পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, তোমাদের প্রাথমিক এ পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিষয়ে সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন রয়েছে। মূল বইয়ের বিভিন্ন অধ্যায় থেকে ৮টি প্রশ্ন থাকবে, যার সবগুলোরই উত্তরই লিখতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৮ করে। সেক্ষেত্রে ৮টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর লিখতে পারলে মোট ১৬ পাবে।
অধ্যায়-১: আমাদের পরিবেশ
১. মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব কেন?
উত্তর: বুদ্ধি ও জ্ঞানের জন্যই মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব।
২. ক্লোরোফিল কী?
উত্তর: উদ্ভিদের পাতায় যে সবুজ কণিকা বিদ্যমান থাকে তাই ক্লোরোফিল।
৩. উদ্ভিদ ও প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য যে যে উপাদান প্রয়োজন, সেগুলোর দুইটির নাম লিখ।
উত্তর: উদ্ভিদ ও প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য যে যে উপাদান প্রয়োজন, সেগুলোর দুইটির নাম হলো: র. সূর্যালোক; রর. বায়ু।
৪. খাদ্য শৃঙ্খলের একটি উদাহরণ লেখ।
উত্তর: খাদ্য শৃঙ্খলের একটি উদাহরণ-তৃণজাতীয় উদ্ভিদ → ঘাস ফড়িং → ব্যাঙ → সাপ → ঈগল।
৫. খাদ্যজাল কী?
উত্তর: বাস্তুতন্ত্রে কয়েকটি খাদ্য শিকল একত্রিত হয়ে জালের মতো যে গঠন তৈরি করে সেটিই খাদ্যজাল।
৬. পরিবেশের উপর জীবের নির্ভরশীলতার একটি উদাহারণ দাও।
উত্তর: পরিবেশের উপর নির্ভলশীলতার একটি উদাহারণ হলো:
পরিবেশের বায়ু থেকে সকল প্রাণী শ্বাসগ্রহণের মাধ্যমে অক্সিজেন নেয়। এই অক্সিজেন গ্রহণ ব্যতীত কোনো প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে না। সুতরাং শ্বাসকার্য সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য সকল প্রাণী পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল।
৭. সকল প্রাণী কিসের উপর নির্ভরশীল?
উত্তর: সকল প্রাণী শক্তির জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উদ্ভিদের উপর নির্ভরশীল।
অধ্যায়-২: পরিবেশ দূষণ
১. মাটি দূষণের কারণ কী?
উত্তর: কৃষি কাজে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক, গৃহস্থালি ও হ্রাসপাতালের বর্জ্য, কলকারখানার বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ ও তেল ইত্যাদির মাধ্যমে মাটি দূষিত হয়।
২. পরিবেশ দূষণ কী?
উত্তর: পরিবেশের যেসব পরিবর্তনের ফলে জীবের বেঁচে থাকা কষ্টকর হয়ে যায়, সেই পরিবর্তনই পরিবেশ দূষণ।
৩. শব্দ দূষণের দুটি উৎসের নাম লেখ।
উত্তর: শব্দ দূষণের দুটি উৎস নি¤œরূপ:
র. উচ্চস্বরে গান বাজানো ; রর. যানবাহনের হর্ন।
৪. পরিবেশ সংরক্ষণের একটি উপায় লেখ।
উত্তর: নতুন নতুন গাছ লাগিয়ে ও বনায়ন গড়ে তুলে পরিবেশ সংরক্ষণ করা যায়। এটি পরিবেশ সংরক্ষণের একটি উপায়।
৫. পরিবেশ কীভাবে দূষিত হয়?
উত্তর: বিভিন্ন ক্ষতিকর ও বিষাক্ত পদার্থ পরিবেশে মিশে পরিবেশ দূষিত হয়।
৬. পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ কী?
উত্তর: পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ শিল্পায়ন।
৭. পানি কীভাবে দূষিত হয়?
উত্তর: পানিতে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর পদার্থ মিশ্রিত হয়ে পানি দূষিত হয়।
অধ্যায়-৩: জীবনের জন্য পানি
১. পানি দূষণের দুইটি কারণ লেখ।
উত্তর: পানি দূষণের দুইটি কারণ নি¤œরূপ:
র. রাসায়নিক সারের প্রয়োগ;
রর. কীটনাশকের ব্যবহার
২. পরিবেশে পানি দূষণের দুইটি প্রভাব লেখ।
উত্তর: পরিবেশে পানি দূষণের দুইটি প্রভাব হলো-
১. দূষিত পানি ব্যবহারের ফলে মানুষ পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
২. পানি দূষণের ফলে জলজ প্রাণী ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
৩. পানি শোধণের দুইটি উপায় লেখ।
উত্তর: পানি শোধনের দুইটি উপায় হলো-
ক. ছাঁকন ও
খ. ফোটানো।
৪. পানির দুটি উৎসের নাম লেখ।
উত্তর: পানির দুটি উৎস হলো-
১. বৃষ্টি ও
২. নদী-নালা।
৫. পানি বিশুদ্ধকরণের দুটি রাসায়নিক পদার্থের নাম লেখ।
উত্তর: পানি বিশুদ্ধকরণের দুটি রাসায়নিক পদার্থ হলো
১. ফিটকিরি ও
২. ব্লিচিং পাউডার।
৬. নিরাপদ পানির প্রয়োজনীয়তা কী?
উত্তর: আমাদের দেহের খাদ্য পরিপাকে এবং সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে নিরাপদ পানির প্রয়োজন।
৭. খাদ্য পরিপাকে পানি কী হিসেবে কাজ করে?
উত্তর: খাদ্য পরিপাকে পানি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
অধ্যায়-৪: বায়ু
১. বায়ু দূষণ কাকে বলে?
উত্তর: বায়ুর স্বাভাবিক উপাদান পরিবর্তন হওয়াকে বায়ু দূষণ বলে।
২. ইউরিয়া সার প্রস্তুত করা হয় কী দিয়ে?
উত্তর: ইউরিয়া সার প্রস্তুত করা হয় নাইট্রোজেন থেকে।
৩. আগুন নেভানোর জন্য কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: আগুন নেভানোর জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়।
৪. বায়ুর চারটি উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর: বায়ুর চারটি উপাদানের নাম হচ্ছে-নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয় বাষ্প।
৫. বায়ু দূষণ কাকে বলে?
উত্তর: বিভিন্ন ধরনের পদার্থ যেমন- রাসায়নিক পদার্থ, গ্যাস, ধূলিকণা, ধোঁয়া অথবা দুর্গন্ধ বায়ুতে মিশে যখণ জীব ও প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয় তখন তাকে বায়ু দূষণ বলে।
৬. এসিড বৃষ্টি কী?
উত্তর: কলকারখানার ধোঁয়া থেকে সৃষ্ট বিভিন্ন ধরনের গ্যাস মেঘের সাথে মিশে এসিড তৈরি করে এবং বৃষ্টির সাথে মাটিতে নেমে আসে। একে বলে এসিড বৃষ্টি।
৭. টিনজাত ও প্যাকেটজাত খাবার (যেমন-চিপসের প্যাকেট) সংরক্ষণে কী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: টিনজাত (যেমন- মাছ, মাংস ইত্যাদি) ও প্যাকেটজাত খাবার (যেমন- চিপসের প্যাকেট) সংরক্ষণে নাইট্রোজেন ব্যবহৃত হয়।
অধ্যায়-৫: শক্তি ও পদার্থ
১. শক্তি কী?
উত্তর: কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে।
২. তাপ সঞ্চালনের পদ্ধতিগুলো কী কী?
উত্তর: তাপ সঞ্চালন পদ্ধতি ৩টি। যথা-
র. পরিবহন,
রর. পরিচলন ও
ররর. বিকিরণ।
৩. পদার্থ কী দিয়ে গঠিত?
উত্তর: পদার্থ পরমাণু দিয়ে গঠিত।
৪. পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাকে পদার্থ বলে। যেমন : কাঠ, পানি ইত্যাদি।
৫. দুই রকমের শক্তির নাম লিখ।
উত্তর: দুই রকমের শক্তির নাম হলো : র. বিদ্যুৎ শক্তি, রর. শব্দ শক্তি।
৬. পদার্থের দশা পরিবর্তনের কারণ কী?
উত্তর: পদার্থের দশা পরিবর্তনের কারণ পরমাণুর বন্ধন। এজন্য আয়তন নির্দিষ্ট থাকলেও এর আকার বদলে যায়।
৭. আলো কোন পদ্ধতিতে সঞ্চালিত হয়?
উত্তর: আলো বিকিরণ পদ্ধতিতে সঞ্চালিত হয়।
অধ্যায়-৬: সুস্থ জীবনের জন্য খাদ্য
১. তিনটি খাদ্য উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর: তিনটি খাদ্য উপাদানের নাম নিæরূপ-
র. শর্করা; রর. আমিষ; ররর. ¯েœহ জাতীয় পদার্থ।
২. ফ্রুটলুপস কী?
উত্তর: উচ্চমাত্রায় মিষ্টিযুক্ত শস্য দানা যা বিশেষ করে শিশুদের জন্য তৈরি করা হয় তাকে ফ্রুট লুপস বলে।
৩. জাঙ্ক ফুড কী?
উত্তর: যে সকল কৃত্রিম খাদ্যে চর্বি, লবণ, কার্বনেট ইত্যাদি ক্ষতিকারক দ্রব্যের আধিক্য থাকে সেগুলোই জাঙ্ক ফুড।
৪. খাদ্য পরিপাকে পানি কী হিসেবে কাজ করে?
উত্তর: খাদ্য পরিপাকে পানি ‘মাধ্যম’ হিসেবে কাজ করে।
৫. খাদ্য সংরক্ষণের দুটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির নাম লেখ।
উত্তর: খাদ্য সংরক্ষণের দুটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির নাম : র. উচ্চ তাপে শুকানো; রর. হিমাগারে সংরক্ষণ।
৬. আমরা পরিমিত খাদ্য কেন খাব?
উত্তর: দেহ সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম রাখার জন্য আমরা পরিমিত খাদ্য গ্রহণ করব।
৭. খাদ্য সংরক্ষণ কী?
উত্তর: খাদ্যের মূল্যমান বজায় রেখে এবং পচন রোধ করে খাদ্যকে সম্পূর্ণ অবিকৃত অবস্থায় সঞ্চয় করাকে খাদ্য সংরক্ষণ বলে।
অধ্যায়-৭: স্বাস্থ্যবিধি
১. তিনটি সংক্রামক রোগের নাম লিখ।
উত্তর: তিনটি সংক্রামক রোগের নাম : র. হাম; রর. গুটি বসন্ত; ররর. কলেরা।
২. ডেঙ্গু প্রতিরোধের দুইটি উপায় লিখ।
উত্তর: ডেঙ্গু প্রতিরোধের দুইটি উপায় নি¤œরূপ :
(র) চারপাশের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা।
(রর) কোনো বন্ধ স্থানে এক নাগাড়ে পানি যেন জমা হয়ে না থাকে এ ব্যাপারে লক্ষ রাখা।
৩. এডিস মশা সাধারণত কখন কামড়ায়?
উত্তর: এডিস মশা সাধারণত সকাল এবং সন্ধ্যার পূর্বে কামড়ায়।
৪. সংক্রামক রোগ কী?
উত্তর: যেসব রোগ আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে এক দেহ হতে অন্য দেহে ছড়ায় সেসব রোগকে সংক্রামক রোগ বলে।
৫. সংক্রামক রোগের প্রকারগুলো কী কী?
উত্তর: সংক্রামক রোগের প্রকারগুলো হলো :
১. বায়ুবাহিত রোগ, ২. পানিবাহিত রোগ, ৩. ছোঁয়াচে রোগ ও ৪. প্রাণী ও পোকামাকড়বাহিত সংক্রামক রোগ।
৬. কয়েকটি জীবাণুর নাম উল্লেখ কর।
উত্তর: কয়েকটি জীবাণু হলো : ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক ইত্যাদি।
৭. ছোঁয়াচে রোগ বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: রোগাক্রান্ত ব্যক্তির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সংস্পর্শে যে সকল রোগ সংক্রমিত হয় তাই ছোঁয়াচে রোগ।
অধ্যায়-৮: মহাবিশ্ব
১. মহাবিশ্ব কী?
উত্তর: বিপুল সংখ্যক গ্যালাক্সি এবং এদের মধ্যবর্তী স্থান মিলে যা গঠিত হয় তাই মহাবিশ্ব।
২. ঋতু পরিবর্তনের কারণ কী?
উত্তর: ঋতু পরিবর্তনের কারণ পৃথিবীর বার্ষিক গতি।
৩. দিন ও রাত কেন হয়?
উত্তর: পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে দিন ও রাত হয়।
৪. গ্যালাক্সি কাকে বলে?
উত্তর: সূর্যের মতো অনেক নক্ষত্র মিলে যে বিশাল এক একটি সমাবেশ তাকে গ্যালাক্সি বলে।
৫. আহ্নিক গতি কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবী আপন অক্ষের উপর দিনে একবার পাক খায় যার জন্য দিন ও রাত হয়। একে আহ্নিক গতি বলে।
৬. রাতের আকাশের নক্ষত্রকে আরও স্পষ্ট দেখা যায় কীভাবে?
উত্তর: রাতের আকাশের নক্ষত্রকে আরও স্পষ্ট দেখা যায়। দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে।
৭. চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে কত সময় লাগে?
উত্তর: চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে ১.৩ সেকেন্ড সময় লাগে।
অধ্যায়-৯: আমাদের জীবনের প্রযুক্তি
১. প্রাচীন প্রযুক্তির দুইটি উদাহরণ লিখ।
উত্তর: প্রাচীন প্রযুক্তির দুইটি উদাহরণ হলো : র. লাঙল, রর. গুরুর গাড়ি।
২. আধুনিক প্রযুক্তির তিনটি উদাহরণ লিখ।
উত্তর: তিনটি আধুনিক প্রযুক্তির উদাহরণ : র. মোবাইল ফোন, রর. টেলিভিশন, ররর. রাসায়নিক সার।
৩. একটি আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম লিখ।
উত্তর: একটি আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি হলো জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার।
৪. কৃষিতে সবচেয়ে বড় বিপ্লব ঘটে কখন?
উত্তর: কৃষিতে সবচেয়ে বড় বিপ্লব ঘটে বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে।
৫. প্রযুক্তি কীভাবে উদ্ভাবিত হয়?
উত্তর: বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ব্যবহার করে প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়।
৬. প্রাকৃতিক ঘটনা সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতির ধাপসমূহ কী কী?
উত্তর: বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বিভিন্ন ধাপ রয়েছে। সেগুলো হলো :
পর্যবেক্ষণ, প্রশ্নকরণ, অনুমান, পরীক্ষণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বিনিময়।
৭. বৈজ্ঞানিক কাজে দূরবীক্ষণ ও অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার লেখ।
উত্তর: দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশের বিভিন্ন বস্তু পর্যবেক্ষণ করতে এবং অণুবীক্ষণ যন্ত্র খালি চোখে দেখা যায় না এমন জিনিস অনুসন্ধান করতে ব্যবহার করা হয়।
অধ্যায়-১০: আমাদের জীবনে তথ্য
১. তথ্য প্রযুক্তি কী?
উত্তর: তথ্যকে বিভিন্ন প্রযুক্তির সাহায্যে ব্যবহার করার ক্ষমতাকে তথ্য প্রযুক্তি বলে।
২. সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি কী?
উত্তর: সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি হলো ইলেকট্রনিক কম্পিউটার।
৩. তথ্য বিনিময় কী?
উত্তর: তথ্য বিনিময় হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোনো তথ্য বন্ধু-পরিবার এবং অন্যান্য মানুষের সাথে আদান-প্রদান করা হয়।
৪. বর্তমানে কোন যন্ত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়?
উত্তর: বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।
৫. পিপীলিকা কী?
উত্তর: পিপীলিকা একটি সার্চ ইঞ্জিন।
৬. সার্চ ইঞ্জিন কী?
উত্তর: সার্চ ইঞ্জিন হলো কম্পিউটারের একটি অ্যাপ্লিকেশন, যার সাহায্যে ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দ্রুত খুঁজে বের করা যায়।
৭. তথ্য বিনিময়ের উপকারিতা কী?
উত্তর: তথ্য বিনিময় আমাদেরকে নিরাপদ থাকতে, ভালোভাবে বাঁচতে ও বিপদ থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে।
লেখক : প্রতিষ্ঠাতা, কোর্সটিকা

