Logo

গণমাধ্যম

দারিদ্র্য বেড়েছে, হার এখন ২৮%

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২৬ আগস্ট ২০২৫, ১১:২৬

দারিদ্র্য বেড়েছে, হার এখন ২৮%

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘দারিদ্র্য বেড়েছে, হার এখন ২৮%’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে বিগত তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়েছে। প্রতি চারজনের একজন এখন গরিব। আরও অনেক মানুষ এমন আর্থিক অবস্থায় রয়েছেন যে অসুস্থতা বা অন্য কোনো সংকটে তাঁরা গরিব হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন। ২০২০ সালে করোনা মহামারির আগে তিন দশক ধরে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার কমছিল। এখন দেখা যাচ্ছে, সেটা বাড়ছে। এটা বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অগ্রযাত্রা পিছিয়ে যাওয়ার লক্ষণ।

দারিদ্র্যের এ হিসাব উঠে এসেছে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) এক গবেষণায়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় করা ‘ইকোনমিক ডায়নামিকস অ্যান্ড মুড অ্যাট হাউসহোল্ড লেভেল ইন মিড ২০২৫’ শীর্ষক এ গবেষণায় বলা হয়, গত মে মাসে এসে দেশের দারিদ্র্যের হার দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৮ শতাংশে, যা ২০২২ সালে সরকারি হিসাবে (পরিসংখ্যান ব্যুরোর খানা আয়-ব্যয় জরিপ) ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে গতকাল সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এ সময় পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান গবেষণার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। গত মে মাসে দেশের ৮ হাজার ৬৭টি পরিবারের ৩৩ হাজার ২০৭ জনের মতামতের ভিত্তিতে গবেষণাটি করা হয়। পিপিআরসির গবেষণায় বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) করা ২০২২ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। ওই জরিপ করা হয়েছিল ১৪ হাজার ৪০০ পরিবারের ওপর।

বিবিএসের জনশুমারি অনুসারে, ২০২২ সালে দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৯৮ লাখ। তখন পরিবারের সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ১০ লাখ। জনসংখ্যার ওই হিসাবটি বিবেচনায় আনলে দেশে এখন কমপক্ষে পৌনে পাঁচ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছেন। তিন বছরে জনসংখ্যাও বেড়েছে।

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘এরশাদ শিকদারের স্মৃতি ফেরাচ্ছেন ফরিদ মোল্লা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খুলনা নগরীর পাওয়ার হাউস মোড়ে রেলওয়ের জমি দখল করে ১৯৯৫ সালে ‘সাদ মনি মার্কেট’ নির্মাণ করেছিলেন আলোচিত এরশাদ শিকদার। ২০০২ সালে তাঁর বিচার চলাকালে অবৈধ মার্কেটটি ভেঙে দেয় প্রশাসন। ২৩ বছর পর সেই জমিতে আবার মার্কেট উঠছে। 

শুধু ওই জায়গাই নয়; এরশাদ শিকদারের আলোচিত নদীবন্দর ঘাটও নতুন করে দখল হয়েছে। আশপাশের পুকুর, মাঠ, ফাঁকা জমিও হচ্ছে দখল। এরশাদ শিকদারের ফাঁসির পর দুদশক ঘাটের পাশের বড়বাজার এলাকায় স্বস্তি ছিল। তবে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজনৈতিক পালাবদলের পর আবার চাঁদাবাজি শুরু হয়েছে।

অভিযোগের সব তীর খুলনা সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোল্লা ফরিদ আহমেদের (ফরিদ মোল্লা) দিকে। তবে তিনি সব কিছু অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, ‘অন্যায়ভাবে এক টাকাও খাই না। আর রেলওয়ে কি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে? দেয়নি। তাহলে আমি দখলবাজ হলাম কীভাবে? সব প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র।’

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘মাধ্যমিকে নির্দিষ্ট সময়ে বই পাওয়া নিয়ে শঙ্কা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলে প্রায় ৩০ কোটি বই ছাপতে হবে সরকারকে। প্রাথমিকের বই ছাপার বিষয়টি সরকার অনুমোদন দিলেও মাধ্যমিকে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। সংশোধিত বই এবং পুরোনো কারিকুলাম নিয়ে আগেভাগেই জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কাজ শুরু করলেও অনিশ্চয়তা পিছু ছাড়ছে না। মাধ্যমিকের বেশ কয়েকটি লটের দরপত্র নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় শেষ পর্যায়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠিয়েছিল ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি। ফের ২৪ কোটি বই ছাপার বিষয়টি | অনুমোদনের জন্য সরকারি ক্রয় কমিটিতে উঠছে আজ। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্র জানায়, আজ যদি ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবইয়ের দরপত্র অনুমোদন না হয়, তাহলে এনসিটিবিকে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করতে হবে। ফলে বছরের প্রথম দিন সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই পৌঁছানো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে। ছাপাখানা মালিকদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রতি ফর্মায় (১৬ পৃষ্ঠা) অন্তত ৩০ পয়সা বাড়িয়ে দিতে।

এনসিটিবি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র জানায়, যদি দরপত্র বাতিল করে নতুন করে দরপত্র চাওয়া হয় তাহলে বই ছাপতে সমস্যা হবে বলে জানিয়েছেন ছাপাখানার মালিকরা। দরপত্র বাতিল হলে পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ পিছিয়ে যাবে। চলতি বছরের মতো আগামী বছরেও ফেব্রুয়ারি-মার্চে শিক্ষার্থীদের হাতে উঠবে নতুন বই। কম সময় বেঁধে দেওয়ার অজুহাতে ছাপাখানা মালিকরাও অধিক লাভ করতে নিম্নমানের বই সরবরাহ করতে পারে। 

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার তিন বছরে ব্যাপক বেড়েছে। চলতি বছর তা ২৭.৯৩ শতাংশে পৌঁছেছে। তিন বছর আগে ২০২২ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল ১৮.৭ শতাংশ। অর্থাৎ দেশে প্রতি চারজনে একজন এখন দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) এক জাতীয় পর্যায়ের গবেষণা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশগবেষণায় দেখা গেছে, শুধু দারিদ্র্য নয়, অতি দারিদ্র্যও বেড়েছে উদ্বেগজনক হারে। ২০২২ সালে সরকারি হিসাব অনুযায়ী, অতি দারিদ্র্যের হার ছিল ৫.৬ শতাংশ। তিন বছরের ব্যবধানে এই হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৩৫ শতাংশে। অর্থাৎ এখন প্রতি ১০ জনের একজন চরম দারিদ্র্যে ভুগছে। এ ছাড়া প্রায় ১৮ শতাংশ মানুষ এমন অবস্থায় আছে, যেকোনো সময় তারা দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে যেতে পারে।

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সাড়ে ৩ বছরে বুড়িগঙ্গা-শীতলক্ষ্যা মেঘনায় ৭৫০ লাশ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুবকের পরনে লাল রঙের চেক শার্ট-ট্রাউজার। যুবতীর পরনে লাল রঙের সালোয়ার ও ছাই রঙের গেঞ্জি। যুবকের বয়স ৩৫ ও যুবতীর বয়স প্রায় ৩০ বছর। যুবকের হাতের সঙ্গে যুবতীর এক হাত বাঁধা ছিল। দু’জনের মরদেহ পাশাপাশি ভাসছিল বুড়িগঙ্গা নদীতে। খবর পেয়ে নৌ-পুলিশ সদস্যরা শনিবার সাড়ে ৭টার দিকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন কালিন্দী ইউনিয়নের মাদারীপুর ঘাট থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। নৌ-পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহ উদ্ধারের কয়েকদিন আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। লাশ ফুলে যাওয়ায় চেহারা বোঝা যাচ্ছে না। পরিচয় শনাক্ত করা যাচ্ছে না। এ ছাড়া তাদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। একইদিন বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী কেরানীগঞ্জের মীরেরবাগ কোল্ড স্টোরেজের কাছ থেকে ভাসমান অবস্থায় প্রথমে এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই নারীর গলায় কালো রঙের বোরকা প্যাঁচানো অবস্থায় ছিল। ওই নারীর লাশ উদ্ধারের এক ঘণ্টা পরে একইস্থান থেকে ওড়না দিয়ে প্যাঁচানো অবস্থায় এক ছেলে শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত নারীর বয়স আনুমানিক ৩০ বছর ও শিশুটির বয়স ৩ থেকে চার বছর। নিহত নারীর পরনে ছিল সালোয়ার কামিজ। একদিনে চার মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় কাউকেই শনাক্ত করতে পারেনি।

শুধু ওই চারজনের নয়। গত সাড়ে তিন বছরে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও মেঘনা নদী থেকে অন্তত ৭৫০টি মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ ও থানা পুলিশ। তিন নদীর বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় প্রতিদিনই মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা ঘটলেও এর সঠিক পরিসংখ্যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে নেই। তবে এই তিন নদীর বিভিন্ন প্রান্তের থানা পুলিশ ও নৌ-পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত উদ্ধার করা ৭৫০ মরদেহের মধ্যে অন্তত পাঁচ শতাধিক মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। অনেক মরদেহ দাবিদার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরিচয় শনাক্ত না হওয়া ও দাবিদার না থাকায় বাকি মরদেহ বেওয়ারিশ হিসাবে দাফন করা হয়েছে। 

বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘২০২৪-২৫ অর্থবছর : জিডিপি প্রবৃদ্ধি আছে, অর্থনীতির আকারও বেড়েছে তবে ব্যাংকে লেনদেন বাড়েনি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি হিসাবে গত অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বড় হয়েছে অর্থনীতির আকার। বেড়েছে মাথাপিছু আয়ও। একই সময়ে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে প্রায় ২৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। রফতানি খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল প্রায় ৮ শতাংশের কাছাকাছি। প্রবৃদ্ধির ধারায় ছিল দেশের আমদানি খাত। অর্থনীতির এতসব ইতিবাচক ধারার মধ্যেও দেশের ব্যাংক খাতে অর্থের লেনদেন কমে গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, আগের অর্থবছরের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ব্যাংকে অর্থের লেনদেন দশমিক ৭২ শতাংশ কমেছে। পরিমাণের দিক থেকে গত অর্থবছরে লেনদেন কম হয়েছে ৯৩ হাজার ৩৫৪ কোটি টাকা।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সময় ও অর্থনীতির আকার বাড়ার সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকে অর্থ লেনদেনের পরিমাণ বাড়ার কথা। কিন্তু আনুষ্ঠানিক চ্যানেল তথা ব্যাংকে লেনদেন না বেড়ে উল্টো কমে যাওয়া অর্থনীতির নিয়মের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। ব্যাংকে লেনদেন কমে যাওয়ার অর্থ, হয় অর্থনীতি সংকুচিত হয়েছে অথবা অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি (ইনফরমাল ইকোনমি) আরো চাঙ্গা হয়ে উঠেছে।

নয়া দিগন্ত প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘রোহিঙ্গা সঙ্কট সমাধানে সাত প্রস্তাব ইউনূসের’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস রোহিঙ্গা সঙ্কট সমাধানে সাত দফা প্রস্তাব তুলে ধরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরো কার্যকর ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি গতকাল কক্সবাজারে রোহিঙ্গা অংশীজন সংলাপে দেয়া বক্তব্যে এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ওপর চলমান নিপীড়ন ও বাস্তুচ্যুতি থামাতে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

অধ্যাপক ইউনূস তার বক্তব্যে রোহিঙ্গা সঙ্কটের টেকসই সমাধানে যে সাত দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তার মধ্যে রয়েছে- রোহিঙ্গাদের দ্রুত, নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবর্তনের জন্য বাস্তবসম্মত রোডম্যাপ প্রণয়ন, দাতাদের অব্যাহত সমর্থন, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ ও আরাকান আর্মির কাছে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও জীবিকা নিশ্চিত করার আহ্বান, রোহিঙ্গাদের সাথে গঠনমূলক সংলাপ ও অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আসিয়ানসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভূমিকা, গণহত্যার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান এবং আন্তর্জাতিক আদালতে জবাবদিহিতা ত্বরান্বিত করা।

রোহিঙ্গা সঙ্কটকে বিশ্ব-সম্প্রদায়ের কাছে আরো জোরালোভাবে তুলে ধরতে গত রোববার থেকে কক্সবাজারে শুরু হয়েছে তিন দিনের আন্তর্জাতিক সংলাপ ‘স্টেকহোল্ডার্স’ ডায়ালগ : টেকঅ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’। গতকাল স্থানীয় হোটেল বে ওয়াচে আয়োজিত এই সংলাপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর