প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া বরফ বৃত্ত বা বরফ চাকতিগুলো বা আইস সারকেলগুলো দেখলে মনে হবে কেউ হয়ত এগুলো বিশাল আয়োজনে দীর্ঘকাল ধরে নিখুঁতভাবে তৈরি করেছে। অথচ সেটা কোনভাবেই সম্ভব নয়। এর গঠনের পেছনে টেকে না কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তিও। এটি একটি অস্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা | ছবি : সংগৃহীত
1/5
প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া বরফ বৃত্ত বা বরফ চাকতিগুলো বা আইস সারকেলগুলো দেখলে মনে হবে কেউ হয়ত এগুলো বিশাল আয়োজনে দীর্ঘকাল ধরে নিখুঁতভাবে তৈরি করেছে। অথচ সেটা কোনভাবেই সম্ভব নয়। এর গঠনের পেছনে টেকে না কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তিও। এটি একটি অস্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা | ছবি : সংগৃহীত
এগুলো একই সাথে আইস সারকেল, আইস ডিস্ক, আইস প্যান বা আইস ক্রেপ নামেও পরিচিত। সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ার খুব স্লো বা মন্থর গতির পানিতে এই ধরণের গোলাকার বরফের চাকতি বা বৃত্ত দেখা যায়। এগুলা এতটাই গোল হয় যে অবাক হয়ে যেতে হয় | ছবি : সংগৃহীত
2/5
এগুলো একই সাথে আইস সারকেল, আইস ডিস্ক, আইস প্যান বা আইস ক্রেপ নামেও পরিচিত। সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ার খুব স্লো বা মন্থর গতির পানিতে এই ধরণের গোলাকার বরফের চাকতি বা বৃত্ত দেখা যায়। এগুলা এতটাই গোল হয় যে অবাক হয়ে যেতে হয় | ছবি : সংগৃহীত
অনেকেই এগুলো নিয়ে বিভিন্নধরণের মতামত দিয়ে থাকেন। যেমন কেউ কেউ বলেন এগুলো সৃস্টি হয়েছে মন্থরগতির পানি ঘুর্ননের ফলে। কিন্তু বিজ্ঞানিরা বিষয়টা মানতে নারাজ কারণ পানি ঘুর্ণনের ফলে এটা তৈরি হবার সময়ই এগুলো ফেটে চৌচির হয়ে যাবার কথা। কিন্তু এগুলো একেবারে চমৎকার একই বৃত্তাকার বা গোলাকার ডিস্ক আকারে তৈরি হয়ে পানিতে ভাসতে থাকে। এদের ব্যাস বা ডায়ামিটার ১৫ মিটার বা ৪৯ ফুটও হতে পারে | ছবি : সংগৃহীত
3/5
অনেকেই এগুলো নিয়ে বিভিন্নধরণের মতামত দিয়ে থাকেন। যেমন কেউ কেউ বলেন এগুলো সৃস্টি হয়েছে মন্থরগতির পানি ঘুর্ননের ফলে। কিন্তু বিজ্ঞানিরা বিষয়টা মানতে নারাজ কারণ পানি ঘুর্ণনের ফলে এটা তৈরি হবার সময়ই এগুলো ফেটে চৌচির হয়ে যাবার কথা। কিন্তু এগুলো একেবারে চমৎকার একই বৃত্তাকার বা গোলাকার ডিস্ক আকারে তৈরি হয়ে পানিতে ভাসতে থাকে। এদের ব্যাস বা ডায়ামিটার ১৫ মিটার বা ৪৯ ফুটও হতে পারে | ছবি : সংগৃহীত
স্ক্যান্ডিনেভিয়া এবং উত্তর আমেরিকায় বরফ চাকতি প্রায়ই দেখা যায়। তবে মাঝে মাঝে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের মতো দক্ষিণেও এগুলো দেখা যায়। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ওয়েলসে একটি বরফ চাকতি দেখা গিয়েছিল এবং দ্বিতীয়টি জানুয়ারীতে ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডে দেখা যায় | ছবি : সংগৃহীত
4/5
স্ক্যান্ডিনেভিয়া এবং উত্তর আমেরিকায় বরফ চাকতি প্রায়ই দেখা যায়। তবে মাঝে মাঝে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের মতো দক্ষিণেও এগুলো দেখা যায়। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ওয়েলসে একটি বরফ চাকতি দেখা গিয়েছিল এবং দ্বিতীয়টি জানুয়ারীতে ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডে দেখা যায় | ছবি : সংগৃহীত
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ডাকোটার শাইয়েন নদীতে একটি বরফ চাকতি দেখা গিয়েছিল এবং আইডাহোর চরম আবহাওয়ায় ২২ জানুয়ারী ২০১৪ তারিখে স্নেক নদীতে একটি বরফ চাকতির বিরল দৃশ্য অনেকেই দেখেছে | ছবি : সংগৃহীত
5/5
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ডাকোটার শাইয়েন নদীতে একটি বরফ চাকতি দেখা গিয়েছিল এবং আইডাহোর চরম আবহাওয়ায় ২২ জানুয়ারী ২০১৪ তারিখে স্নেক নদীতে একটি বরফ চাকতির বিরল দৃশ্য অনেকেই দেখেছে | ছবি : সংগৃহীত
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, প্রকাশক: বাংলাদেশ নিউজ অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড, শ্রীরামপুর, ধামরাই, ঢাকা-এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক সিটি পাবলিশিং হাউজ, ১ আর.কে.মিশন রোড, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: প্লট নং-৩১৪/এ, রোড-১৮, ব্লক-ই, বসুন্ধরা আ/এ, ঢাকা-১২২৯। পিএবিএক্স : ৫৫০৩৬৪৫৬-৭, ৫৫০৩৬৪৫৮ ফ্যাক্স : ৮৪৩১০৯৩ সার্কুলেশন: ০১৮৪৭-৪২১১৫২ বিজ্ঞাপন : ০১৮৪৭-০৯১১৩১, ০১৭৩০-৭৯৩৪৭৮, ০১৮৪৭-৪২১১৫৩, Email: newsbnel@gmail.com, বিজ্ঞাপন: bkhaboradvt2021@gmail.com, www.bangladesherkhabor.net, www.bangladesherkhabor.org
বাংলাদেশ নিউজ অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান
কপিরাইট © বাংলাদেশের খবর