• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪২৯
হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন

হাজার বছরের গৌরব-গাথা ও প্রাচীন ইতিহাস-ঐতিহ্যের অগণিত স্মৃতিমণ্ডিত পঞ্চগড় থেকে হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন

ছবি : সংগৃহীত

ভ্রমণ

হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন

  • সৈয়দ ফয়জুল আল আমীন
  • প্রকাশিত ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

নেপালকে বলা হয় হিমালয়কন্যা। সেই নেপালের কাছের জনপদ বলে পঞ্চগড়কেও ‘বাংলাদেশের হিমালয়কন্যা’ বলা হয়। খালি চোখে হিমালয়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য দেশের একমাত্র উপযুক্ত স্থান তেঁতুলিয়া। প্রতি বছর শীত মৌসুম শেষে এখানে পর্যটকদের ঢল নামে। মেঘমুক্ত আকাশে শীতের সকালের সোনা রোদ যখন হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে পড়ে, তখন এই অনাবিল দৃশ্য দেখে জুড়িয়ে যায় দু’চোখ। শুধু হিমালয় নয়, বাড়তি পাওয়া হিসেবে ভারতের কাঞ্চনজঙ্ঘা পাহাড়ও দেখা যায়। তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোর উত্তর পাশে দাঁড়িয়ে এ দৃশ্য দেখার জন্য দুরবিন বা বাইনোকুলারের প্রয়োজন নেই। খালি চোখেই এই নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করা যায়।

কীভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে পঞ্চগড়ের দূরত্ব ৪৫৭ কিলোমিটার। আর পঞ্চগড় থেকে তেঁতুলিয়ার দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার। দেশের যে কোনো স্থান থেকে সড়ক ও রেলপথে যাওয়া যায় সেখানে। বিমানেও যাওয়া যায় তবে সৈয়দপুর পর্যন্ত। সেখান থেকে আবার বাস অথবা ভাড়া ট্যাক্সিতে যাওয়া যায়।

কোথায় থাকবেন : তেঁতুলিয়ায় বেড়াতে যেতে হলে পঞ্চগড় শহরে থাকার প্রস্তুতি নিয়েই যেতে হবে। কারণ তেঁতুলিয়ায় থাকার মতো তেমন কোনো আবাসিক হোটেল নেই। তবে পূর্বানুমতি নিয়ে তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোতে রাতযাপন করা যায়। এজন্য আগেভাগেই সিট বুক করতে হবে। এ ছাড়া জেলা পরিষদের একটি বাংলো রয়েছে। সেখানেও আগাম বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। রাতযাপনের জন্য পঞ্চগড় জেলা শহরে ভালো মানের বেশকিছু আবাসিক হোটেল ও রেস্ট হাউজ রয়েছে। এসি, নন-এসি দু’ধরনের রুমই পাওয়া যায়। ভাড়াও তুলনামূলক অনেক কম।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads