• বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪২৯

বিদেশ

তুরস্ক-গ্রিসে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২২

  • আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশিত ৩১ অক্টোবর ২০২০

তুরস্ক ও গ্রিসে শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ২২ জন। আহত হয়েছেন ৭ শতাধিক। 

শুক্রবার অ্যাজিয়ান সাগরে দেশ দুটির উপকূলীয় এলাকায় এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৬। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা (এএফএডি) বলেছে, গ্রিনিচ সময় ১১টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিট) আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৬। ভূমিকম্পে ইজমির প্রদেশের ইজমির শহরে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে। ভূমিকম্পের পরপরই সড়কে হাজার হাজার মানুষ নেমে আসেন।

তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, তুরস্কের এএফএডি বলেছে, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭০৯ জন।

তুরস্ক ও গ্রিসের কর্তৃপক্ষ বলেছে, তুরস্কের ইস্তাম্বুলও ভূকম্পনে কেঁপে উঠেছে। গ্রিসের সামোস দ্বীপেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এই দ্বীপে উঁচু ঢেউ আঘাত হানতে পারে জানিয়ে সতর্কতা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ইজমির শহরে ধসে যাওয়া ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে তল্লাশি চালাচ্ছেন স্থানীয়রা। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ভূমিকম্পের সময় তুরস্কের ইস্তাম্বুল, ইজমির ও অন্যান্য শহরের বাসিন্দারা বাড়ি-ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। একই দৃশ্য দেখা যায় গ্রিসেও।

তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেইমান সোয়লু এক টুইটে বলেছেন, ইজমিরের বায়রাকলি এবং বোর্নোভা জেলায় অন্তত ছয়টি ভবন ধসে পড়েছে। এছাড়া এই ভূমিকম্পে উসাক, দেনিজলি, মনিসা, বালিকেসির, আয়দিন এবং মুগলা প্রদেশেও হালকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads