-68903dd884fb9-68afe45eb801d-68b14187a79a4-68b53bb9a4f4c.jpg)
প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, ৩ দলকে প্রধান উপদেষ্টা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংস্কার ও জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা কাটছে না। রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকেও নিজেদের আগের অবস্থানই তুলে ধরেছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে প্রধান উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেছেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচন চায় বিএনপি। তারা সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো সংসদের মাধ্যমে বাস্তবায়নের পক্ষে। তবে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে দলটি বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বৈধ বা সাংবিধানিক কোনো উপায় থাকলে সেটা তারা মেনে নেবে।
অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে একমত হলেও দেশ একটি নীলনকশার নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে কি না, সেই প্রশ্ন তুলেছে। তারা সংসদ নির্বাচনের আগে জুলাই সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, সনদ বাস্তবায়নে গণভোট এবং সংসদের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
আর এনসিপি বলেছে, তারা চায় আগামী যে নির্বাচন হবে, সেটা যেন ‘গণপরিষদ’ নির্বাচন হয়।
সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘শিক্ষার্থী-গ্রামবাসী সংঘর্ষে আহত দেড় শতাধিক’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কারও মাথায় কোপ, কারও শরীর রক্তাক্ত। ক্ষতবিক্ষত শিক্ষার্থীর মাথা চেপে সঙ্গীরা ছুটছেন ক্যাম্পাসের স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দিকে। কেউ রিকশায়, কেউ অ্যাম্বুলেন্সে। সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাদের পাঠানো হচ্ছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গতকাল রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি ছিল এমনই ভীতিকর।
এর আগে শনিবার মধ্যরাতে ‘ভাড়া বাসার দারোয়ান এক ছাত্রীকে মারধর করেছে’ এমন অভিযোগে পাশের জোবরা গ্রামের বাসিন্দার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘাতের সূত্রপাত হয়। এর জের ধরে গতকাল বিকেল ৩টা পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। রামদা,কিরিচসহ দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে কিছু গ্রামবাসী। শিক্ষার্থীদের হাতে হকিস্টিক, লাঠিসোটা দেখা গেছে। এতে উপ-উপাচার্যসহ দুই পক্ষের দেড় শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। এর মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা চেয়েও পাওয়া যায়নি। এ কারণে শিক্ষার্থীরা বেশি আহত হয়েছেন। তবে পুলিশ বলছে, সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে। হাজার হাজার গ্রামবাসী ও শিক্ষার্থীর উপস্থিতির কারণে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয়েছে।
বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন দলের বৈঠক : জাপা নিষিদ্ধের দাবি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে চলমান মতভিন্নতার মধ্যেই হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। উদ্ভূত পরিস্থিতি এবং নির্বাচন ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তিনটি রাজনৈতিক দল বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে বসেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের জোর দাবি উঠেছে। রোববার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত যমুনায় এসব বৈঠক চলে। বৈঠক শেষে তিনটি দল তাদের বিভিন্ন বক্তব্য, অভিমত ও দাবি-দাওয়া তুলে ধরে।
আওয়ামী লীগের মতো জাতীয় পার্টিকেও নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এদিন সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যমুনায় বৈঠক শেষে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার সামনে ব্রিফ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের তাদের এ দাবির কথা বলেন। তিনি বলেন, 'জাতীয় পার্টির ব্যাপারে সুস্পষ্ট করে বলেছি, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের সহযোগী ছিল জাতীয় পার্টি। যেভাবে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তেমনিভাবে জাতীয় পার্টিকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে।'
কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রণক্ষেত্র’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, প্রক্টর, শিক্ষার্থী, গ্রামবাসী, সাংবাদিকসহ দেড় শতাধিক আহত হয়েছেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, স্থানীয়রা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁদের কোপালেও প্রশাসন ছিল নিষ্ক্রিয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতকাল রবিবার দুপুর ২টা থেকে আজ সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট বাজারের পূর্ব সীমা থেকে পূর্বদিকে রেলগেট পর্যন্ত রাস্তার উভয় পাশে ১৪৪ ধারা জারি করেছে হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসন।
অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় যৌথ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সংঘর্ষের কারণে গতকাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত ছিল। আজ সোমবারও সব বিভাগের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। গত শনিবার রাত ১২টা থেকে গতকাল দিনব্যাপী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট ও স্থানীয় জোবরা গ্রাম এলাকায় কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ১৪৪ ধারা জারির পর গতকাল বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এলাকাটিতে গিয়ে অবস্থান নেন। এরপর সংঘর্ষ থামে।
মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘চবি শিক্ষার্থীদের রক্তে ভিজলো জোবরা গ্রাম, আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যাম্পাস সংলগ্ন জোবরা গ্রামের স্থানীয়দের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই উপ-উপাচার্য, প্রক্টর, দুই সহকারী প্রক্টরসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। শনিবার রাত ১২টার দিকে ক্যাম্পাসের দুই নম্বর গেট এলাকায় বাসায় প্রবেশের সময় ওই ভবনের দারোয়ান এক ছাত্রীকে মারধর করে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে গেলে ছাত্রীদের ওপর সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এ ঘটনার পর থেকে ছড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষ। স্থানীয়রা পুলিশের গাড়িতে হামলা চালায়। তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর, নিরাপত্তা দপ্তরসহ বিশ্ববিদ্যালয় অসংখ্য গাড়ি ভাঙচুর করে।
শনিবার রাত থেকে শুরু হওয়া এ সংঘর্ষ রোববার বিকাল পর্যন্ত চলতে থাকে। স্থানীয়রা বিভিন্ন আবাসিক ভবনের ছাদে শিক্ষার্থীদের তুলে নিয়ে ফেলে দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়েছে। যাদের সবাইকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ জড়িত বলে অভিযোগ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় বাসিন্দা বিএনপি’র এক কেন্দ্রীয় নেতাও স্থানীয় সন্ত্রাসীদের মদত দিয়েছে। যাকে এরইমধ্যে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। সংঘর্ষের কারণে রোববার সকল ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ প্রতিবেদন প্রস্তুত করার সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় সেনাবাহিনী অভিযান শুরু করেছে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসন। সোমবার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বিনিয়োগের জন্য নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে স্থানীয় উদ্যোক্তারা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক। চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটছে অহরহ। পাশাপাশি রয়েছে প্রশাসনিক জটিলতা। এমন পরিস্থিতিতে বড় ধরনের বিনিয়োগের ঝুঁকি নিচ্ছেন না স্থানীয় উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন, সবকিছুর কোনো টেকসই সমাধান হবে এমন উচ্চাশা না থাকলেও বিনিয়োগের জন্য তারা নির্বাচনের দিকেই তাকিয়ে আছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন হতে এখনো প্রায় ছয় মাস বাকি। এ সময়ের মধ্যে দেশে বিনিয়োগ স্থবিরতা কাটার কোনো আশা দেখছেন না সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের দাবির প্রতিফলন পাওয়া যাচ্ছে শিল্প খাতে মেয়াদি ঋণ বিতরণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানেও। গতকাল প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উইকলি সিলেক্টেড ইকোনমিক ইন্ডিকেটরস অনুযায়ী, গত অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে শিল্পে মেয়াদি ঋণ বিতরণ ছিল গত সাত প্রান্তিকের মধ্যে সর্বনিম্ন।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শিল্পে মেয়াদি ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ১৯৪ কোটি টাকা। এরপর অক্টোবর-ডিসেম্বরে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়ে ঋণ বিতরণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৩ হাজার ৭৬৩ কোটির টাকায়। কিন্তু এরপর জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে ঋণ বিতরণে পতন ঘটে। ওই প্রান্তিকে ঋণ বিতরণ হয় ২২ হাজার ১৫ কোটি টাকা। যদিও এরপর ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষ অর্থাৎ এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে ঋণ বিতরণ বেড়ে হয় ২৪ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা।
যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ফেব্রুয়ারিতেই ইতিহাসের সেরা নির্বাচন : বিকল্প ভাবলে গভীর বিপদ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে। নির্বাচন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি নির্বাচনের বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক। রোববার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির সঙ্গে পৃথক বৈঠকে এই বার্তা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এ বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ কথা জানিয়ে আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করেছেন, নির্বাচন সেই সময়ের মধ্যেই হবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সেরা নির্বাচন হবে।
বৈঠকগুলোতে জাতীয় পার্টির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, জাতীয় পার্টির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। একেকটি দল একেক ধরনের মতামত দিয়েছে, চিফ অ্যাডভাইজার (প্রধান উপদেষ্টা) সেটা শুনেছেন। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে দুর্গাপূজা শুরু হবে উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, দুর্গাপূজা ঘিরে যেন দেশে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র, কেউ যেন অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে, সে বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ বিষয়ে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের কথা হচ্ছে। এ বিষয়ে কমিশন গণমাধ্যমকে জানাবে।
এমবি