Logo

গণমাধ্যম

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

ভোটের তারিখ ঘোষণা আগস্টের শুরুতে

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২:২৪

ভোটের তারিখ ঘোষণা আগস্টের শুরুতে

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘মাশুল বাড়ানোর চাপে ভোক্তা ও ব্যবসায়ীরা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন ব্যবসায়ীরা। একই দিন থেকে কার্যকর হচ্ছে বেসরকারি ডিপোতে কনটেইনার ব্যবস্থাপনার মাশুল। নতুন করে চট্টগ্রাম বন্দরের সব ধরনের মাশুলের হার বাড়ানোর খবর ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

একসঙ্গে মাশুল বাড়ানোর দুই প্রভাবের কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা। যেমন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে দিন শেষে বাড়তি মাশুল ভোক্তার পকেট থেকেই যাবে। তাতে পণ্যের দাম বেড়ে মূল্যস্ফীতিও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। দ্বিতীয়ত, রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে পণ্য পরিবহনের খরচ বাড়বে, যা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় রপ্তানিকারকেরা পিছিয়ে যেতে পারে।

তৈরি পোশাকশিল্পের সংগঠন বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি ও কেডিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রহমান এ বিষয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক নিয়ে অস্বস্তিতে আছি আমরা। এই সময়ে কনটেইনার ডিপোর মাশুল বাড়ানোর ঘোষণা এল। এখন ব্যবহারকারীদের সঙ্গে চূড়ান্ত আলোচনা ছাড়াই বন্দরের মাশুল বাড়ানোর পদক্ষেপ কোনো যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। রপ্তানিতে প্রতিটি সেন্ট (১০০ সেন্টে এক ডলার) নিয়ে দর-কষাকষি করতে হয়। ফলে এই বাড়তি মাশুল রপ্তানি খাতে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা পিছিয়ে দেবে।’

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘কর্মমুখী শিক্ষায় নজর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষায় জোর দিচ্ছে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। চাকরির বাজারে যেসব বিষয়ের চাহিদা আছে, সে বিষয়গুলো তাদের পাঠ্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত বিষয়গুলোতে এখন শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশি। সেদিকেও মনোযোগ দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। দেশের ১১৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১০৪টিতেই প্রকৌশল বিষয় পড়ানো হয়। এর মধ্যে ব্র্যাক, নর্থ সাউথ, ইন্ডিপেনডেন্ট, ইউনাইটেড, ইস্ট ওয়েস্ট, আহ্‌ছানউল্লা, ড্যাফোডিল, এআইইউবিসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকৌশল বিষয়ে ভর্তির লড়াইটাও বেশ তীব্র।

বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল বিষয়ে শিক্ষার্থীদের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে পুরকৌশল,  স্থাপত্যবিদ্যা, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই), কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), যন্ত্রকৌশল, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং।

শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), এজেন্টিক এআই, রোবটিকস, ডেটা সেন্টার ম্যানেজমেন্ট, সাইবার সিকিউরিটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে বিশেষ কোর্স চালু করেছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। একই সঙ্গে অনলাইন ও হাইব্রিড শিক্ষা মডেল শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক বাস্তবতার সঙ্গে পরিচিত করার চেষ্টাও চলছে।

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী শঙ্কা জটিল সমীকরণে ইসি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চব্বিশের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতিপর্বে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) যখন একটি আধুনিক ও কঠোর আচরণবিধি প্রণয়নের মাধ্যমে স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত করতে চায়, তখন মাঠের বাস্তবতা তুলে ধরছে এক জটিল রাজনৈতিক ও প্রযুক্তিগত চিত্র। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অপব্যবহার, রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ এবং ডানপন্থি শক্তির উত্থান-সব মিলিয়ে এবারের নির্বাচন হয়ে উঠেছে এক অভূতপূর্ব গণতান্ত্রিক পরীক্ষা। 

এদিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণ বিধিমালা-২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে। এই খসড়া নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, বেসরকারি সংস্থা এবং ব্যক্তিপর্যায়ে ৪৩টি মতামত ও সুপারিশ জমা পড়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) উল্লেখযোগ্য প্রস্তাব দিয়েছে। এই প্রতিবেদনে আচরণ বিধিমালার খসড়া, এআই ও সামাজিক মাধ্যমের অপব্যবহার এবং রাজনৈতিক গতিশীলতার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নির্বাচনি সংস্কারের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

অন্যদিকে এআই’র মতো আধুনিক প্রযুক্তিকে ‘অস্ত্রের চেয়েও ভয়ংকর’ হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। নির্বাচনকালীন সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তীব্র মতপার্থক্য তৈরি হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ডানপন্থি রাজনীতির উত্থান নিয়ে দেশের অন্যতম বৃহৎ দল বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের উদ্বেগ। সব মিলিয়ে নতুন বিধিমালা, প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ এবং জটিল রাজনৈতিক সমীকরণের মধ্যে দাঁড়িয়ে এক অভূতপূর্ব নির্বাচনের অপেক্ষায় দেশ।

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ভ্রমণ ভিসার আড়ালে মানবপাচার’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,  মালয়েশিয়ায় চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে ভ্রমণ ভিসা দিয়ে দেশটিতে রীতিমতো মানবপাচার শুরু করেছে একটি চক্র। আর এতে নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এ রকম মানবপাচারের শিকার হয়েছেন কয়েক হাজার বাংলাদেশি কর্মী। লাখ লাখ টাকা খরচ করে গিয়ে কাজ পাচ্ছেন না তারা। উল্টো নির্যাতনের শিকার হয়ে সব হারিয়ে দেশে ফেরত আসতে হচ্ছে তাদের।

জানা যায়, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে গত বছরের ৩১ মে বন্ধ হয়ে যায় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। এক বছরের বেশি সময় পার হলেও বাজারটি পুনরায় চালু করতে পারেনি বাংলাদেশ সরকার। এর ফলে অবৈধভাবেই দেশটিতে একটি চক্রের মাধ্যমে বহু কর্মীকে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

তবে কতসংখ্যক কর্মী এখন পর্যন্ত এই মানবপাচারের শিকার হয়েছেন, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও দেশটিতে বিভিন্ন সময়ে অভিযান পরিচালনা এবং বিমানবন্দর থেকে পাঠানোর তথ্য বিশ্লেষণ করে এ খবরে বলা হয়েছে, গত সাত মাসে চার শতাধিক কর্মী ভ্রমণ ভিসার নামে অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা করেছেন। তাদের মধ্যে কাউকে বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে, আবার কাউকে বিভিন্ন অভিযানে গ্রেপ্তার করে সাজা দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈধভাবে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালু করা সম্ভব না হলে কর্মীদের এভাবে মালয়েশিয়া যাওয়া বন্ধ করা সম্ভব হবে না।

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ভুল ট্রেনে ওঠা নারীকে টাঙ্গাইলে দলবেঁধে ধর্ষণ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,  ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসির নগর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলেন যুবতী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে প্রথমে আসেন ঢাকার বিমানবন্দর স্টেশনে। সেখান থেকে উঠতে চাইছিলেন চট্টগ্রামগামী কোনো ট্রেনে। কিন্তু তিনি ভুলে উঠে পড়েন উত্তরবঙ্গগামী ট্রেন দ্রুতযান এক্সপ্রেসে। ট্রেনে উঠেই তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। ঘণ্টা দেড়েক পর ঘুম ভাঙলে যাত্রীদের কাছে জানতে পারেন তিনি ভুল ট্রেনে উঠেছেন। সামনে টাঙ্গাইল স্টেশন। যাত্রীদের পরামর্শে সেখানে নেমে যান ওই যুবতী।

চট্টগ্রাম যাওয়ার জন্য তিনি রেলওয়ে পুলিশের সহায়তা চান। কিন্তু তিনি ঢাকা বা চট্টগ্রামের কোনো উঠতে পারেননি। বরং স্টেশন এলাকায়ই গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার দিবাগত রাতে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন, টাঙ্গাইল সদর থানার ব্রাহ্মণকুশিয়া সুতারপাড়া এলাকার সেন্টু চন্দ্র দাশের ছেলে দুলাল চন্দ্র (২৮), হালিম খানের ছেলে সজীব খান (১৯) এবং মৃত কিসমত মিয়ার ছেলে রুপু মিয়া (২৭)। গ্রেপ্তাররা সবাই পেশায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক। শনিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ভোটের তারিখ ঘোষণা আগস্টের শুরুতে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট মাসের শুরুতেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা। পতিত আওয়ামী লীগ সরকার পতনের বর্ষপূর্তির আগেই জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোট হবে এমন ঘোষণা দিতে পারেন। এতে নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে যে অনিশ্চয়তার কথা বলা হচ্ছে, তা কেটে যাবে। শনিবার ১৪টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিষয়টি উল্লেখ করেন। সরকারের একটি সূত্র যুগান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ড. ইউনূস বলেছেন, ‘পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অন্যদিকে বৈঠক শেষে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, চার-পাঁচ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন। এর চেয়ে আনন্দের বার্তা আর কিছু হতে পারে না।’ এ সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।

বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘গাজার নামে তহবিল সংগ্রহ, বাংলাদেশ থেকে অর্থ পৌঁছায় কি?’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনে ‘গাজা’ এখন ধ্বংসস্তূপ। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ এ নগরী বহুদিন ধরে পরিচিত বিশ্বের বৃহত্তম কারাগার হিসেবে। গত দেড় বছরে ইসরায়েলি বাহিনীর বোমা, গুলি আর অবরোধে হাজার হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যার মধ্যে আছে অসংখ্য শিশু। অবরুদ্ধ এ নগরে এখন দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি চললেও ত্রাণ কিংবা অন্য কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় প্রবেশ নিষিদ্ধ জাতিসংঘের ত্রাণও। গত জুনে গাজায় ত্রাণসহায়তা নিয়ে গিয়েছিলেন বিখ্যাত জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গ। কিন্তু তার সে প্রচেষ্টাও সফল হয়নি।

এমন পরিস্থিতিতে গাজাবাসীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বানে নগদ অর্থ ও ত্রাণ সংগ্রহ চলছে বাংলাদেশে। কয়েক বছর ধরে চলে আসা এ তৎপরতা সম্প্রতিক সময়ে জোরালো হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গাজাবাসীকে সহায়তা করার জন্য নগদ অর্থ তুলছে। কেউ কেউ নগদ অর্থের পরিবর্তে খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী সংগ্রহ করছে। ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিশীল মানুষ বিনা প্রশ্নেই নিজেদের অর্থ অনেক ব্যক্তি ও সংস্থার হাতে তুলে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ থেকে সহায়তার নামে উত্তোলিত এ ‘সাহায্য’ গাজায় আদৌ পৌঁছাচ্ছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে।

ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে সংগৃহীত নগদ অর্থ বা ত্রাণসহায়তা গাজায় পৌঁছাতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের অনুমোদন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নেয়নি বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। অনুমোদন না নেয়ায় এসব অর্থ অবৈধ হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে কিনা সেটি নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর