Logo

গণমাধ্যম

দেশের বিবাদ বিদেশে মেটানোর সুযোগ

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:২৮

দেশের বিবাদ বিদেশে মেটানোর সুযোগ

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘টিউলিপ বাংলাদেশের করদাতাও ছিলেন’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি) টিউলিপ সিদ্দিকের কেবল বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও পাসপোর্টই ছিল না, তিনি এ দেশের একজন নিয়মিত করদাতাও ছিলেন। প্রথম আলোর অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে, তিনি অন্তত এক দশক ধরে বাংলাদেশে নিয়মিত আয়কর বিবরণী জমা দিয়েছেন। তাতে তিনি আয়ের খাত হিসেবে ‘ব্যবসা/পেশার আয়’ উল্লেখ করেছেন। কিন্তু কী ব্যবসা বা পেশা, সেটার উল্লেখ নেই। কেবল একটি অর্থবছরে মাছের ব্যবসার কথা উল্লেখ রয়েছে।

টিউলিপের নামে ঢাকার গুলশানে একটি ফ্ল্যাটও রয়েছে। কিন্তু আয়কর নথিতে ওই ফ্ল্যাটের কথা তিনি উল্লেখ করেননি। প্রায় দুই যুগ আগে তাঁর নামে নিবন্ধিত ওই ফ্ল্যাট একটি আবাসন কোম্পানি থেকে টিউলিপ ‘অবৈধ সুবিধা’ হিসেবে নিয়েছেন, এমন অভিযোগে গত এপ্রিলে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলা করেছে।

টিউলিপ বাংলাদেশি নাগরিক নন, কেবলই ব্রিটিশ—তিনি অনেক দিন ধরে এমন দাবি করে আসছেন। প্রথম আলো ও যুক্তরাজ্যের দৈনিক দ্য টাইমস গত বৃহস্পতিবার টিউলিপের বাংলাদেশি এনআইডি ও পাসপোর্ট থাকার সত্যতার বিষয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এরপর যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যমে টিউলিপ-কেন্দ্রিক আলোচনা নতুন করে শুরু হয়েছে।

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে অসংগতি, রাজনৈতিক মতামত সমন্বয়ের চিন্তা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল যেসব পরামর্শ দিয়েছে, তাতে কিছু অসংগতি সামনে এসেছে। কমিশন এখন সেসব বিষয়ে পরামর্শকদের মতামত চেয়েছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে যেসব মতামত পাওয়া গেছে, সেগুলোও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যথাসম্ভব সমন্বয় করবে কমিশন। শনিবার জাতীয় সংসদে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত কমিশন সূত্র সমকালকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। 

বিশেষজ্ঞ প্যানেলের পরামর্শে বলা হয়েছে, সনদে যেসব সাংবিধানিক সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, সাংবিধানিক আদেশ জারি করলে তা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়ে যাবে। সনদে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের কথা বলা হয়েছে। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্বে থাকা অবস্থায় কীভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা কার্যকর হবে– এ প্রশ্ন উঠেছে।

বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রের ২২ ধারা অনুযায়ী সাংবিধানিক আদেশ জারি করা হবে। কিন্তু এখনও ঘোষণাপত্রটির আইনি ভিত্তি তৈরি না হওয়ায় এর অধীনে কীভাবে সংবিধানিক আদেশ জারি করা হবে– এ প্রশ্নও উঠেছে। 

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সাত কলেজ নিয়ে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়, দ্বৈরথে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীর সাত কলেজ সমন্বয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির (ডিসিইউ) নিয়ে ত্রিমুখী অবস্থানে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। একদিকে কলেজগুলো কলেজিয়েট বা অধিভুক্তমূলক কাঠামোয় রূপান্তরের প্রস্তাব করা হয়েছে। অপরদিকে বিশ্ববিদ্যালয়কে পৃথক ক্যাম্পাসে স্থাপন করে সাতটি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করার কথাও বলা হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক-স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় করার বিষয়টি নিয়ে বিপরীতমুখী অবস্থান নিয়েছেন। নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্রুত অধ্যাদেশ জারি করা, উচ্চ-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা কলেজ অক্ষুণ্ণ রাখার দাবিতেও নানা কর্মসূচি পালন করছে। ফলে অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে সাত কলেজের দুই লাখ শিক্ষার্থী ও এক হাজারের বেশি শিক্ষক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আন্দোলনরত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আগামীকাল সোমবারের মধ্যে অধ্যাদেশ জারির সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। না হলে ফের রাজপথে 'কঠোরভাবে' নামার হুমকি দিয়েছেন তারা। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত করার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীরা রাজপথে রক্ত ঝরিয়েছে। কিন্তু কখনো শিক্ষকরা (সাত কলেজের) তাদের পাশে ছিল না।

ঢাকা কলেজের ছাত্র আবদুর রহমান বলেন, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ করতে কতক্ষণ সময় লাগবে সেটি সোমবারের মধ্যে অবশ্যই স্পষ্ট করতে হবে। তা না করলে বড় আকারে আন্দোলনে যাবেন। সেটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় অভিমুখে যেতে পারে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ড. ইউনূসের সঙ্গে যাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ ৪ রাজনৈতিক নেতা : যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে কৌতূহল’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী হিসাবে চারজন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতার যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে ব্যাপক কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানের লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা আজ রাতেই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওয়ানা হচ্ছেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হাইপ্রোফাইল চার নেতাকে সফরসঙ্গী করায় যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিক কিংবা অনানুষ্ঠানিক রাজনৈতিক সংলাপের সম্ভাবনা অনেকটাই স্পষ্ট। বিদেশের মাটিতে রাজনৈতিক সংকটের আলোচনায় ‘আন্তর্জাতিক অ্যাক্টররা’ উপস্থিত থাকতে পারেন। কেননা বাংলাদেশের নির্বাচনপূর্ব রাজনৈতিক সংকট নিয়ে জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ত হওয়ার ঘটনা অতীতে ঘটেছে। এই সফরে নির্বাচনের আগে রাজনীতির অনেক জট আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে আলোকপাত করা হতে পারে। বিশেষ করে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ কেমন হবে, এর রূপরেখায় রাজনীতিকদেরও সঙ্গে রাখতে চাইছেন ইউনূস। এতে বর্তমান অনিশ্চিত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় একধরনের মধ্যস্থতার ভূমিকা নিতে পারে।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির অন্যদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন।

দেশ রূপান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘দেশের বিবাদ বিদেশে মেটানোর সুযোগ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কের উদ্দেশ্যে আজ রবিবার রাতে ঢাকা ত্যাগ করছেন। সফরসঙ্গী হিসেবে নিচ্ছেন বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চার শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য জুলাই জাতীয় সনদ কার্যকর করার বিষয়ে বেশ মতপার্থক্য রয়েছে, এমন তিন প্রধান দলের নেতাদের প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী করাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বেশ কথা চালাচালি হচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। আগামী জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সে প্রেক্ষাপটে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে নিয়ে এই আন্তর্জাতিক সফরকে সরকারের রাজনৈতিক অন্তর্ভুক্তির বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে।’

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে থাকছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের এবং এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

প্রেস সচিব বলেন, জাতিসংঘে এবারের অধিবেশনের পাশে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদেরও রাখা হতে পারে।

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, একীভূত হচ্ছে এনসিপি-গণঅধিকার পরিষদ? ‘বদলে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ছোট রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলোকে নিজেদের দিকে টানার চেষ্টা করছে বড় দলগুলো। নিজেদের ভোট ব্যাংক বাড়াতেই বড় দলগুলো এই কৌশল নিয়েছে। নির্বাচন সামনে রেখে এখন দলগুলোর কয়েকটি জোট বা পক্ষ আলাদা কাজ করছে। এসব জোট বা পক্ষের অবস্থানও ভিন্ন ভিন্ন। আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলন করার সময়ের রাজনৈতিক সঙ্গীদের বিএনপি এখনো তাদের জোটে ধরে রেখেছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলন করা জামায়াতে ইসলামী নতুন নির্বাচন ফ্রন্ট গড়ার কাজ করছে। এর বাইরে বাম ও মধ্যম ধারার আরও কয়েকটি দল তৃতীয় একটি জোট গঠনের চেষ্টা করছে। এই জোট গড়ার চেষ্টায় ভোটের রাজনীতি নতুন হিসাবনিকাশও শুরু হয়েছে। নির্বাচন সামনে রেখে পুরনো সঙ্গীদের বাইরে কিছু দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে বিএনপি।

ভোটের জোটে নতুন আলোচনা শুরু হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের একীভূত হওয়ার বিষয়টি। এ নিয়ে দুই দলের নেতারা অনানুষ্ঠানিক আলোচনাও করেছেন। তবে একীভূত হলে দলের নাম কি হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান মানবজমিন-এর কাছে আলোচনার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এনসিপির একজন নেতাও এমন আলোচনার বিষয় জানিয়ে বলেন, দলের নাম বদলে একীভূত হতে চায় না এনসিপি।

বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘প্রতিযোগিতা ছাড়াই এনসিটিকে ডিপি ওয়ার্ল্ডের হাতে দেয়ার জোর প্রস্তুতি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিষ্ঠান ডিপি ওয়ার্ল্ডের হাতে তুলে দেয়ার জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। চলছে চুক্তির খসড়া তৈরির কাজ। তবে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র নয়, ডিপি ওয়ার্ল্ডকে বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে জিটুজি (গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট) পদ্ধতিতে। শুধু এনসিটি নয়, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্পের একটি টার্মিনালও ভবিষ্যতে তাদেরকে দিয়ে পরিচালনার পরিকল্পনা করছে কর্তৃপক্ষ।

বন্দর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদেশে ল্যান্ডলর্ড মডেলে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে অপারেটর নিয়োগ সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রক্রিয়া। অথচ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কনটেইনার টার্মিনালটিতে সরাসরি

সরকারি পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। তাছাড়া এখানে কোনো প্রতিযোগিতা না হওয়ায় ডিপি ওয়ার্ল্ডের কাছে যাওয়ার পর এনসিটি পরিচালনার প্রক্রিয়াটি পুরোপুরি ল্যান্ডলর্ড মডেল বলার সুযোগ থাকবে না। কারণ এ মডেলে বন্দরের জায়গা সরকারের মালিকানায় থাকে। বেসরকারি অপারেটর নিজেই জেটি বা যন্ত্রপাতিসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণ করে দীর্ঘমেয়াদে পরিচালনা করে। কিন্তু এনসিটিতে এরই মধ্যে ভারী ও অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতিসহ বড় বিনিয়োগ করে রেখেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর