগামী ২৩ আগস্ট থেকে বাংলাভিশনে প্রচার শুরু হচ্ছে খুশির নতুন ধারাবাহিক সকাল আহমেদ পরিচালিত ‘ভদ্র পাড়া’।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads