• বুধবার, ৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪২৯
অবশেষে রিমান্ডে ওসি প্রদীপসহ ৩ জন

ছবি: বাংলাদেশের খবর

জাতীয়

অবশেষে রিমান্ডে ওসি প্রদীপসহ ৩ জন

  • অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১৮ আগস্ট ২০২০

অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান নিহত হওয়ার ঘটনার মামলায় টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ, পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও নন্দ দুলাল রক্ষিতকে সাতদিনের রিমান্ডে র‍্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ তিনজনকে র‍্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা কারাগারের জেল সুপার মোকাম্মেল হক।

অন্যদিকে, গত ৩১ জুলাই ঘটনাস্থল শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে দায়িত্ব পালনকারী তিন এপিবিএন সদস্যের ঘটনায় সম্পৃক্ততা পাওয়ায় তাদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ।

এপিবিএনের এ তিন সদস্য হলেন— এপিবিএনের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাহজাহান, কনস্টেবল রাজীব ও আব্দুল্লাহ।

এর আগে, গত সোমবার আদালতের নির্দেশের ১২ দিন পর ওসি প্রদীপ, এস আই লিয়াকত ও নন্দদুলাল রক্ষিতকে রিমান্ডে নেয়ার ঘোষণা দেন র‍্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক আশিক বিল্লাহ।

গত ৩১ জুলাই রাতে, কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শ্যামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। 

৫ আগস্ট টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার, বাহারছড়া তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ লিয়াকতসহ ৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস। পরদিন আদালতে আত্মসমর্পণ করেন প্রদীপসহ সাত আসামি। ওই দিনই দু'দফার শুনানি শেষে তিন কর্মকর্তার সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। এর কয়েকদিন পর বাকি চার পুলিশ সদস্যকে রিমান্ডে দেন আদালত। গত ১৪ আগস্ট, এএসআই লিটনসহ চার পুলিশ সদস্যকে কারাগার থেকে হেফাজতে নেয় র‌্যাব। তবে বারবার পেছাতে থাকে সাবেক ওসি প্রদীপ, লিয়াকত ও নন্দদুলালকে রিমান্ডে নেয়ার প্রক্রিয়া।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads