Logo

গণমাধ্যম

অন্তরালে জোট নিয়ে দৌড়ঝাঁপ

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১৬ আগস্ট ২০২৫, ১০:২৩

অন্তরালে জোট নিয়ে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘৪ ধরনের অপরাধ বেশি, চ্যালেঞ্জ ‘মব’ নিয়ন্ত্রণ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খুন, ডাকাতি, অপহরণ এবং ধর্ষণ—গত এক বছরে এই চার ধরনের অপরাধের মামলা আগের বছরের চেয়ে বেড়েছে। এর মধ্যে পুরোনো খুনের অনেকগুলো ঘটনায় গত ১২ মাসে মামলা হয়েছে। তবে গত এক বছরে ছিনতাই ও দস্যুতা, চুরি ও চোরাচালানের মামলা আগের বছরের তুলনায় কমেছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের আট ধরনের অপরাধের ঘটনায় হওয়া মামলার তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে। গত বছরের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুলাইয়ের এই মামলাগুলো থেকে অপরাধ পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। তবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় গত বছরের শুরুর দিকে অনেক ঘটনায় মামলা হয়নি। তাই কোনো কোনো অপরাধের ঘটনা পরিসংখ্যানের চেয়ে বেশি হবে বলে মনে করছেন অপরাধ বিশ্লেষকেরা।

পুলিশ সদর দপ্তর থেকে অপরাধের যে পরিসংখ্যান পাওয়া গেছে, এর বাইরে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হিসেবে সামনে এসেছে মব (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ আক্রমণ) তৈরি করে সহিংসতা। অনেক ক্ষেত্রে প্রতিবাদের নামে মব তৈরি করে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা, লুট, কাউকে জিম্মি করে চাঁদাবাজি, মামলা ও গ্রেপ্তার-বাণিজ্যের ঘটনাও ঘটেছে।

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘৫২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে বাপেক্সকে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্যাসকূপ খনন প্রকল্প নিয়ে বিদেশি কোম্পানির করা মামলায় প্রাথমিকভাবে ৫২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের মুখে পড়েছে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি বাপেক্সকে। তিনটি গ্যাসকূপ খনন করতে ২০১৭ সালে আজারবাইজানের কোম্পানি সকারের সঙ্গে ৩৯৯ কোটি টাকার চুক্তি করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। চুক্তি ভঙ্গসহ কয়েকটি অভিযোগ এনে বাপেক্সের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিরোধ নিষ্পত্তি আদালতে মামলা করে আংশিক রায়ও পায় তারা। বাপেক্স এখন এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

আপিলের জন্য বাপেক্স ইতোমধ্যে মামলার রায় পর্যালোচনা করেছে। রায় ও পর্যালোচনার তথ্য বিশ্লেষণ করে একাধিক আইনজ্ঞ মনে করছেন, বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যথাযথ প্রক্রিয়ায় প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা করতে না পারা এবং আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা পরিচালনায় উপযুক্ত আইনি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দিতে না পারায় এ ক্ষতির মুখে পড়েছে বাপেক্স। মামলার বাকি রায় এলে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।  

জ্বালানি বিভাগ ও বাপেক্স সূত্র জানায়, সকার ২০২০ সালে সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারে (এসআইএসি) এ মামলা করে। গত ৪ জুলাই আদালত আংশিক রায় দেন।

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বিএনপির ওপর নির্ভর করছে ইসলামী দলের নির্বাচনী জোট’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের ইসলামী দলগুলো আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ ভোট করতে পারবে কিনা তা নিয়ে ক্রমেই সংশয় বেড়েছে। অনুসন্ধান বলছে, বিএনপি শেষভাগে নির্বাচনি জোট করলে অনেকেই সেদিকে ঝুঁকতে পারে এমন আশঙ্কায় ঐক্য ধরে রাখা নিয়ে সংশয় রয়েছে ইসলামী দলে। পাশাপাশি নিজেদের মধ্যে আসন বণ্টন ও মতাদর্শে ছাড় দিয়ে সবাইকে কতটুকু খুশি রাখা যাবে তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। তাই গত বছরের ৫ আগস্টের পর দলগুলোতে 'আদর্শিক দূরত্ব' কমলেও জোট গঠন চূড়ান্ত না হওয়ায় এখন আদৌও তা সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

দলের শীর্ষ নেতারা বলছেন, ঐক্যে ফাটলের শঙ্কায় তারা এখনই সব কিছু প্রকাশ্যে আনবেন না। আর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জোট হবে কিনা তা এখনো বলার সময় আসেনি। গত বছরের ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পতনের পর ইসলামী দলগুলো জোট গঠনে তৎপর হয়। বিশেষ করে জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন এ বিষয়ে আগ্রহ নিয়ে কাজ শুরু করে। দলগুলোর মধ্যে প্রায়ই নানা ইস্যুতে বৈঠক চলতে থাকে।

সবশেষ গত ১৯ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ইসলামী আন্দোলনসহ ৮টি ইসলামী দলের শীর্ষ নেতারা দলটির সাত দফার সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। এছাড়া গত ২৮ জুন ঢাকায় চরমোনাই পীরের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সমাবেশে জামায়াতসহ বেশির ভাগ দলের নেতারা অংশ নেন। এ দুটি বৈঠকের পর ফের ইসলামী দলের ঐক্য গঠন কোন পর্যায়ে আছে তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘অন্তরালে জোট নিয়ে দৌড়ঝাঁপ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশ এখন নির্বাচনমুখী। রাজনৈতিক দলগুলো যার যার মতো ভোটের মাঠ দাপিয়ে বোড়চ্ছে। তারা ধরনা দিচ্ছে ভোটারদের কাছে। এরই মধ্যে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে দুই-একটি দল। তবে কার্যত শেষ পর্যন্ত তারাও ভোটের মাঠেই থাকছে। বড় দল বিএনপিকে চাপে রাখতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিসহ দুই-একটি দল ভোটে না যাওয়ার হুমকি দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছে, এটিও তাদের নির্বাচনী কৌশল। পেছনে বড় দলের সঙ্গে আসন সমঝোতাই মূল লক্ষ্য।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে মূলত প্রধান তিনটি রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। সময় যত এগোচ্ছে, সামনের ফেব্রুয়ারিকে লক্ষ্য রেখেই জোট গঠন প্রক্রিয়ায় তোড়জোড় বাড়ছে। বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী ১২ দল, সমমনা জোট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ আরো কয়েকটি দলের বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত। পাশাপাশি এই জোটে ভেড়াতে গণতন্ত্র মঞ্চ, এবি পার্টি, এনসিপি, গণ-অধিকার পরিষদসহ বেশ কিছু দলের সঙ্গে বিএনপির হাইকমান্ড নিয়মিত যোগাযোগ ও বৈঠক করছে। তবে বিএনপি কোনোক্রমেই আগামী নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে জোটে যাবে না।

অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও হেফাজতে ইসলামের মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন অংশ নিয়ে জোট বাঁধার বিষয়ে অনেকটাই ইতিবাচক। এর বাইরে এনসিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, এবি পার্টি, গণ-অধিকার পরিষদসহ আরো কয়েকটি দল পৃথক জোট গঠনের পথে এগোচ্ছে বলে নির্ভরশীল সূত্র কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত এই জোট বিএনপির সঙ্গে একীভূত হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে বলে আলোচনা আছে।

বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সংস্কারহীন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত পরবর্তী সরকারের জন্য হবে বড় বোঝা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়লাভিত্তিক ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির আরো একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায়। রুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (আরপিসিএল) ও নরিনকো পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে নির্মিত এ কেন্দ্র মিলিয়ে দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ২৭ হাজার মেগাওয়াটে। অথচ বিদ্যুতের পিক আওয়ারেও এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ চাহিদা তৈরি হয়েছে ১৬ হাজার ৪০০ মেগাওয়াটের কিছু বেশি। চাহিদার এ হিসাব ধরলেও অন্তত ১০ হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার কেন্দ্র বসিয়ে রাখতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ না নিয়েও সরকারকে গুনতে হচ্ছে বাড়তি ক্যাপাসিটি চার্জ।

গ্যাসভিত্তিক প্রায় দুই হাজার মেগাওয়াটের উচ্চ কার্যক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাটে। যেগুলো পূর্ণ সক্ষমতায় চালানো যাচ্ছে না দেশে গ্যাসের সংকট থাকায়। এর বাইরে খুলনার রূপসায় উচ্চ কার্যক্ষমতার গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হলেও মিলছে না গ্যাসের সংস্থান। কেননা দৈনিক চাহিদার তুলনায় অন্তত এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সংকট রয়েছে দেশে। তাই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো উৎপাদনে রাখতে আমদানি করা হচ্ছে ব্যয়বহুল তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি)।

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আওয়ামী আমলে ব্যাংক খাতে লুটপাট : তিন গভর্নরের বিরুদ্ধে তদন্ত’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে দেশের ব্যাংক খাতে বেপরোয়া লুটপাট হয়েছে। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শিথিলতা ও নীতি সহায়তা বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। ব্যাংক দখল করে নজিরবিহীনভাবে জনগণের টাকা আত্মসাতেও সহায়তা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শুধু তাই নয়, লুটের টাকা বিদেশে পাচার করার ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছিল একেবারেই চুপ। এসব অপকর্মের নেপথ্যে ছিলেন আলোচ্য সময়ের তিন গভর্নর-ড. আতিউর রহমান, ফজলে কবির ও আবদুর রউফ তালুকদার।

লুটের কারণে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে রাষ্ট্রের অর্থনীতি সুরক্ষার সর্বশেষ অস্ত্র ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকা’ দেওয়া হয়েছে কয়েকটি ব্যাংককে। এই ছাপানো টাকাও পাচার হয়েছে। এক্ষেত্রেও ‘নীরব দর্শক’-এর ভূমিকায় ছিল কর্তৃপক্ষ। এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তারা দেশের অর্থনীতিকে বিধ্বস্ত করেছেন। যার কারণে সাবেক তিন গভর্নরকে আইনের সামনে দাঁড় করানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এবং বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ)-সহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত শুরু করেছে। বাদ যাচ্ছেন না তাদের সহযোগীরাও। তদন্ত চলছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী ও বিএফআইইউ-এর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। তদন্তে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো হলো-ঋণ জালিয়াতি, ব্যাংক লুট, ব্যাংক দখল, রিজার্ভ চুরি এবং টাকা ছাপানো। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।

আজকের পত্রিকা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘মৌলভীবাজারের সিলিকা বালু লুট হচ্ছে নির্বিচারে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাসন অনেকটা নীরব ভূমিকা পালন করছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, এ জেলায় সিলিকা বালুর কোয়ারির তালিকায় রয়েছে ৫২টি ছড়া। এর মধ্যে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর অনুমোদিত ৩৩টি সিলিকা বালু কোয়ারি রয়েছে।

আইনজীবী সূত্রে জানা যায়, মৌলভীবাজারের সিলিকা বালুর কোয়ারি ইজারা বন্ধের দাবি নিয়ে পরিবেশবাদী সংগঠন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) ২০১৬ সালে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করে। উচ্চ আদালত ৫২টি ছড়ার মধ্যে ১৯টির ইজারায় স্থগিতাদেশ দেন। এই ১৯টি ছড়া থেকে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন করলে পরিবেশ মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে বলে সতর্ক করা হয়। পরে এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (ইআইএ) ও এনভায়রনমেন্টাল ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান (ইএমপি) প্রাপ্তি সাপেক্ষে ৩৩টি ছড়ায় সিলিকা বালুর কোয়ারি ইজারার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর