Logo

রাজধানী

হাটের শৃঙ্খলায় হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক, মলম পার্টির বিরুদ্ধে তৎপর

Icon

বাংলাদেশের প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২ জুন ২০২৫, ১৫:১২

হাটের শৃঙ্খলায় হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক, মলম পার্টির বিরুদ্ধে তৎপর

ছবি : বাংলাদেশের খবর

রাজধানীর ১৯টি পশুর হাটে শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে এক হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক। তাদের দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে নিয়োজিত করেছে হাটের ইজারাদাররা। কাজলা-শনির আখড়া হাট, ধোলাইখাল ও পোস্তগোলা হাট ঘুরে এসব তথ্য জানা যায়।

স্বেচ্ছাসেবকরা বলছেন, দৈনিক ৮০০ টাকা মজুরিতে তাদের নিয়োজিত করা হয়েছে। তাদের কাজ সড়কের শৃঙ্খলা বজায় রাখা, হাটে ক্রেতা কিংবা বিক্রেতাদের মধ্যে কোনো বিষয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হলে তা তাৎক্ষণিক ইজারাদারদের অবগত করা, মলম পার্টি, চোর-ছিনতাইকারী ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে এমন বিষয়ে নজরদারি রাখা।

কাজলা-শনির আখড়া হাটের স্বেচ্ছাসেবক আরিফ বলেন, ‘আমাদের দৈনিক ৮০০ টাকা করে দেয়া হয়। আবার যারা কাউন্টারে বসেন তাদের দেয়া হয় ৩ হাজার টাকা করে। আমরা মহাসড়কে যেন যানজট সৃষ্টি না হয় সেজন্য কাজ করছি। পুলিশ আসে কিছুক্ষণ পর পর। তারা আমাদের কার্যক্রম দেখে আবার চলে যায়। এবার এখন পর্যন্ত মহাসড়কে পশুর হাটের প্রভাব পড়েনি।’

তবে সরেজমিন ঘুরে লক্ষ্য করা গেছে, স্বেচ্ছাসেবকদের ওপরই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে পুলিশ। হাটে কিংবা সড়ক-মহাসড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশি উপস্থিতির কথা থাকলেও বাস্তবে তা নেই। তবে ফাঁকে ফাঁকে হাটে এসে ঘুরে যাচ্ছে পুলিশ।

ধোলাইখাল হাটের স্বেচ্ছাসেবক জামশেদ মিয়া বলেন, ‘রাস্তায় যানজট ছাড়াও হাটের সকল ঝামেলাই আমাদের দেখতে হচ্ছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধা অসুবিধাও আমরাই দেখছি। পুলিশ এসে আবার চলে যাচ্ছে। তারা হাটে থেকে কাজ করছে না। এরপরও হাটের অবস্থা ভালো। কোনো রকম ঝামেলা হচ্ছে না। তবে বিক্রি বাড়লে, ভিড় বাড়বে তখন চোর-ছিনতাইকারী, অজ্ঞান পার্টি সবাই সুযোগ নিতে চাইবে। আমরা সে সুযোগ দিব না। আমরা প্রস্তুত আছি।’

এনএমএম/এমআই

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

ঈদুল আজহার সব খবর ঈদুল আজহা

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর