অগ্নিঝরা মার্চে ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া গ্রামে এক অগ্নিস্ফুলিঙ্গের জন্ম হয়-যার আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় সব অন্যায় অবিচার। যিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের দিয়েছে একটি মানচিত্র/একটি স্বাধীন দেশ- তার নাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ তার ১০১ তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত এবং মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও-এর নেতৃত্বে জুমের মাধ্যমে সারা পৃথিবীর ব্যাংকটির সকল মহাব্যবস্থাপক, উপ- মহাব্যবস্থাপক , সহকারী মহাব্যাবস্থাপক,কর্মকর্তা-কর্মচারি এবং গ্রাহকদের নিয়ে আজ সকাল ১০টা থেকে বেলা ৪টা পর্যন্ত এক সমাবেশের আয়োজন করা হয় । সকল শ্রোতাই এই সমাবেশে যেন এক ঘোরের মধ্যে ছিল।
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে প্রধান অতিথি ছিলেন ড. জায়েদ বখত, সভাপতি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, বিশেষ অতিথি পরিচালক পর্ষদের পরিচালকরা। তার মধ্যে কাসেম হুমায়ুন , কে এম এন মঞ্জুরুল হক লাবলু এবং তানাজিনা ইসমাইল বক্তব্য রাখেন। আরো বক্তব্য রাখেন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিসুরর হমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউল্লাহ , রফিকুল ইসলাম, মহাব্যবস্থাপক মনোয়ার হোসেন , অফিসার সমিতি এবং সিবিএ এর নেতৃবৃন্দ। সভার বিশেষ আকর্ষণ ছিল তারাপদ বিশ্বাস যিনি ৭ ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ স্টেজের নীচে বসে রেকর্ড করে ছিলেন। অগ্রণী ব্যাংক তাকে প্রথম স্বীকৃতি দিল। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া অগ্রণী ব্যাংক নামটা যেন স্বার্থক হলো।
অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড.জায়েদ বখততার গুরুত্বপূর্ন বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দূরদৃষ্টির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভের কথাচিন্তা না করে রাষ্ট্রের স্বার্থে সরকারকে এবং সমাজ কে সাহায্য করতে হবে। সভার প্রধান অতিথি বঙ্গবন্ধু কর্নারের প্রতিষ্ঠা তাজনাব শামসউল ইসলাম তার সমাপনী বক্তব্যে জাতির পিতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন তার সুযোগ্য কন্যার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নশীল হয়েছে এবং অগ্রণী ব্যাংক ও এগিয়েছে অনেক দূরযা আমাদের জাতির পিতা হয়তো চেয়েছিলেন এবং সেই কারনে তিনি হাবিব ব্যাংকের নাম রেখেছিলেন অগ্রনী ব্যাংক যেন সবার অগ্রে তার স্থান হয়। সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী গ্রাহক শ্রোতাদের সহযোগীতা কামনা এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে তিনি সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি
