• শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪২৯
বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে যাচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন

ছবি : সংগৃহীত

জাতীয়

বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে যাচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২৪ এপ্রিল ২০১৯

আগামীকাল চীনের বেইজিংয়ে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী উচ্চ পর্যায়ের ‘দ্বিতীয় বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরাম’। এতে অংশ নেবেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। এ লক্ষ্যে তিনি আজ দুপুরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। বেইজিংয়ের চায়না ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ২৫ থেকে ২৭ এপ্রিল তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে শতাধিক দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রী এবং উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।

তারা ১২টি থিমেটিক সেশনে দুর্বল ও অস্থিতিশীল বিশ্ব অর্থনীতি থেকে উত্তরণের নীতি নির্ধারণ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বাণিজ্য পরিসর বৃদ্ধি, অর্থনৈতিক সহযোগিতার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক ক্ষেত্র চিহ্নিতকরণ এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির উপায় নিয়ে আলোচনা করবেন। এক্ষেত্রে শক্তিশালী আন্তঃযোগাযোগ ও গভীর সহযোগিতার বিষয়টি প্রাধান্য পাবে। 

ফোরামে শিল্পমন্ত্রী বিভিন্ন থিমেটিক সেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তিনি ‘ব্যাপক পরামর্শ, যৌথ উদ্যোগ এবং অংশীদারত্বের মাধ্যমে সুফল ভোগের জন্য নীতি সহায়তা ও সম্মিলিত প্রয়াস জোরদারকরণ’ শীর্ষক থিমেটিক সেশনে বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া তিনি উচ্চ পর্যায়ের বিভিন্ন সভায় বাংলাদেশ সরকারের নীতিনির্ধারণী বিষয় এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার গৃহীত উদ্যোগগুলো তুলে ধরবেন। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং শিল্প মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরাম’-এ অংশগ্রহণের বিষয়ে মতবিনিময় করবেন।

ফোরামে অংশগ্রহণের পাশাপাশি শিল্পমন্ত্রী চীনের সিনোপ্যাক লুব্রিকেন্ট কোম্পানি লিমিটেড এবং সানজি ইয়াংমি ফার্টিলাইজার ইন্ডাস্ট্রি কোম্পানি লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

এ ফোরামে অংশগ্রহণের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে শিল্প, ভৌত অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও সৃজনশীল উদ্ভাবনে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহায়তার ক্ষেত্র প্রসারিত হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি, শিল্পখাতে সহায়তা জোরদার, শ্রমঘন শিল্প ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২৮ এপ্রিল শিল্পমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads