Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

নিবন্ধন চায় ৬৫ রাজনৈতিক দল, বেশির ভাগ নামসর্বস্ব

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২৪

নিবন্ধন চায় ৬৫ রাজনৈতিক দল, বেশির ভাগ নামসর্বস্ব

সোয়া ২ লাখ কোটি টাকা কর ফাঁকি
বাংলাদেশের খবরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, কর ফাঁকির কারণে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ২ লাখ ২৬ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ হারিয়েছে করপোরেট কর ফাঁকির কারণে। ২০২৩ সালে আনুমানিক করপোরেট কর ফাঁকির পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার ১১৮ কোটি টাকা।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১১ সাল থেকে কর ফাঁকির পরিমাণ বেড়েছে। ২০১২ সালে ৯৬ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা এবং ২০১৫ সালে তা ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকায় পৌঁছায়। গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন সিপিডির সিনিয়র রিসার্স অ্যাসোসিয়েট তামিম আহমেদ। তিনি বলেন, বৈশ্বিক অবস্থার মতো বাংলাদেশেও করপোরেট কর কমতির দিকে। পোশাক, আইসিটিসহ অনেক খাত কর সুবিধা পেয়ে থাকে। 

২ লাখ ৮৮ হাজার কোম্পানি রেজিস্ট্রার্ড, কিন্তু ট্যাক্স রিটার্ন সাবমিশন করেছে মাত্র ৯ শতাংশ কোম্পানি বা ২৪ হাজার ৩৮১ কোম্পানি। এটা একটা বড় বৈষম্য। যারা কর দিচ্ছে তাদের ওপর করের বোঝা বাড়ছে। সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, আগামী দিনে সরকার যদি উচ্চমাত্রায় রাজস্ব না পান তাহলে ভর্তুকি, রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণ, দক্ষ জনবল তৈরি করা সরকারের পক্ষে সহজ হবে না। 

প্রত্যক্ষ কর, অপ্রত্যক্ষ কর ও করবহির্ভূত আয় এই তিন উৎস থেকে মূল রাজস্ব আদায় করি। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আসে করপোরেট খাত থেকে। প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত রাজস্ব এখান থেকে আসে। আর ভ্যাট থেকে আসে ৪০ শতাংশ রাজস্ব। এই দুই উৎস থেকে প্রায় ৬০ ভাগ রাজস্ব প্রতিবছর আসছে। 

নিবন্ধন চায় ৬৫ রাজনৈতিক দল, বেশির ভাগ নামসর্বস্ব
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে নিবন্ধন পেতে ৬৫টি রাজনৈতিক দল আবেদন করেছে। এছাড়া, ৪৬টি দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে সময় চেয়েছে।

নিবন্ধন পেতে আগ্রহী দলগুলোর মধ্যে রয়েছে 'বাংলাদেশ সংস্কারবাদী পার্টি', 'বাংলাদেশ শান্তির দল', 'দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন', 'জাতীয় ভূমিহীন পার্টি', 'বাংলাদেশ বেকার সমাজ', 'বাংলাদেশ জনপ্রিয় পার্টি', 'জনতার কথা বলে'।

এসব দলের বেশিরভাগই নামসর্বস্ব, এমনটা বলছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাদের মতে, দলগুলোর কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ে না।

গত ১০ মার্চ নতুন দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদন চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল ইসি। আবেদনের শেষ সময় ছিল ২০ এপ্রিল। দলগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আবেদনের সময় আগামী ২২ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, এখন ইসিতে নিবন্ধিত দল আছে ৫০টি। কোনো দলকে দলীয় প্রতীকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে হলে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত হতে হয়।

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। দাবি আদায়ে ‘সর্বদলীয় জনমত’ গঠনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত দলগুলোর পাশাপাশি ডান, বাম ও ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছে দলটি। 

অন্যদিকে গণ অভুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের গঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলছে, সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নের পর জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। দাবি আদায়ে তারাও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। 

এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী বলছে, নির্বাচনের আগে খুনিদের বিচার দৃশ্যমান ও প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে। এসব ছাড়া জনগণ নির্বাচন মেনে নেবে না। নির্বাচনি প্রস্তুতির পাশাপাশি জামায়াতও নিজেদের অবস্থানের ভিত শক্তিশালী করতে বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা করে চলেছে। সব মিলিয়ে সুবিধামতো সময়ে নির্বাচনের দাবিতে দেশের প্রধান দলগুলো পক্ষ ভারী করছে।

মে-জুনে রাজপথ দখলের টার্গেট আ.লীগের!
দেশ রূপান্তরের প্রথম পাতা বলা হয়েছে, গণঅভুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ রাজপথে নামার ছক তৈরি করেছে। আগামী মে ও জুনকে টার্গেট করে রাজপথ দখলের পরিকল্পনা দলটির নেতাকর্মীদের। আর নির্দেশনা অনুযায়ী সারা দেশে এখন ঝটিকা মিছিল বের করছেন তারা।

তবে, দেশ 'অস্থিতিশীল' করার এই ঝটিকা মিছিল রুখতে তৎপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যমতে, গত তিন দিনে সারাদেশ থেকে ৪ হাজার ৭৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যার তিন ভাগের দুই ভাগই আওয়ামী লীগের সদস্য।

এদিকে, আওয়ামী লীগের মিছিল কন্ট্রোল করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার গাজীপুরের সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও থানার নেতাকর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মিটিং করেন।

নকশা না মেনে গড়ে ওঠা রাজধানীর ৩ হাজার ৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
সংবাদের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, নকশা না মেনে নির্মাণাধীন ঢাকার তিন হাজার ৩৮২টি ভবনের অবৈধ অংশ ভেঙে ফেলার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

গতকাল সোমবার 'সমস্যার নগরী ঢাকা: সমাধান কোন পথে?' শীর্ষক নগর সংলাপে এ কথা জানিয়েছেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. রিয়াজুল ইসলাম।

এ সময় তিনি বলেছেন, অবৈধ ভবনগুলোর নির্মাণকাজ স্থগিত রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে এসব ভবনের অবৈধ অংশ ভেঙে ফেলা হবে। প্রথম ধাপে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ফৌজদারি মামলা দায়ের, নকশা বাতিল এবং প্রয়োজনে ভবনগুলো সিলগালা করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

ইতিমধ্যে যারা বাড়ি করে ফেলেছেন, সেগুলোর ক্ষেত্রে পরে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান রাজউক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, সব কাজ একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। তবে নির্মাণাধীন ভবনে কোনো ব্যত্যয় থাকবে না, সেটা নিশ্চিত করছি।

রাজউকের নতুন করে প্লট বরাদ্দ দেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলেও জানান মো. রিয়াজুল ইসলাম। আরও জানালেন, বেদখল হওয়া প্লটগুলো উদ্ধার করে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করবেন।

আট পুলিশ সদস্যকে অভিযুক্ত করে প্রথম প্রতিবেদন
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, গত জুলাই-অগাস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ছয়জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় আটজনকে অভিযুক্ত করে প্রসিকিউশনে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।

চব্বিশের জুলাই-অগাস্টে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার এটিই প্রথম পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন। ১৯৫ দিন তদন্ত শেষে গত রোববার প্রতিবেদনটি জমা দেয়া হয়।

এই তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন– ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা জোনের সাবেক এডিসি শাহ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম, সাবেক এসি মো. ইমরুল, শাহবাগ থানার সাবেক পুলিশ পরিদর্শক আরশাদ হোসেন, তিন কনস্টেবল সুজন, ইমাদ হোসেন ও নাসিরুল ইসলাম। এদের মধ্যে চারজন পলাতক।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করে এ পর্যন্ত ২২টি মামলা (বিবিধ মামলা) হয়েছে। এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৪১ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে ৫৪ জন গ্রেপ্তার হলেও বাকি ৮৭ জন পলাতক।

জাতীয় ন্যূনতম মজুরির সুপারিশ
আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, দেশের সব শ্রমিকের জন্য একটি ন্যূনতম জাতীয় মজুরি ঘোষণা, জাতীয় স্থায়ী শ্রম কমিশন গঠন ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করাসহ ২৫ ধরনের সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশন।

গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে এসব সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন তুলে দেন কমিশনের সদস্যরা।

এই প্রতিবেদনে শ্রমিকের সংজ্ঞা পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া 'মহিলা'কে মহিলা না বলে 'নারী' বলা, মালিককে 'মালিক' না বলে 'নিয়োগকারী' বলা এবং কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের 'তুই-তুমি' সম্বোধন না করার সুপারিশ করা হয়েছে।

কমিশন খাতভিত্তিক শ্রমিকদের মধ্যে গাড়িচালকদের কাজের সময় সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা নির্ধারণের কথা বলেছে। কৃষিশ্রমিকের দৈনিক মজুরি ৮০০-১০০০ টাকা করা, শ্রমিকদের জন্য 'আবাসন তহবিল' গঠন, পরিবার ও সন্তানদের জন্য 'রেশন শপ' চালু করারও সুপারিশ করেছে। শ্রমিকদের জন্য 'বেকারত্ব ভাতা চালু এবং শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণবিষয়ক অধিদপ্তর করার জন্যও সুপারিশ করা হয়েছে।

সংস্কার কমিশনের সুপারিশে সব শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা ও স্বীকৃতির কথা বলা হয়েছে। সর্বজনীন মাতৃত্বকালীন সুরক্ষার জন্য এই কমিশনের করা সুপারিশে বলা হয়েছে, সব নারী শ্রমিকের মাতৃত্বকালীন ছুটি সবেতনে ৬ মাস করার উদ্যোগ গ্রহণ করবে রাষ্ট্র।

ভিন্ন পেশার মোড়কে মাদক ব্যবসা
কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন এলাকায় কয়েকশ নতুন মাদক ব্যবসায়ীর তথ্য পেয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। যারা ভিন্ন পেশার আড়ালে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে নানা ধরনের মাদকদ্রব্য সরবরাহ করছে।

ডিএনসির গোয়েন্দা সূত্র বলছে, বর্তমানে ইয়াবার পাচারও বেড়েছে। কক্সবাজার ছাড়াও সিলেট ও কুমিল্লা সীমান্ত দিয়ে ইয়াবার পাচার বেড়েছে।

সংশ্লিষ্ট সংস্থার তথ্য বলছে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের শুরুতে ইয়াবা, ফেনসিডিল, বিদেশি মদ ও ইনজেকটিং ড্রাগ জব্দের পরিমাণ বেড়েছে। যেখানে গত বছর গড়ে প্রতি মাসে ১৯ লাখ চার হাজার ৮১৩ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়, চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতেই ৩৯ লাখ ৮৫ হাজার ২০৫ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। অন্যান্য মাদকদ্রব্য উদ্ধারও বেড়েছে।

এছাড়া, গত বছর প্রতি মাসে গড়ে মামলা হয়েছে পাঁচ হাজার ৭০৫টি। এ বছর জানুয়ারিতেই মাদকদ্রব্যসংক্রান্ত মামলা হয়েছে ছয় হাজার ১৬৬টি। গত বছর সাত হাজার ৭১ জন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে, আর গত জানুয়ারিতেই এ সংখ্যা সাত হাজার ৫০৫ জন।

থানচিতে উৎসবে আরাকান আর্মি, ১৯ নৌকায় বাংলাদেশ ছেড়ে গেল শতাধিক সদস্য
নয়া দিগন্তের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বান্দরবানের থানচির দুর্গম এলাকায় পাহাড়ি সম্প্রদায়ের একটি বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া আরাকান আর্মির শতাধিক সদস্য সরে গিয়ে মিয়ানমার সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে।

গত রোববার তারা উপজেলার রেমাক্রি, তিন্দুসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে সাঙ্গু নদীপথে ১৯টি ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে মিয়ানমার সীমান্তের দিকে চলে যায়। সীমান্তের ওপারে লাবওয়া ও তুপুই ক্যাম্পে তারা অবস্থান নিয়েছে।

থানচির রেমাক্রি বাজারের কাছে বর্ষবরণ সাংগ্রাই উৎসবের একটি ভিডিও ওই দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর মূলত প্রশাসনের টনক নড়ে। আরাকান আর্মির সদস্যরা থানচির যেসব এলাকায় অবস্থান করছিল সেসব এলাকায় তাদের অস্থায়ী ক্যাম্পগুলো ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, স্থানীয় মারমা ও রাখাইন সম্প্রদায়ের সাথে আরাকান আর্মি সদস্যরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় জলকেলি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মেতেছে। সেখানে বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি রাখাইনের একটি পতাকাও উড়তে দেখা যায়। গত ১৬ এপ্রিল রেমাক্রি ঝর্নার কাছে সাঙ্গু নদীর তীরে এ উৎসবটি হয়।

ট্রাম্প ঘোষিত অতিরিক্ত ১০% শুল্কভারও নিতে চাচ্ছেন না ক্রেতারা
বণিক বার্তার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, দেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন হারে পাল্টা শুল্কারোপের ঘোষণা ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে প্রত্যেক দেশের ওপর বহাল রাখা হয় ১০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক।

দেশটিতে পোশাক সরবরাহকারী বাংলাদেশি তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রফতানিতে গড়ে ১৪ দশমিক এক শতাংশ শুল্ক আদায় করা হতো। এখন পাল্টা শুল্ক বাবদ অতিরিক্ত ১০ শতাংশের ভার এককভাবে ক্রেতারা নিতে চাচ্ছেন না।

শুল্কের একটি অংশের ভার তারা রফতানিকারককে বহন করতে বলছেন। ক্ষেত্রবিশেষে অতিরিক্ত শুল্কের পুরোটাই রফতানিকারককে পরিশোধে চাপ দেয়া হচ্ছে।

তবে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশই অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্কভার সমঝোতা অনুযায়ী পোশাক প্রস্তুতকারকের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছেন। এক্ষেত্রে সমঝোতা না হলে চলমান ক্রয়াদেশ জাহাজীকরণ অনুমোদন প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে।

ভবিষ্যৎ ক্রয়াদেশের ক্ষেত্রে মূল্য কমানোর চাপের পাশাপাশি চুক্তি চূড়ান্ত করার আলোচনায় অগ্রসর হওয়া যাচ্ছে না।

  • এটিআর

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর