• মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪২৯

জাতীয়

মুসলিম ছাত্রলীগের সম্পাদক হন

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত ১০ জানুয়ারি ২০২১

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৩৯ সালে কলকাতা যাওয়ার পর শহীদ সাহেবের সাথে দেখা করে মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগ গঠনের বিষয়ে আলোচনা করেন। সে সময় খন্দকার শামসুদ্দীন সাহেব এসএমএ মুসলিম লীগে যোগ দিয়েছেন। তাকেই ছাত্রলীগের সভাপতি করা হয়। আর বঙ্গবন্ধু হলেন সম্পাদক। একজন মোক্তার সাহেব সেক্রেটারি হলেও কাজ করতেন বঙ্গবন্ধু। এছাড়া মুসলিম লীগ ডিফেন্স কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটিরও সেক্রেটারি করা হয় বঙ্গবন্ধুকে। এভাবেই ধীরে ধীরে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন তিনি।

রাজনীতিতে জড়ানোতে বঙ্গবন্ধুর পিতা তাকে কোনো বাধা দেননি। শুধু বলতেন লেখাপড়ার দিকে নজর দেবে। সে সময় লেখাপড়ার দিকেও আগ্রহ হয় তার। কারণ অসুস্থতার জন্য বঙ্গবন্ধুর কয়েক বছর নষ্ট হয়েছিল। তিনি স্কুল ক্যাপ্টেনও ছিলেন।

ছোট বেলা থেকেই বঙ্গবন্ধুর খেলাধুলার প্রতি নেশা ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর পিতা তাকে বেশি খেলতে দিতেন না। কারণ তার হার্টের ব্যারাম হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর পিতাও ভালো খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি ছিলেন অফিসার্স ক্লাবের সেক্রেটারি। আর বঙ্গবন্ধু ছিলেন মিশন স্কুলের ক্যাপ্টেন। তার পিতার টিম ও বঙ্গবন্ধুর টিমের যখন খেলা হতো, তখন সাধারণ জনগণ খুব উপভোগ করতো। মিশন স্কুলের টিম খুব ভালো ছিল। মহকুমার যারা ভালো খেলোয়াড় ছিল তাদের ফ্রি বেতনে ভর্তিও করা হতো। ১৯৪০ সালে বঙ্গবন্ধুর পিতার টিম প্রায় সব খেলায় স্কুল টিমের কাছে পরাজিত হয়। আর বছরের শেষ খেলায় বঙ্গবন্ধুর পিতার টিমের সাথে বঙ্গবন্ধুর টিমের পাঁচ দিন ড্র হয়।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads