Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

‘হাসিনার ভুলেই সব শেষ’

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১২ মে ২০২৫, ১০:৩১

‘হাসিনার ভুলেই সব শেষ’

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানো জরুরি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি সর্বোচ্চ দুই মেয়াদ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন—এটিসহ সংবিধান সংস্কারে সাতটি প্রস্তাব তুলে ধরেছে নাগরিক জোট। এসব প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় বক্তারা বলেছেন, দেশের বিদ্যমান সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীর অসীম ক্ষমতা দেওয়া আছে। দেশের আইনি কাঠামো, প্রতিষ্ঠানগুলো এমন ছিল যে এখানে স্বৈরাচারের আবির্ভাব সুনিশ্চিত ছিল। এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ক্ষমতার ভারসাম্য এনে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানো।

রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে ‘সংবিধান সংস্কারে নাগরিক জোটের ৭ প্রস্তাব’ তুলে ধরা হয়। তাদের প্রস্তাবের ওপর অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন। তবে সংবিধান সংস্কার প্রশ্নে দলগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে যে বক্তব্য দিয়েছিল, এখানেও একই বক্তব্য তুলে ধরে।

রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক কাঠামো সংস্কারে নাগরিক উদ্যোগ ‘নাগরিক কোয়ালিশন’ আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ সাহান নাগরিক জোটের সাত প্রস্তাব তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য নাগরিক জোটের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য দুটি পথরেখা তুলে ধরেন লেখক ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষক জিয়া হাসান।

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ব্যাংকের মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষমতা পেল সরকার’ 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাময়িক সময়ের জন্য কোনো দুর্বল ব্যাংক সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মালিকানায় নেওয়া যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারি মালিকানার কোনো কোম্পানিতে কোনো ব্যাংকের শেয়ার হস্তান্তরের আদেশ দিতে পারবে। এ ধরনের ব্যাংকের শেয়ার, সম্পদ ও দায় তৃতীয় পক্ষের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে। এমন বিধান করে ‘ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ-২০২৫’ জারি করেছে সরকার।

নতুন এ আইনের মাধ্যমে দুর্বল ব্যাংক অন্য ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণ, তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি কিংবা নতুন শেয়ার ইস্যুসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নিতে পারবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো ব্যাংক বন্ধ বা অবসায়নের উদ্যোগও নিতে পারবে তারা। ইসলামী ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রেও রেজুলেশনের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকের ব্যর্থতার জন্য দায়ী ব্যক্তিকে দেওয়ানি বা ফৌজদারি আইনের মুখোমুখি করা যাবে।

দুর্বল ব্যাংকের জন্য বিভিন্ন নিষ্পত্তির বিধান রেখে গত ১৭ এপ্রিল ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করে উপদেষ্টা পরিষদ। গত শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এ অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। ব্যাংক কোম্পানি আইনে দুর্বল ব্যাংক ব্যবস্থাপনার বিষয়ে সীমাবদ্ধতা থাকায় নতুন এ আইন করার কথা বলেছে সরকার। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের আইন আছে। 

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘হাসিনার ভুলেই সব শেষ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফিরে আসার যেটুকু সম্ভাবনা ছিল, তা শেখ হাসিনা নিজেই শেষ করে দিয়েছেন। তার চরম দাম্ভিকতা এবং প্রতিবিপ্লব ঘটানোর দুঃস্বপ্ন পুরো দলকে বিপদের দিকে ঠেলে দিয়েছে। যার ফলে ছাত্র-জনতার দাবির মুখে শনিবার উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়। এখন দলের নিবন্ধন বাতিল করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যুগান্তরকে এমনটি জানিয়েছেন কয়েকজন জ্যেষ্ঠ রাজনীতিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

তারা বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট জীবন নিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেলেও দেশে রেখে যাওয়া দল এবং দলের নেতাকর্মীদের বাঁচাতে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি শেখ হাসিনা। জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধসহ ক্ষমতায় থাকার সাড়ে ১৫ বছরের দুঃশাসন ও লুটপাটের জন্য তার উচিত ছিল জাতির কাছে ভুল স্বীকার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। কিন্তু সেটি না করে উল্টো ভারতে বসে অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত করার জন্য অব্যাহতভাবে দলের নেতাকর্মীদের উসকানি দিয়েছেন। প্রতিবিপ্লব ঘটিয়ে দলের সবাইকে রাস্তায় নেমে আসার নির্দেশও দেন। যদিও তার এমন উসকানিতে সাড়া দিতে গিয়ে অনেকে এখন কারাগারে। বাকিরা নতুন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর ফলে ‘আওয়ামী লীগ’ নামে দলটির নেতাকর্মীরা বাংলাদেশে আর রাজনীতি করতে পারবেন না। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে দলটির বিচার হবে। এ বিচারের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং তাদের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকবে। ওইদিন একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গ-সংগঠন বা সমর্থকগোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবেন ট্রাইব্যুনাল। এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়।

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ভোটেও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সরকারি সিদ্ধান্তের কারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী দেওয়ার কোনো সুযোগ পাবে না দলটি। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনে (ইসি) দলটির নিবন্ধন বাতিলের ঝুঁকিও রয়েছে। দলীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধের সরকারি প্রজ্ঞাপন হাতে পাওয়ার পর নির্বাচন বিষয়টি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে ইসি সভা করবে।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য বেগম জেসমিন টুলি গতকাল রবিবার কালের কণ্ঠকে বলেন, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দলের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া মানে সেই দল নির্বাচন কমিশন থেকে কোনো সুযোগ-সুবিধা পাবে না। ভোটার তালিকা পাবে না, নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নও দিতে পারবে না। ব্যালট পেপারেও ওই দলটির জন্য প্রতীক বরাদ্দ হবে না। নিবন্ধন আপাতত বহাল থাকলেও নিবন্ধিত দলের তালিকায় ওই দলটির ক্ষেত্রে ‘যাবতীয় কার্যক্রম স্থগিত’ কথাটি লেখা থাকবে।

এদিকে নির্বাচন কমিশনও আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বহাল থাকবে কি না, সে বিষয়ে দ্রুত কমিশন সভায় বসতে যাচ্ছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন গতকাল সকালে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে সরকারি গেজেট প্রকাশের অপেক্ষায় আছি। কাল (সোমবার) গেজেট প্রকাশিত হলে আমরা নির্বাচন কমিশন বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় বসব। কমিশনের আলোচনার পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আওয়ামী লীগকে স্থায়ী নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে অবস্থান’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও অন্যান্য দলের নেতাকর্মীরা শনিবার চলে যাওয়ার পর একই মঞ্চে আবারো অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। এতে শহীদ পরিবারের শতাধিক সদস্য যোগ দেন। শনিবার রাত থেকে তিন দফা দাবিতে এই অবস্থান নেন তারা। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ, জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সুচিকিৎসা দাবি, জুলাই সনদ ঘোষণা দেয়া। দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন তারা।

সরজমিন দেখা যায়, রাজধানীর শাহবাগ মোড়ের মধ্যবর্তী স্থানে একটি মঞ্চ বানিয়ে চারপাশের রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তারা রাস্তা আটকে বিক্ষোভ ও বিভিন্ন স্লোগান দেন। জুলাইয়ের গাদ্দার হুঁশিয়ার সাবধান, যোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন মানবো না’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তারা। শাহবাগ দিয়ে সবধরনের যান বন্ধ ও চারটি প্রবেশপথে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন জুলাইয়ের আহত যোদ্ধারা। শাহবাগ দিয়ে সবধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকায় ফার্মগেট ও সায়েন্স ল্যাব সড়কের যানবাহন মৎস্য ভবন মোড় হয়ে হেয়ার রোড দিয়ে চলাচল করেছে। এ সময় আন্দোলনরতরা জুলাই সনদ ঘোষণা না পাওয়া পর্যন্ত শাহবাগে থাকার ঘোষণা দেন।

আন্দোলনে আহত সুমন বলেন, আমি সোহ্‌রাওয়ার্দী মেডিকেলে ভর্তি ছিলাম, এখন রিলিজে আছি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবির সঙ্গে আমাদের দাবি ছিল জুলাই সনদ প্রকাশ। একটা দাবি মেনে নিলো, আরেকটা বলছে ৩০ দিনের মধ্যে করবে। ৯ মাসে যখন সনদ দিতে পারেনি তখন ৩০ দিনে কীভাবে দেবে?

আজকের পত্রিকা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বিচারের প্রক্রিয়া শুরু’ 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক দলের বিচার করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে (আইসিটি)। এ ক্ষমতা দিয়ে অর্ন্তবর্তী সরকার রোববার এক অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে আইসিটি আইনে সংশোধনী এনেছে।

এ সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত হওয়া নতুন বিধানের আওতায় অভিযোগ প্রমাণিত হলে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা, নিবন্ধন বাতিল ও সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার মতো শাস্তি দেওয়া হতে পারে।

খবরে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা আভাস দিয়েছেন যে, কমিশন চাইলে এখন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিল করতে পারে। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, দলের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিল হলে জাতীয় ও স্থানীয় কোনো নির্বাচনে দলীয় পরিচয় ও প্রতীকে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ।

বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ব্যাংকের সংখ্যা কমিয়ে আনার ক্ষমতা পেল কেন্দ্রীয় ব্যাংক’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনিয়ম-দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের কারণে দেশের প্রায় দুই ডজন ব্যাংক এখন রুগ্‌ণ। এ তালিকায় সরকারি ব্যাংকের পাশাপাশি বেসরকারি ও বিদেশী ব্যাংকও রয়েছে। বিগত দেড় দশকে লুণ্ঠিত হওয়া রুগ্‌ণ ব্যাংকগুলোকে একীভূত কিংবা অধিগ্রহণ করার ক্ষমতা পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত শুক্রবার জারীকৃত ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কেন্দ্রীয় ব্যাংককে এ ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

৯৮টি ধারাবিশিষ্ট এ অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, কোনো তফসিলি ব্যাংক অকার্যকর হয়ে গেলে বা কার্যকর হওয়ার কোনো সম্ভাবনা দেখা না গেলে বাংলাদেশ ব্যাংক ওই ব্যাংককে রেজল্যুশন করার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। রেজল্যুশনের অর্থ হচ্ছে, দেউলিয়াত্বের মুখে পড়া ব্যাংকের বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষমতা। আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষাই হবে ব্যাংক রেজল্যুশনের প্রধান উদ্দেশ্য।

অকার্যকর ব্যাংককে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক মিলে সাময়িকভাবে সরকারি মালিকানায় নিতে পারবে বলে অধ্যাদেশে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এক বা একাধিক শেয়ার হস্তান্তর আদেশ জারি করবে। তবে শেয়ার গ্রহীতাকে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি হতে হবে। কোনো ব্যাংকের সুবিধাভোগী মালিক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যাংকের সম্পদ বা তহবিল নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করলে ও প্রতারণামূলকভাবে অন্যের স্বার্থে ব্যবহার করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ওই ব্যাংককে রেজল্যুশনের আওতায় নিতে পারবে।

এমবি 

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর