সারা দেশের মত নারায়ণগঞ্জে পরিবহন ধর্মঘটের সময়ে গণপরিহন বন্ধ থাকায় নিষিদ্ধ যানগুলো ছিল লোকজনের একমাত্র ভরসা। নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ছিল ব্যাটার চালিত অটো রিকশা, ব্যাটারি চালিত রিকশা সহ টু স্ট্রোক যানের ছড়াছড়ি। লোকজনও এসবে চড়ে গিয়েছেন নির্দিষ্ট গন্তব্যে। তবে ভাড়া ছিল তুলনামূলক অনেক বেশী। মহাসড়কে সিএনজি চালিত অটো রিকশা চলাচল বন্ধ থাকলেও নারায়ণগঞ্জে চলাচল করেছে অবাধে।
বন্ধ ছিল ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড সাইনবোর্ড, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ পুরাতন সড়কের (পোস্তগোলা-পাগলা-চাষাঢ়া) আলীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ-আদমজী-শিমরাইল সড়কের যান চলাচল। বিভিন্ন স্পটে মোতায়েন করা হয়েছিল অতিরিক্ত পুলিশ। নারায়ণগঞ্জ-কমলাপুর রুটে চলাচলরত ট্রেনে ছিল উপচেপড়া ভীড়। ছোট আকারের যানবাহনে কয়েকগুন অতিরিক্ত ভাড়া গুনে কর্মস্থলে যেতে হয়েছে যাত্রীদের।
কাঁচপুর থেকে যাত্রাবাড়ি পর্যন্ত বাসে আসতে যাত্রীদের দিতে হতো ১৫ টাকা। কিন্তু বাস না থাকায় এখন তাদের দ্বিগুন-তিনগুণ ভাড়া গুণতে হচ্ছে।