• মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪২৯
চলচ্চিত্রবিষয়ক কমিটিতে কবরী ও সুবর্ণা

ছবি : সংগৃহীত

ঢালিউড

চলচ্চিত্রবিষয়ক কমিটিতে কবরী ও সুবর্ণা

  • বিনোদন প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ০৬ জুলাই ২০১৯

চলচ্চিত্র বিষয়ে সরকারকে বিভিন্ন পরামর্শ এবং এ শিল্পের উন্নয়নে কাজ করার জন্য গঠন করা হয়েছে জাতীয় পরামর্শক কমিটি। এই কমিটিতে স্থান করে নিয়েছেন এক সময়ের দাপুটে দুই চলচ্চিত্র অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী ও সুবর্ণা মুস্তাফা।

২ জুলাই তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে ২৪ জন সদস্যের তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেখানে কবরী ও সুবর্ণা ছাড়াও যারা কমিটিতে রয়েছে তারা হলেন- তথ্যমন্ত্রী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী, তথ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, শিল্প মন্ত্রণালয় সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সচিব, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় সচিব, আইন ও বিচার বিভাগ সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ সচিব, এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী, ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক।

বাকি ১০ জন হলেন চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইর একজন প্রতিনিধি, চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির একজন প্রতিনিধি, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দীন নওশাদ, ড. ইনামুল হক, চলচ্চিত্র সংসদের একজন প্রতিনিধি, দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, মোরশেদুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও চলচ্চিত্র)/ যুগ্ম সচিব (চলচ্চিত্র) ও তথ্য মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনের তথ্যানুযায়ী এই কমিটি শিগগির কাজ শুরু করবে। তাদের কাজ হবে- চলচ্চিত্র নীতিমালার আলোকে চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে করণীয় বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ প্রদান। চলচ্চিত্র নীতিমালায় বর্ণিত বিভিন্ন বিষয় বাস্তবায়নে করণীয় সম্পর্কে সরকার ও সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ প্রদান। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট বিদ্যমান নীতি, আইন ও বিধিমালা পর্যালোচনা করে এসব আইন, নীতি ও বিধির পরিবর্তন, সংশোধন ও পরিমার্জনের প্রয়োজন হলে বা নতুন আইন, নীতি, বিধির প্রয়োজন হলে সে বিষয়ে সুপারিশ প্রদান। দেশে ও বিদেশে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কার্যাবলি অনুসরণ ও পর্যবেক্ষণ করে সেসব কার্যক্রমে অভিজ্ঞতার আলোকে জাতীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়নে গৃহীতব্য ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ প্রদান। চলচ্চিত্র নীতিমালার কোনো বিষয়ে সংযোজন, সংশোধন ও পরিমার্জনের প্রয়োজন হলে সে বিষয়ে সুপারিশ প্রদান। কমিটি বছরে ন্যূনতম দুটি সভায় মিলিত হবে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads