• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪২৯
শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় চট্রগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান

শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় চট্রগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবানের প্রস্তুতি চলছে

ছবি : বাংলাদেশের খবর

সারা দেশ

শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় চট্রগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান

  • গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ১৪ আগস্ট ২০১৯

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদৎ বার্ষিকীতে টুঙ্গিপাড়ায় চট্রগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান অনুষ্ঠিত হবে।

আলহাজ্ব এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নেতৃত্বে এবারও মেজবান অনুষ্ঠিত হবে। মেজবানে খাওয়ানো হবে ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ।

এবারও টুঙ্গিপাড়ার দু’টি স্থানে মেজবানির আয়োজন থাকছে। তবে শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে হবে মূল আয়োজন। এখানে প্রায় ৩০ হাজার লোকের খাওয়ার আয়োজন করা হবে বলে জানাগেছে।

এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী বালিয়াডাংগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে থাকবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য আয়োজন। সেখানেও প্রায় ১০ হাজার লোকের খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। ইতোমধ্যে ডেকোরেশনের লোকজন প্যান্ডেল তৈরির কাজ শেষ করেছে। চলছে শেষ পর্যায়ের কাজ।

জানা যায়, এ মেজবানে প্রয়াত এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর স্ত্রী চট্টগ্রাম মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন ও তার পরিবার ছাড়াও তাঁর বড় ছেলে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নেতৃত্বে কয়েকশ” নেতা-কর্মীর একটি প্রতিনিধিদল টুঙ্গিপাড়া আসবেন।

ইতোমধ্যে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবানের ভেন্যু পরিদর্শন করেছেন।প্রতি বছরের ন্যায় যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগের কর্মীরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে উক্ত মেজবানে কাজ করবেন এবং ইতোমধ্যে মেজবানির আনুসাঙ্গিক প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে।

ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারী প্রয়াত এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছোট ছেলে বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন এই মেজবানের তত্ত্বাবধানে থাকবেন।

প্রসঙ্গত, বিগত ২৬ বছর আগে টুঙ্গিপাড়ায় আয়োজন করেছিলেন চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান। যা আজ জাতীয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। বিগত ২৬ বছর ধরে জাতীয় শোক দিবসে ঐতিহ্যবাহী মেজবানের আয়োজন হতো চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি আলহাজ্ব এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে। মাথায় হুলিয়া নিয়ে আত্মগোপনে থাকা অবস্থায়ও ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে গিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি সাধ্যমতো সাধারণ মানুষের জন্য আপ্যায়নের আয়োজন করতেন প্রয়াত এ নেতা।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads