Logo

গণমাধ্যম

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

ফ্লাইজোনেই সহস্রাধিক উঁচু ভবন

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২৮ জুলাই ২০২৫, ১০:২৪

ফ্লাইজোনেই সহস্রাধিক উঁচু ভবন

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘মেট্রোর ব্যয় দাঁড়াবে ২ লাখ কোটি টাকা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকায় পরবর্তী দুটি মেট্রোরেল প্রকল্পের ব্যয় নিয়ে বড় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত ঠিকাদারের কাছ থেকে যে দর প্রস্তাব পাওয়া গেছে, তাতে মোট নির্মাণব্যয় দাঁড়াতে পারে দুই লাখ কোটি টাকা, যা সরকারের প্রাক্কলনের দ্বিগুণের বেশি। সরকার ব্যয় ধরেছিল প্রায় ৯৪ হাজার কোটি টাকা। ঠিকাদার এখন যে দর প্রস্তাব করছে, তাতে নতুন দুই মেট্রোরেল নির্মাণে কিলোমিটারপ্রতি নির্মাণ ব্যয় ৩ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। ঢাকার উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা। এতে কিলোমিটারপ্রতি খরচ পড়েছে প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।

রাজধানীতে মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনাকারী ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানির (ডিএমটিসিএল) হিসাবে, ভারতে সাম্প্রতিক কালে নেওয়া মেট্রোরেল প্রকল্পে এই ব্যয় ৫০০ কোটি টাকার কম। ভিয়েতনাম, তুরস্ক, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশে প্রস্তাবিত দরের চেয়ে কম টাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ করা হচ্ছে।

মেট্রোরেলের ব্যয় বেশি হওয়ার কারণ ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকার বিভিন্ন শর্ত এবং কম প্রতিযোগিতা। প্রকল্পের দরপত্রে ঠিকাদার হিসেবে জাপানি কোম্পানিগুলো অংশগ্রহণ করে। তারা চড়া দাম হাঁকায়, যেখানে দর-কষাকষির সুযোগ কম থাকে।

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘পুনর্গঠনের ডাকে উত্তাল তৃণমূল’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম চালিয়ে এসেছে বিএনপি। প্রায় দেড় দশকের নির্যাতন, গুম, খুন, মামলা ও হামলার মধ্য দিয়ে দলটির লাখ লাখ নেতাকর্মী জীবন-জীবিকার ত্যাগ স্বীকার করেছেন। অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করেছেন, জমিজিরেত বিক্রি করে নিঃস্ব হয়েছেন, এমনকি পলাতক জীবনযাপন করতে বাধ্য হয়েছেন। তবে, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট শাসনের পতনের পরও বিএনপির অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি জটিলতার দিকে যাচ্ছে। দলের শৃঙ্খলা ভাঙন, নেতৃত্বের শূন্যতা এবং কোটারি-দলাদলির সমস্যা এখন দলটির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

যদিও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রধান সুবিধাভোগী হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-কেই ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু ক্ষমতার দোরগোড়ায় এসে দলটি এক অপ্রত্যাশিত ও জটিল বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছে। একদিকে দলের অভ্যন্তরে শৃঙ্খলাহীনতা, কোন্দল ও স্থানীয় পর্যায়ে 'নব্য একনায়কদের' উত্থান সংগঠনকে ভেতর থেকে দুর্বল করে দিচ্ছে। অন্যদিকে, দীর্ঘদিনের মিত্র ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোতে সুবিধাবাদী ও ভিন্ন আদর্শের 'বর্ণচোরাদের' আকস্মিক উত্থান দলটিকে এক গভীর পরিচয় সংকটে ফেলে দিয়েছে। সব মিলিয়ে, রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রস্তুত হওয়ার বদলে বিএনপি এখন আত্মপরিচয় সন্ধান ও অভ্যন্তরীণ সংকট নিরসনেই বিপর্যস্ত।

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আলুচাষিরা আলো দেখছেন না, সরকারের সাড়ার অপেক্ষা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাজারে আলুর দাম না থাকায় চোখে অন্ধকার দেখছেন আলুচাষিরা। ওএমএস ও টিসিবির মাধ্যমে আলু বিক্রি করে তাদের বাঁচাতে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। ঠাকুরগাঁও, রংপুর, বগুড়া, রাজশাহী, নওগাঁ, জয়পুরহাট, সিরাজগঞ্জের আলুচাষিদের এই অবস্থা থেকে বাঁচাতে সরকারের কাছে ধর্না দিয়েছেন হিমাগার ব্যবসায়ীরা। আলু নিয়ে তারাও বিপাকে। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে কথা চালাচালি শুরু হয়েছে। একাধিক মন্ত্রণালয়ের সচিবের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে পত্রিকাটি।

ঠাকুরগাঁওয়ে রোববার হিমাগারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে সাড়ে ১২ টাকা থেকে পৌনে ১৩ টাকায়। স্থানীয় বাজারে খুচরা পর্যায়ে সেই আলু বিক্রি হয়েছে ১৫ থেকে ১৮ টাকা দরে। রংপুরে হিমাগারে আলু বিক্রি হয়েছে ১২-১৩ টাকায়। খুচরা বাজারে বিক্রি হয়েছে ১৪-১৫ টাকায়। মুন্সীগঞ্জে হিমাগার ফটকে ১২-১৩ টাকা আর খুচরা বাজারে ১৮-২০ টাকা দরে আলু বিক্রি হয়েছে। আর ঢাকায় আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়।

সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাবে, এবার আলুর গড় উৎপাদন খরচ ছিল কেজিতে ১৪ টাকা। এর সঙ্গে হিমাগার ভাড়া যোগ হবে। ফলে সরকারি হিসাবেই প্রতি কেজি আলুতে কৃষক লোকসান গুনছেন। বিভিন্ন জেলার কৃষকরা সমকাল প্রতিনিধিদের যে তথ্য দিয়েছেন তাতে এই লোকসান কেজিতে ১০ টাকার মতো।

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘জুলাই সনদের খসড়া তৈরি, ১২ বিষয়ে ঐকমত্য’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আরো দুটি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে রাজনৈতিক দলগুলো। রবিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৯তম বৈঠকে এক ব্যক্তি জীবনে সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে পারবেন—এমন প্রস্তাবে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। একই সঙ্গে তারা স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠনেও একমত হয়েছে বলে জানান কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘১০ বছরের বেশি কোনো ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রীর পদে বহাল থাকবেন না—এ প্রস্তাবে বিএনপির আপত্তি নেই।

তবে শর্ত ছিল, সংবিধান ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের কমিটি থাকলে বিষয়টি মানা হবে না। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ সংক্রান্ত বিধানের প্রস্তাবে আপত্তি নেই। এর বাইরের বিষয়ে আলোচনা হলে শর্ত বহাল থাকবে।’ পুলিশ কমিশন গঠনের বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব রয়েছে—এই কমিশন গঠিত হবে ৭২ বছরের কম বয়সী একজন অবসরপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের বিচারপতির নেতৃত্বে।

দেশ রূপান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ফ্লাইজোনেই সহস্রাধিক উঁচু ভবন’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দিনে দিনে ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের চারপাশে উঁচু ভবন তৈরি হচ্ছে। ভবনমালিকরা কোনো নিয়মনীতি তোয়াক্কা করছে না। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নিয়ম অনুযায়ী ৫০০ ফুটের ওপর ভবন তোলা নিষিদ্ধ থাকলেও তা কার্যকর হচ্ছে না। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমানবন্দরের আশপাশে উঁচু ভবন থাকছে না। ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশেই। যেখানে সেখানে যত্রতত্রভাবে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রভাব খাটিয়ে তৃতীয়তলার স্থানে ছয়-সাততলা পর্যন্ত ভবন করে ফেলা হচ্ছে। এমনকি শাহজালালের ভেতরেই বেবিচক সদর দপ্তর ও মার্কেটটি উঁচু হওয়ায় ফ্লাইট ওঠা-নামায় সমস্যা হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। গত ২১ জুলাই মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার ভবনে প্রশিক্ষণরত যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হলে উঁচু ভবনের বিষয়টি সামনে আসে। এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।

বিমান নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিমানবন্দরের আশপাশে আর যেন উঁচু ভবন তৈরি হতে না পারে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে। অনুমতি ছাড়া গড়ে ওঠা ভবনগুলো কীভাবে সরানো যায়, তা নিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা অনুমতি না নিয়ে ভবন নির্মাণ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে আলোচিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওপর দিয়ে আসা বিমানগুলো ঝুঁকির মধ্যে নেই। ঢাকা থেকে বিমানবন্দর সরিয়ে ফেলা জরুরি বলে তারা মনে করছেন।

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘চিকিৎসার জন্য ফের লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিকিৎসার জন্য ফের লন্ডন যাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তার ফলোআপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এনিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চেয়েছে বিএনপি। অন্তর্বর্তী সরকার এবং দলটির নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র রোববার সন্ধ্যায় মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। জানিয়েছে, চিকিৎসকরা লন্ডনে তার চিকিৎসার ফলোআপকে জরুরি মনে করছেন। গত ৮ই জানুয়ারি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান বেগম খালেদা জিয়া। সেখানে প্রায় ৪ মাস ছিলেন তিনি।

জানুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় ছিলেন হাসপাতালে ভর্তি। পরের ৩ মাস ছিলেন বড় ছেলে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায়। সেখানে থেকে তার চিকিৎসার ফলোআপ হয়। স্মরণ করা যায়, একের পর এক মামলা আর আদালতকে প্রভাবিত করা রায় দিয়ে অসুস্থ বেগম জিয়াকে দীর্ঘদিন কারারুদ্ধ এবং গৃহবন্দি করে রাখে শেখ হাসিনার সরকার। সে সময় তার উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে বিদেশে পাঠাতে সরকারের প্রতি অনুরোধ করে তার পরিবার বিএনপি এবং মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো। 

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘অগ্রগতি আগস্টেই দৃশ্যমান’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাষ্ট্র ও সংবিধানের মৌলিক কাঠামোতে সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতের ভিত্তিতে এই সনদ হচ্ছে। ঘোষণা হতে যাচ্ছে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রও’। একই মাসে জাতীয় সংসদের সীমানা পুনর্নির্ধারণের খসড়া প্রকাশসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি দৃশ্যমান করারও উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আগস্ট মাসেই জুলাই গণহত্যার ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান হবে। এছাড়া আগস্টের শুরুতেই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা। শনিবার ১৪টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে কথা হয়। সব মিলিয়ে সংস্কার (জুলাই সনদ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র) গণহত্যার বিচার ও নির্বাচন নিয়ে অগ্রগতি আগস্টেই দৃশ্যমান হবে বলে মনে করছেন ঐকমত্য কমিশন, ইসি ও সরকারসংশ্লিষ্টরা। নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

রাজনৈতিক দলগুলো বলছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার, দৃশ্যমান বিচার ও জুলাই ঘোষণাপত্র-মোটা দাগে এ তিনটি দাবি সবার। মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সব দলের স্বাক্ষরে জুলাই সনদ প্রণীত হবে। প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের তারিখসহ এসব দাবি পূরণের বিষয় স্পষ্ট হতে পারে। আগস্টেই দলগুলোর দাবি পূরণ হচ্ছে এ ব্যাপারে নেতারা প্রায় নিশ্চিত। নির্বাচনের মাঠে পুরোপুরি নেমে যাবে রাজনৈতিক দলগুলো। ফলে চলমান অনেক সমস্যার সমাধান হবে। যা দেশ ও দেশের মানুষের জন্য মঙ্গলজনক হবে। 

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর