Logo

শিক্ষা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

পঞ্চম শ্রেণি শিক্ষার্থী মেধা যাচাই-বিজ্ঞান

Icon

বেলাল হোসাইন

প্রকাশ: ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩:১৩

পঞ্চম শ্রেণি শিক্ষার্থী মেধা যাচাই-বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা,  আজকের এই আলোচনায় বিজ্ঞান বিষয়ের বিস্তৃত উত্তর প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব। এই প্রশ্নের মান হচ্ছে ৬ করে। এই অংশ থেকে মোট ৬টি প্রশ্ন আসবে, যার সবগুলোর উত্তর লিখতে হবে। ৬টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর লেখার জন্য ৪ করে মোট ২৪ নম্বর পাবে।

পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞান বিস্তৃত প্রশ্ন উত্তর মূলত রচনামূলক বা বর্ণনামূলক টাইপের প্রশ্ন। তাই পূর্ণ নম্বর পাওয়ার জন্য উত্তর তুলনামূলক বড় আকারে লিখতে হবে। এখানে তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিস্তৃত প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য এগুলো ভালোভাবে চর্চা করার পরামর্শ থাকবে।

অধ্যায়- ১: আমাদের পরিবেশ

১. উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় খাদ্য গ্রহণ করে? উদ্ভিদ কীভাবে প্রাণীকে সাহায্য করে তার একটি উদাহরণ লেখ। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় তোমার এলাকায় উদ্ভিদ সংরক্ষণের তিনটি উপায় লেখ।

উত্তর: উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি করে।

প্রাণী নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে না। উদ্ভিদ সূর্যের আলো, মাটি, পানি, বায়ু ইত্যাদি ব্যবহার করে খাদ্য উৎপাদন করে প্রাণীকে সাহায্য করে।

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় আমার এলাকায় উদ্ভিদ সংরক্ষণের ৩টি উপায় হলো:

* পরিবেশ সংরক্ষণের অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।

* বৃক্ষ নিধন বন্ধ করা জরুরি। যদি বৃক্ষ নিধন করা হয় তবে ১টি কাটলে ২টি লাগাতে হবে।

* বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ ও বনায়নের মাধ্যমে উদ্ভিদ সংরক্ষণ করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা সম্ভব।

২. গাছ রোপণ করে অন্ধকারে রাখলে কী ঘটবে? গাছটিতে পানি না দিলে কী ঘটবে? বালিতে রোপণ করলে কী ঘটবে তা তিনটি বাক্যে লেখ।

উত্তর: গাছটি অন্ধকারে রাখলে মারা যাবে, কারণ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে সূর্যালোকের প্রয়োজন।

পানি না দিলে গাছটি অল্প দিনেই মারা যাবে। কারণ, সূর্যালোকের উপস্থিতিতে খাদ্য তৈরি করতে পানির দরকার।

বালিতে রোপণ করলে গাছটি ধীরে ধীরে মারা যাবে কারণ- বালিতে তুলনামূলকভাবে পানির পরিমাণ কম। গাছটি খাদ্য তৈরির জন্য পর্যাপ্ত পানি পাবে না।

অধ্যায়- ২: পরিবেশ দূষণ

১. শব্দ দূষণের একটি কারণ লেখ। হঠাৎ উচ্চ শব্দের কারণে মানবদেহে সৃষ্ট দুইটি প্রভাব লেখ। শব্দ দূষণ থেকে রক্ষা পাওয়ার দুইটি উপায় লেখ।

উত্তর: শব্দ দূষণের একটি কারণ গাড়ির হর্ন।

হঠাৎ উচ্চ শব্দের কারণে মানবদেহে সৃষ্ট দুইটি প্রভাব হলো:

ক. শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি যেমন- শ্রবণশক্তি হ্রাস, কর্মক্ষমতা হ্রাস ইত্যাদি;

খ. মানসিক সমস্যা সৃষ্টি যেমন- ঘুমে ব্যাঘাত সৃষ্টি।

শব্দ দূষণ থেকে রক্ষা পাওয়ার দুইটি উপায় হলো:

ক. উচ্চ শব্দ সৃষ্টি না করে (যেমন: উচ্চ স্বরে গান, লাউড স্পিকার, মাইক ইত্যাদি না বাজিয়ে) শব্দ দূষণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

খ. উচ্চ স্বরে গাড়ির হর্ণ না বাজিয়ে শব্দ দূষণ থেকে রক্ষা পেতে পারি।

২. পরিবেশ সংরক্ষণের পাঁচটি উপায় লেখ।

উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণের পাঁচটি উপায় হলো:

ক. বিদ্যুৎ বা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণ করতে পারি।

খ. কাজ শেষে বৈদ্যুতিক বাতি নিভিয়ে এবং গাড়িতে চড়ার পরিবর্তে হেঁটে বা সাইকেল ব্যবহার করে পরিবেশ সংরক্ষণ করতে পারি।

গ. প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমিয়ে, পুনঃব্যবহার করে ও রিসাইকেল করে পরিবেশ সংরক্ষণ করতে পারি।

ঘ. কারখানার বর্জ্য ও রাসায়নিক পদার্থ, তেল ইত্যাদি পরিবেশে ফেলার পূর্বে পরিশোধন এবং নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে পরিবেশ সংরক্ষণ করতে পারি।

ঙ. গাছ লাগিয়ে ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে পরিবেশ সংরক্ষণ করতে পারি।

অধ্যায়- ৩: জীবনের জন্য পানি

১. বরফ কীভাবে পানিতে পরিণত হয়? দুধ কেন তরল পদার্থ? তিনটি কারণ লেখ। কোনো কিছু দিয়ে না মুছে বোতলের ভেতরে লেগে থাকা পানি দূর করার ১টি উপায় লেখ?

উত্তর: বরফকে তাপ দেওয়ার কারণে অবস্থার পরিবর্তনের মাধ্যমে তা পানিতে পরিণত হয়।

দুধ তরল পদার্থ কারণ:

ক. দুধের তরল অবস্থায় আকার ঠিক থাকে না কিন্তু আয়তন ঠিক থাকে।

খ. দুধ তরল পদার্থ কারণ তাপ দিলে এমন অবস্থায় আনা যায় যাতে অণুগুলোর মধ্যে কোনো বন্ধন থাকে না।

গ. এরা জায়গা দখল করে কিন্তু তা নির্দিষ্ট থাকে না।

কোনো কিছু দিয়ে না মুছে বোতলের ভেতরে লেগে থাকা পানি তাপ দিয়ে দূর করা যায়।

২. পানি দূষণ বলতে কী বুঝায়? পানি দূষণের দু’টি কারণ লেখ। খাবার পানি কীভাবে বিশুদ্ধ করবে সে সম্পর্কে দু’টি বাক্য লেখ।

উত্তর: পানি দূষণ: যেসব কারণে পানি পান করা ও অন্যান্য ব্যবহার অনুপযোগী হয়, তাকে পানি দূষণ বলে।

পানি দূষণের দু’টি কারণ নিচে উলে¬খ করা হলো:

১. পুকুর বা নদীর পানিতে বাসন-কোসন মাজা, গোসল করা, ময়লা কাপড় কাচা, গরু-মহিষ গোসল করানো, পাট পচানো, পায়খানা-প্রসাব করা, প্রাণীর মৃতদেহ ফেলা প্রভৃতি কারণে নদী-নালা, খান-বিল ও পুকুরের পানি দূষিত হয়।

২. কলকারখানার বর্জ্য পদার্থ, পানিতে ফেললে পানি দূষিত হয়। কারণ এই বজ্য পদার্থে ক্ষতিকর পদার্থ মিশে থাকে।

খাবার পানি যেভাবে বিশুদ্ধ করব তা নিচে উলে¬খ করা হলো:

১. ময়লাযুক্ত পানিকে ছাঁকন বা থিতানোর মাধ্যমে পরিষ্কার করে ২০ মিনিটের বেশি সময় ধরে ফুটিয়ে বিশুদ্ধ করব।

২. বন্যা বা জলোচ্ছ¡াসের সময় ফিটকিরি, বি¬চিং পাউডার বা পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মিশিয়ে পানি বিশুদ্ধ করব।

অধ্যায়- ৪: বায়ু

১. বায়ুর কোন উপাদানটি আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়? ইউরিয়া সারের মাধ্যমে গাছের বৃদ্ধিতে আমরা বায়ুর কোন উপাদান ব্যবহার করি? একজন মাঝি কীভাবে বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগায় তা ১টি বাক্যে লেখ। দৈনন্দিন কাজে বায়ুপ্রবাহের ২টি ব্যবহার লেখ।

উত্তর: বায়ুর উপাদান কার্বন ডাইঅক্সাইড আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়।

ইউরিয়া সারের মাধ্যমে গাছের বৃদ্ধিতে আমরা বায়ুর নাইট্রোজেনকে ব্যবহার করি।

বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করে একজন মাঝি পালতোলা নৌকা চালায়। দৈনন্দিন কাজে বায়ুপ্রবাহের ২টি ব্যবহার নিæরূপ :

ক. বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ফসল ঝেড়ে ময়লা দূর করা হয়।

খ. বায়ুপ্রবাহের সাহায্যে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

২. ধূমপান ক্ষতিকর কেন? বায়ুদূষণ রোধের তিনটি উপায় লেখ।

উত্তর: বিড়ি-সিগারেটের ধোঁয়া বায়ুকে দূষিত করে। এর ফলে য²া ও ক্যান্সার রোগ হয়। তাছাড়া ধূমপানের কারণে, এলার্জি, কাশি, হাপানি, ব্রঙ্কাইটিস, উচ্চ রক্তচাপ, মাথা ব্যথা, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি মারাত্মক রোগ হতে পারে।

বায়ুদূষণ রোধের তিনটি উপায় নিæরূপ :

ক. প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমিয়ে, পুনঃব্যবহার করে ও রিসাইকেল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।

খ. ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে এবং গাছ লাগানোর মাধ্যমেও বায়ু দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।

গ. শক্তির ব্যবহার কমিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার কমানো যায়।

অধ্যায়- ৫: শক্তি ও পদার্থ

১. পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণিকার নাম লেখ। পানিপূর্ণ গ¬াসে এক টুকরো পাথর ফেললে, কিছু পানি উপচে পড়বে, এর পেছনে পদার্থের কোন বৈশিষ্ট্য কাজ করছে তা একটি বাক্যে লেখ। ঝড়ের সময় গাছপালা নাড়ানোর পেছনে কোন শক্তি কাজ করে? বসতবাড়িতে শক্তির অপচয় বন্ধ করা যায় এমন দুটি পরামর্শ লিখ।

উত্তর : দার্থের ক্ষুদ্রতম কণিকার নাম পরমাণু।

তরল পদার্থের মধ্যে এক টুকরো পাথর বা যে কোনো কঠিন পদার্থ ফেলা হলে সেটি তার সমপরিমাণ পানি অপসারণ করে, এজন্য পানি উপচে পড়ে এবং এক্ষেত্রে পদার্থের জায়গা দখল করার বৈশিষ্ট্য কাজ করছে।

ঝড়ের সময় গাছপালা নাড়ানোর পেছনে বায়ু শক্তি কাজ করে।

বসতবাড়িতে শক্তির অপচয় বন্ধ করা যায় এমন দুটি পরামর্শ হলো:

ক. ব্যবহারের পর বৈদ্যুতিক বাতি বা যন্ত্রপাতিসমূহ বন্ধ রাখা এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় ফ্রিজের দরজা খোলা না রাখা।

খ. বাতি না জ্বালিয়ে পর্দা সরিয়ে দিনের আলো ব্যবহার করা।

২. পদার্থ কাকে বলে? পদার্থের কঠিন দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখ।

উত্তর: যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাকে পদার্থ বলে।

পদার্থের কঠিন দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য নিæরূপ :

ক. পদার্থের পরমাণুগুলো নির্দিষ্ট অবস্থায় সাজানো থাকে যাদের মধ্যে দৃঢ় বন্ধন বিদ্যমান।

খ. এদের আকার সহজে বদলানো যায় না।

গ. পদার্থের আয়তন নির্দিষ্ট থাকে।

অধ্যায়- ৬: সুস্থ জীবনের জন্য খাদ্য

১. ব্যবসায়ীরা কেন খাদ্যে ক্যালসিয়াম কার্বাইড মেশান, তা একটি বাক্যে লেখ। নিয়মিত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাবার খেলে যে সমস্ত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তার মধ্যে দুটি নাম লেখ। কাউকে খাদ্যে ভেজাল ও রাসায়নিক দ্রব্য মেশাতে নিরুৎসাহিত করতে তাকে দেওয়া দুটি পরামর্শ লেখ।

উত্তর : ব্যবসায়ীরা ফল পাকানোর জন্য খাদ্যে ক্যালসিয়াম কার্বাইড মেশান।

নিয়মিত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাবার খেলে যে সমস্ত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তার মধ্যে দুটির নাম নিæরূপ :

ক. ক্যান্সার; খ. বৃক্ক ও যকৃত অকার্যকর হওয়া।

কাউকে খাদ্যে ভেজাল ও রাসায়নিক দ্রব্য মেশাতে নিরুৎসাহিত করতে তাকে দেওয়া দুটি পরামর্শ নিæরূপ :

ক. এগুলো মানুষের অমনোযোগিতা, অস্থিরতা, ক্যান্সার ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি করে বলে এ ধরনের কাজ পরিবহার করতে হবে।

খ. খাদ্যে ভেজাল ও রাসায়নিক দ্রব্য মেশানো দ-নীয় অপরাধ বলে শাস্তি থেকে বাঁচতে এ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।

২. সুষম খাদ্যে কয়টি উপাদান থাকে? যারা বেশি পরিশ্রম করা তাদের পরিমিত খাদ্য গ্রহণ প্রয়োজন কেন একটি বাক্যে লেখ। অতিরিক্ত খাবার খাওয়া নিরুৎসাহিত করতে তুমি কী করবে তা তিনটি বাক্যে লেখ।

উত্তর: সুষম খাদ্যে ৬টি উপাদান থাকে।

যারা বেশি পরিশ্রম করে তাদের পরিমিত খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন কারণ শরীরের কর্মক্ষমতা বজায় রাখার জন্য সঠিক পরিমাণ পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন।

অতিরিক্ত খাবার খাওয়া নিরুৎসাহিত করতে যা করব তা তিনটি বাক্যে নিæরূপ :

ক. অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে শরীরে মেদ জমে যায়। ফলে ওজনজনিত সমস্যা হয়।

খ. অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে শরীরে বিভিন্ন মারাÍক রোগ বাসা বাধে। যেমন : উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি।

গ. অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে শারীরিক বৃদ্ধি হলেও অলসতা, অস্থিরতা ও অমনোযোগিতা দেখা যায়।

অধ্যায়- ৭: স্বাস্থ্যবিধি

১. সংক্রামক রোগ কী? সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের তিনটি উপায় লেখ।

উত্তর: বিভিন্ন জীবাণু যেমন: ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক ইত্যাদি শরীরে প্রবেশের ফলে সৃষ্ট রোগই হলো সংক্রামক রোগ।

সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের তিনটি উপায় নিæরূপ:

ক. সুষম খাদ্য গ্রহণ করা, নিরাপদ পানি পান করা।

খ. হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু, রুমাল বা হাত দিয়ে মুখ ঢাকা এবং চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।

গ. প্রয়োজনীয় টিকা নেওয়া এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা।

২. বয়ঃসন্ধিকাল কী? এ সময় কী কী পরিবর্তন ঘটে তা চারটি বাক্যে লেখ।

উত্তর: ছেলে ও মেয়েদের যে সময়ে শারীরিক, মানসিক ও আচরণের পরিবর্তন দেখা যায় সে সময়কে বয়ঃসন্ধিকাল বলে।

বয়ঃসন্ধিকালের পরিবর্তনগুলো নিচে উলে¬খ করা হলো :

১. বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে শারীরিক, মানসিক ও আচরণের পরিবর্তন দেখা দেয়।

২. এ সময় ছেলে ও মেয়েরা দ্রুত লম্বা হয়, শারীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।

৩. এ সময় একটু বেশি ঘাম হয়, ত্বক তৈলাক্ত হয়, ব্রন উঠে।

৪. ছেলে ও মেয়েরা এ সময় নিজেদের মতামত প্রকাশ করার চেষ্টা করে।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা, কোর্সটিকা

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

প্রাথমিক শিক্ষা

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর