Logo

গণমাধ্যম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১১:০৮

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ বুধবার সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়।

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ সময় তিনি আবু সাঈদকে জুলাই আন্দোলনের ‘ফিনিক্স পাখি’ এবং জুলাই শহীদদের ‘অগ্রসেনানী’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারক মো. মঞ্জুরুল বাছিদ ও বিচারক নূর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবীর। আজ বৃহস্পতিবার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হবে।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মো. হাসিবুর রশীদসহ ৩০ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। সাবেক উপাচার্যসহ ২৪ জন আসামি পলাতক। অন্য ছয় আসামি কারাগারে আছেন। 

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘কম গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাস্তবায়নে বেশি ঝোঁক’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ২০৮ সুপারিশের মধ্যে মাত্র ১৮টি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আশু বাস্তবায়নযোগ্য হিসেবে হাতে নেওয়া ১৮টি সুপারিশের মধ্যে কম গুরুত্বপূর্ণ অনেক প্রস্তাবও রয়েছে। যেমন– মহাসড়কের ফিলিং স্টেশনে স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার বিষয়টি সংস্কার কমিশন সুপারিশের একেবারে শেষের দিকে রাখলেও এখন এটিই এক নম্বর অগ্রাধিকারে চলে এসেছে। এ ছাড়া এমন কিছু সুপারিশ সামনে আনা হয়েছে, যা জনপ্রশাসনেরই কাজ নয়। এসব কারণে সুপারিশ বাস্তবায়নে দেখা দিয়েছে নানা জটিলতা।

অথচ ২৬ ক্যাডার ও নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করা, সরকারি দপ্তরে অনিয়ম-দুর্নীতি রোধ, প্রশাসনিক কাঠামো এবং জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো দ্রুত সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেই।

এছাড়া যেসব সুপারিশ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, সেগুলোও বাস্তবায়ন তালিকায় নেই। কমিশনের সুপারিশে না থাকলেও কৌশলে যুক্ত করা হয়েছে– পদোন্নতি না পেলেও সরকারি চাকরিজীবীর বেতন বাড়ানোর সুবিধা। প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার তত্ত্বাবধানে এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন হচ্ছে। সাচিবিক সহায়তা দিচ্ছে মন্ত্রপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।  

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ’ নিয়ে মানুষের অস্পষ্ট ধারণা : বাড়ছে রাজনৈতিক সংকট
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনীতিতে এ মুহূর্তে আলোচিত 'জুলাই ঘোষণাপত্র' ও 'জুলাই জাতীয় সনদ' সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নেই বেশির ভাগ মানুষের। যে ইস্যুতে দেশে রাজনৈতিক সংকট বাড়ছে সে বিষয়ে সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা খোদ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জড়িত অনেকে স্পষ্ট নয়। তাদের অনেকেই 'ঘোষণাপত্র ও সনদকে' একই বিষয় মনে করছেন। সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীদের অনেকেও বিষয়টিতে একেবারেই অপরিচিত।

বিশেষজ্ঞদের অনেকেই বলেছেন, গণঅভ্যুত্থানের চেতনা সংরক্ষণ এবং ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান যেন না ঘটে সেজন্য সরকার ও রাজনীতিবিদদের এ বিষয়ে জনসাধারণকে স্পষ্ট ধারণা দেওয়ার দায়িত্ব ছিল। কিন্তু ক্ষমতাকেন্দ্রিক চর্চায় সেটি ব্যর্থ হয়েছে।

জানা গেছে, গণঅভ্যুত্থানের বছরপূর্তিতে গত ৫ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের নেতাদের উপস্থিতিতে খসড়া জুলাই ঘোষণাপত্র উত্থাপন করেন। একই দিন রাতে তিনি ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দেন। এরপরই দেশে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হয়ে উঠে 'জুলাই ঘোষণাপত্র' ও 'জুলাই জাতীয় সনদ'। কারণ, নির্বাচনকে সামনে রেখে এই ঘোষণাপত্র ও সনদ নিয়েই রাজনৈতিক দলগুলো দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। বিএনপিসহ ছোট কয়েকটি দল ঘোষণাপত্রকে স্বাগত স্বাগত জানিয়ে বলছে, খসড়ার প্রস্তাব অনুয়ায়ী পরবর্তী সংসদ এটিকে আইনি ভিত্তি দেবে। তবে, জামায়াত ইসলামী, এনসিপি ও ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি দল এটিকে এখনই আইনি বা সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। যার ভিত্তিতে নির্বাচন চাইছে তারা। 

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বহুল আলোচিত গোপন আয়নাঘর (আটককেন্দ্র) স্থাপন ও ব্যবহারকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ ঘোষণা করে ‘গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। খসড়া প্রস্তাবে কোনো সরকারি কর্মচারী বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কোনো সদস্য তাঁর নিজ পরিচয়ে কাউকে বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বা সরকারি কোনো কর্তৃপক্ষের সম্মতিতে গুম করলে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গুমে জড়িত অপরাধী ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষ সরকারি-বেসরকারি, সামরিক-বেসামরিক যেই হোক, শাস্তি থেকে রেহাই পাবেন না। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, জরুরি অবস্থা বা অন্য কোনো অজুহাতে কাউকে গুম করা যাবে না। আর গুমের ঘটনা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী নয়, তদন্ত করবে মানবাধিকার কমিশন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র আরো জানায়, খসড়া প্রস্তাবটি অনুমোদনের  জন্য শিগগিরই উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করা হতে পারে। দেশে এরই মধ্যে যাঁরা গুম হয়েছেন বা হতে পারেন, এমন ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারকে সুরক্ষা দিতেই নতুন এই অধ্যাদেশ করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করে কথা বলতে রাজি হননি।

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সজীব ওয়াজেদের বিতর্কিত আদেশ এখনো বহাল : বছরে ২০০ কোটি টাকার রাজস্ববঞ্চিত সরকার’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক এসএমএস খাত থেকে বছরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার রাজস্ববঞ্চিত হচ্ছে সরকার। পতিত সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রশাসনিক নির্দেশনা এখনো বহাল থাকায় সরকার বিপুল অঙ্কের এই রাজস্ব হারাচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের এক বছর পার হলেও রহস্যজনক কারণে জয়ের সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেনি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সরকার পতনের কিছু দিন পর নীতিমালা অনুযায়ী খাতটি আন্তর্জাতিক গেটওয়ের (আইজিডব্লিউ) মাধ্যমে চালানোর উদ্যোগ নিয়েছিল সংস্থাটি। কিন্তু অদৃশ্য কারণে তা কার্যকর হয়নি।

জানা যায়, ২০০৮ সালে আইজিডব্লিউ চালুর পর থেকেই আন্তর্জাতিক এসএমএস সেবা আইজিডব্লিউর আওতার বাইরে রেখে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের (এমএনও) হাতে তুলে দেওয়া হয়। অথচ লাইসেন্সিং গাইডলাইনস ও আন্তর্জাতিক দূরপাল্লার টেলিযোগাযোগ সেবা নীতিমালা (আইএলডিটিএস) অনুসারে ইন্টারনেট ব্যতীত সব আন্তর্জাতিক সেবা আইজিডব্লিউর মাধ্যমে পরিচালনা করার কথা। অভিযোগ রয়েছে-মূলত বিদেশি মোবাইল কোম্পানিগুলোর চাপের কারণে বিটিআরসি তার নিজের প্রণীত গাইডলাইনস ও নীতিমালা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়।

নয়া দিগন্ত প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সঙ্কটে ব্যাংক খাত’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের ১০টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম নামে পরিচিত সাইফুল আলম মাসুদের প্রায় ২,২৫,০০০ কোটি টাকা লোপাটে দেশের ব্যাংক চরম সঙ্কটে পড়েছে। এই পরিমাণ অর্থ দেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষের বার্ষিক বাজেটের এক-চতুর্থাংশের সমান। বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের ইতিহাসে এটিকে সবচেয়ে বড় অর্থকেলেঙ্কারি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এস আলমের এই ব্যাংক লুটের কারণে বর্তমানে ব্যাংকগুলো তীব্র অর্থসঙ্কটে পড়েছে। গ্রাহকের অর্থ ফেরত দিতে না পারার কারণে কিছু ব্যাংক এখন অস্তিত্বসঙ্কটে। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যেই পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (ইঋওট) অনুসন্ধানে দেখা গেছে : এস আলম গ্রুপের নামে নেয়া ঋণ রয়েছে ৯২,৬৭৭ কোটি টাকা। বেনামী প্রতিষ্ঠানের নামে তার নেয়া ঋণের অঙ্ক হলো : ৯৭,৪৮৬ কোটি টাকা। তার ভুয়া প্রতিষ্ঠান ও পরোক্ষ সুবিধা নেবার পরিমাণ হলো : ৩৪,৮৬৭ কোটি টাকা। প্রাথমিকভাবে প্রমাণ মিলেছে এই বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

জানা গেছে, অধিকাংশ ঋণ কোনো যথাযথ জামানতের ভিত্তিতে নেয়া হয়নি। প্রভাব খাটিয়ে এবং ব্যাংকিং নিয়মনীতি উপেক্ষা করে এসব ঋণ অনুমোদিত হয়েছে।

মানবজমিন শিরোনাম করেছে, ‘তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় সুপ্রিম কোর্ট’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানি শেষে এ বিষয়ে আগামী ২১ অক্টোবর নতুন আপিল শুনানির দিন ধার্য করেছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। গতকাল প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ শুনানির এই দিন ধার্য করে আদেশ দেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে দিয়ে সাময়িক সমাধান দিতে চায় না বলে মন্তব্য করেন আপিল বিভাগ। বরং নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায়। যাতে এটি বারবার বিঘ্নিত না হয়। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে এটি যাতে সুদূরপ্রসারী প্রভাব রাখে। নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের ২য় দিনের শুনানিতে প্রধান বিচারপতি এসব কথা বলেন।

সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটের দিকে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে রাজনৈতিক দল ও ছয় ব্যক্তির করা চারটি আবেদনের ওপর দ্বিতীয় দিনের শুনানি প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুরু হয়। আদালতে বিএনপির পক্ষে করা রিভিউ আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার মো. রুহুল কুদ্দুস। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কায়সার কামাল। জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।

রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান শুনানিতে অংশ নেন। সঙ্গে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ। পাঁচ বিশিষ্ট নাগরিকের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া শুনানি করেন। অপর রিভিউ আবেদনকারীর পক্ষে আইনজীবী এএসএম শাহরিয়ার কবির উপস্থিত ছিলেন। মামলায় ইন্টারভেনার (ব্যাখ্যাকারী) হিসেবে যুক্ত হয়েছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এহসান এ সিদ্দিক। এ সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে দিলে তা কখন থেকে কার্যকর হবে উপস্থিত আইনজীবীদের কাছে প্রশ্ন রাখেন প্রধান বিচারপতি।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর