• শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪২৯
জিতলে কপালে ট্যাটু আঁকাবেন রাকিটিচ

ইভান রাকিটিচ

ছবি: ইন্টারনেট

ফুটবল

জিতলে কপালে ট্যাটু আঁকাবেন রাকিটিচ

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১৪ জুলাই ২০১৮

রাশিয়া বিশ্বকাপের ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে জিততে পারলে কপালে ট্যাটু আঁকাবেন ইভান রাকিটিচ।

এর আগে কখনই বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলার সৌভাগ্য হয়নি ক্রোয়েশিয়ার। ডেলিচের দলে অন্যতম তারকা মিডফিল্ডার হিসেবে ইতোমধ্যেই রাশিয়া বিশ্বকাপে নিজের যোগ্যতার প্রমান দিয়েছেন রাকিটিচ। তার সঙ্গে এই দলে আরেক তারকা লুকা মড্রিচও ক্রোয়েটদের ফাইনালে খেলার পথে অসাধারণ অবদান রেখেছেন।

ফাইনালে জিততে পারলে ক্রোয়েশিয়ার এই বিশেষ সাফল্যকে বিশেষভাবেই নিজের মধ্যে ধারণ করবেন রাকিটিচ। আর সেটা জানাতে গিয়ে রাকিটিচ বলেন, ‘কপালে একটি ট্যাটু আঁকানোর ইচ্ছা আছে। অনেক খেলোয়াড়রই শরীরের অনেক জায়গা এটি করে থাকে। যা সবাই দেখে, কিন্তু আমি একটি বিশেষ কিছু করতে চাই। এজন্য অবশ্য প্রথমে আমি আমার স্ত্রীর অনুমতি নেব। আসলে সত্যি বলতে কি বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। এর পিছনে অনেক পরিশ্রম, ভালবাসা জড়িয়ে আছে। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে আমার কাছে শুভকামনা আসছে। আর্জেন্টিনা, স্পেন, জার্মানি থেকে আমি বার্তা পেয়েছি। এটা সত্যিই অকল্পনীয়। একটি বিষয় আমাদের সবচেয়ে বেশি আনন্দিত করছে যে ফাইনালে যোগ্য দল হিসেবেই আমরা খেলছি। এখন আমরা বিশ্বকে একটি বিষয় প্রমান করতে চাই একটি দল হিসেবে আমরা খেলেছি এবং মাঠে সকলের শেষটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছি।’

নক আউট পর্বের প্রতিটি ম্যাচেই ক্রোয়েশিয়া অতিরিক্ত সময়ে খেলতে বাধ্য হয়েছে। এর মধ্যে ডেনমার্ক ও রাশিয়ার বিপক্ষে টাই-ব্রেকারে জয়ের পরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু এজন্য দল মোটেই পরিশ্রান্ত নয় বলেই মন্তব্য করেছেন রাকিটিচ।

তিনি বলেন, ফাইনাল ম্যাচটি ক্রোয়েশিয়ার সকল মানুষের জন্য একটি ঐতিহাসিক ম্যাচ। এই ম্যাচে খেলোয়াড়রা শতভাগ ফিট হয়েই মাঠে নামবে। এর থেকে বড় সুযোগ আর কখনো আসবে না। এটা শুধু ২৩ জন খেলোয়াড়, কোচ, স্টাফ, ফিজিও, চিকিৎসক, সাংবাদিকদের নয়, সাড়ে চার মিলিয়ন মানুষের স্বপ্ন এখানে জড়িত।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads