• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪২৯
অপেক্ষার পালা শেষ

রুপালি পর্দায় ধরা দিতে যাচ্ছেন অধরা খান

সংরক্ষিত ছবি

আনন্দ বিনোদন

অপেক্ষার পালা শেষ

  • আল কাছির
  • প্রকাশিত ০৯ আগস্ট ২০১৮

অধরা খান। ঢাকাই চলচ্চিত্রাঙ্গনের পরিচিত মুখ। এবার অপেক্ষার পালা শেষ করে রুপালি পর্দায় ধরা দিতে যাচ্ছেন অধরা খান। ঈদুল আজহায় মুক্তি পাচ্ছে অধরা খান অভিনীত ‘মাতাল’ ছবিটি। শাহীন সুমন পরিচালিত এ ছবিতে তার বিপরীতে আছেন সাইমন সাদিক। ঈদুল আজহায় মুক্তির পরিকল্পনা নিয়ে চলতি সপ্তাহে ছবিটি সেন্সরে জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন নির্মাতা শাহীন সুমন।

শাহীন সুমনের ‘পাগলের মতো ভালোবাসি’ ছবিটি তার প্রথম চলচ্চিত্র হলেও মুক্তির দিক থেকে প্রথম ছবি ‘মাতাল’। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অধরা বলেন, এটা নিয়ে একটা মজার ঘটনা আছে। শাহীন ভাইয়ার সঙ্গে আমার প্রথম আলাপে ‘মাতাল’ ছবিটি নিয়েই কথা হয়েছিল। পরে ‘মাতাল’ ছবির কাজ শুরু না হয়ে ‘পাগলের মতো ভালোবাসি’ ছবির কাজ শুরু হয়েছে। ‘পাগলের মতো ভালোবাসি’ শেষ করে আমরা ‘মাতাল’ ছবির কাজ শুরু করি। এখন দুটি ছবিরই কাজ শেষ। এখন প্রযোজক চাইছেন ‘মাতাল’ আগে মুক্তি দিতে। তাই এটি মুক্তির দিক থেকে প্রথম হয়ে যাচ্ছে।

ছবির গল্প সম্পর্কে অধরা খান বাংলাদেশের খবরকে বলেন, ‘দারুণ একটি গল্পে নির্মিত হয়েছে ছবিটি। ছবির নামের মধ্যেও একটা আকর্ষণ আছে। ছবিতে দর্শক পুরো একটি প্যাকেজ দেখতে পাবে। এর বেশি আর কিছু বলতে চাইছি না। বাকিটা দর্শক হলে গিয়ে দেখবেন।’

সব শিল্পীরই ইচ্ছা থাকে ঈদে তার ছবি মুক্তি পাক। সেদিক থেকে আমি ভাগ্যবতী। আমার অভিষেক হতে যাচ্ছে ঈদে। উল্লেখ করে অধরা আরো বলেন, ‘আমাদের পুরো টিম ওয়ার্ক দারুণ ছিল। পরিচালক থেকে শুরু করে সবাই আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কাজটি শেষ করেছি। আমার বিশ্বাস ছবিটি দেখে দর্শক নিরাশ হবেন না।’

মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম ছবি নিয়ে কতটুকু আশাবাদী? উত্তরে অধরা হেসে বলেন, ‘তিনটা ছবির কাজ শেষ করার পর আমার প্রথম ছবি মুক্তি পাচ্ছে। সেদিক থেকে আমার এক্সসাইটমেন্ট একটু বেশি। হা হা হা। খুব ভালো লাগছে পাশাপাশি একটু ভয়ও লাগছে। তবে আমি আশাবাদী। আমার বিশ্বাস দর্শক আমাকে গ্রহণ করবেন।’

হুট করেই চলচ্চিত্রে আসা অধরার। চলচ্চিত্রে আসার জন্য কোনো প্ল্যান ছিল না তার। অকপটে স্বীকার করেন তিনি। তার ভাষায়, অনেক আগে কিছু পোর্ট ফোলিও শুট করে সেগুলো ফেসবুকে আপ করেছিলাম। খুব কাছের কিছু মানুষ আমাকে প্রায়ই বলত— তুই তো নায়িকা হতে পারবি। পরে চিন্তা করলাম আমিও তো চেষ্টা করতে পারি। তারপর এক বন্ধুর মাধ্যমে শাহীন সুমন ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ। ব্যাটে-বলে মিলে গেল। ছবির সাইনিং করে ফেললাম।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads