আজ পয়লা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। বাংলা পঞ্জিকার পাতায় যুক্ত হলো আরও একটি বছর। পুরাতন বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে কুয়াকাটায় এসেছেন পর্যটকরা। বছরের প্রথম দিন সমুদ্র সৈকতে সূর্যোদয় দেখে তারা নতুন বছরকে বরণ করেছেন। তবে এবার বিগত সময়ের চেয়ে পর্যটকের সংখ্যা কমেছে।

নতুন বছরের প্রথম দিন সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকালে সূর্যোদয় দেখতে কুয়াকাটা সৈকতে হাজির হন দেশি-বিদেশি পর্যটকরা।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। একই স্থানে দাঁড়িয়ে উপভোগ করা যায় সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত। ফলে ভ্রমণপিপাসুদের প্রথম পছন্দ কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। মনোরম নৈসর্গিক দৃশ্যের হাতছানি ভ্রমণবিলাসী মানুষকে বারবার টেনে আনে সমুদ্রের কাছে। প্রতিবছর পয়লা বৈশাখে পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের বেলাভূমি কুয়কাটা। কিন্তু প্রতি বছরের মতো আশানুরূপ পর্যটক না থাকায় কিছুটা হতাশ পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

পর্যটনমুখী ব্যবসায়ীদের ধারণা ছিল, বাংলা ১৪৩১ সালের শেষ সূর্যাস্ত এবং বাংলা ১৪৩২ সালের প্রথম সূর্যোদয় দেখতে কুয়াকাটায় অর্ধলক্ষাধিক পর্যটক-দর্শনার্থীর আগমন ঘটবে। কিন্তু স্বল্পসংখ্যক পর্যটক আসায় তারা হতাশ হয়েছেন।

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক নিলয় বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে বছরের প্রথম সূর্যোদয় দেখতে কুয়াকাটা এসেছি। নতুন সূর্যোদয়ের সঙ্গে জীবনের আরও একটি নতুন বছর শুরু হলো। নতুন বছরের সূর্যোদয় দেখতে পেরে খুশি আমি।’ 

• জাকারিয়া জাহিদ/এমজে