মুশফিকুর রহিমের ব্যাটিং দৃঢ়তা ও সাকিব আল হাসানের পাঁচ উইকেটের বোলিং ঘূর্ণিপাকে পুরো ম্যাচে সামান্যতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও গড়তে পারেনি গুলবাদিন-রাশিদদের আফগানিস্তান।
সাকিব তার সেরা সময়ে নিঃসন্দেহে। এবারের বিশ্বকাপ এখন পর্যন্ত স্বপ্নের মতো কাটছে বিশ্ব সেরা এই অল-রাউন্ডারের। আজ আফগানিস্তানের বিপক্ষে যা করলেন তা বিশ্ব ক্রিকেট আজীবন মনে রাখবে, রাখতে হবে। অই-রাউন্ডার হিসেবে বিশ্বকাপে ১ হাজার রানের পাশাপাশি ৩০ উইকেট করেন এই বাঁহাতি অল-রাউন্ডার!
প্রথম ১০ ওভারে আফগানিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙতে পারেননি পেসাররা। পরে বোলিংয়ে এসেই জুটি ভেঙান স্পিনার সাকিব আল হাসান।
পরে আরো চমক দেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। নিজের পঞ্চম ওভারে ওভারে জোড়া আঘাত হানে সাকিব। প্রথম বলে লিটন দাসের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গুলবাদিন নাইব। তৃতীয় বলে দারুণ ডেলিভারিতে বোল্ড মোহাম্মদ নবী মারেন ডাক।
এক ওভার বিরতিতে আবার ষষ্ঠ ওভারে আবারও সাকিবের চমক। এবার ক্যাচ বানালেন আসগর আফগানকে। পরে নাজিবুল্লাহ যাদরানের উইকেট নিয়ে পাঁচ উইকেট পূর্ণ করেন সাকিব।
এর আগে ৭ উইকেটে ২৬২ রানের পুঁজি গড়তে পারে বাংলাদেশ।