কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আদালতের নির্দেশে ৭ মাস পর কবর থেকে সোহেল মিয়া নামের এক যুবকের লাশ উত্তোলন করা হয়।
শনিবার নাঙ্গলকোট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজেদুর রহমানের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করা হয়। এ সময় জেলা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোকাদ্দেস হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
মোঃ সোহেল মিয়া (২১) উপজেলার বেলঘর গ্রামের আব্দুর ছাত্তারের ছেলে।
মামলা ও স্থানীয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের ৩০ মার্চ রাতে সোহলকে বন্ধু সাদ্দাম ও ইউনুছ জরুরি কথা আছে বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। পরদিন সকালে ওই গ্রামের মসজিদের পাশে শফিকুর রহমানের পরিত্যক্ত বাড়িতে তার মরদেহ পাওয়া যায়। কোন অভিযোগ ছাড়াই লাশ দাফন করা হয়।
৬ মাস পর সোহেলের বন্ধুদের সন্দেহ হলে নিহতের পিতা আব্দুর ছাত্তার বাদী হয়ে ১২ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার আদালত নিহতের বন্ধু ওই গ্রামের মোঃ মোস্তফার ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৮), আবু তাহেরের ছেলে ইউনুছসহ (১৯) ৬জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। আদালত জেলা ডিবি পুলিশকে লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণের নির্দেশ দেন।