Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

আশু বাস্তবায়নযোগ্য সব সুপারিশে একমত নয় ইসি

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ০১ মে ২০২৫, ০৯:৩৩

আশু বাস্তবায়নযোগ্য সব সুপারিশে একমত নয় ইসি

কঠোর শ্রমেও মেলে না দাম
বাংলাদেশের খবরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, স্বামী-সন্তান নিয়ে ভালোই কাটছিল সুফিয়া বেগমের দিন। হঠাৎ এক দুর্ঘটনা লণ্ডভণ্ড করে দিল সুফিয়ার সুখের সংসার। দুর্ঘটনায় পা হারানো স্বামী আর দেড়বছরের মেয়ের ক্ষুধা মেটাতে কাজের খোঁজে নামেন সুফিয়া। কিছু দিন বাসা-বাড়িতে কাজ করেন।

কিন্তু তাতে তিনজনের ভরণপোষণ মেটানো কঠিন হয়ে পড়ে। বাধ্য হয়ে নির্মাণ শ্রমিকের কাজে যুক্ত হন। মাথার ওপর বালুর ঝাঁকি নিয়ে শুরু হয় সুফিয়ার জীবন-সংগ্রামের নতুন গল্প।

দৈনিক ৮টা থেকে ৫টা পর্যন্ত চলে হাড়ভাঙা খাটুনি। এত কঠোর শ্রম দিয়েও মেলে না প্রকৃত মজুরি। আছে মজুরিবৈষম্য। পুরুষের চেয়ে কম পারিশ্রমিক পান নারী শ্রমিকরা। দৈনিক গড়ে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা মজুরি পান এই নারী শ্রমিক। এই অল্প টাকায় স্বামী-সন্তান নিয়ে তিন বেলা খাওয়া, বাসা বাংলাদেভোড়া, চিকিৎসা খরচ চালাতে হয়। আবার যেদিন কাজ থাকে না, সেদিন স্বামী-সন্তান নিয়ে এক-দুই বেলা উপোস কাটাতে হয়।

সুফিয়ার মতো হাজারো নারী শ্রমিক পুরো সংসারের দায়িত্ব মাথায় নিয়ে প্রতিদিন ৮টা-৫টা কাজ করেন। ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশের (ইনসাব) তথ্যমতে, সারা দেশে প্রায় ১ কোটি ৮৬ লাখ নারী শ্রমিক কাজ করেন। 

এদের মধ্যে ৯২ শতাংশ নারী কাজ করেন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে। এই খাতগুলোর মধ্যে কৃষি ও নির্মাণ এই দুটি খাত প্রধান। নির্মাণ খাতে মোট নির্মাণ শ্রমিক রয়েছেন ৩৮-৪০ লাখ। তাদের মধ্যে নারী নির্মাণ শ্রমিক আনুমানিক ৩০-৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ নির্মাণশিল্পে প্রায় ১০ লাখ নারী শ্রমিক হিসেবে কাজে যুক্ত রয়েছেন। বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. মনীষা চক্রবর্তী বলেন, নির্মাণ খাতে যেসব নারী শ্রমিক কাজ করেন তাদের প্রচুর বৈষম্যের শিকার হতে হয়। দেখা যায়, তাদের কাজ করতে হয় পুরুষের সমপরিমাণ।

আশু বাস্তবায়নযোগ্য সব সুপারিশে একমত নয় ইসি
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কিছু সুপারিশকে 'আশু বাস্তবায়নযোগ্য' বলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে পাঠায়।

তবে ইসি জানায়, সব সুপারিশ তাৎক্ষণিকভাবে বাস্তবায়নযোগ্য নয়। ইসি বলেছে, ফেরারি আসামি ও আন্তর্জাতিক অপরাধে অভিযুক্তদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার মতো বিষয় রাজনৈতিক ঐকমত্য ছাড়া করা সম্ভব নয়।

আবার কিছু সুপারিশে আইনি সংশোধন ও রাজনৈতিক বিতর্ক নেই, তাই সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য ইসি সম্মত। যেমন—সশস্ত্র বাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় যুক্ত করার প্রস্তাব।

এছাড়া রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগের মতো সুপারিশও বাস্তবায়নযোগ্য। কিন্তু ব্যালট পেপারে জলছাপ রাখার মতো প্রস্তাবে আর্থিক খরচ থাকায় এখনই তা কার্যকর নয় বলে মনে করে ইসি।

ইসি আরও জানায়, নির্বাচনি আচরণ বিধিমালা, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, পোস্টাল ব্যালট এবং রাজনৈতিক ও নির্বাচনি অর্থায়নে স্বচ্ছতা আনার সুপারিশগুলোর মধ্যে কিছু চলছে, আর কিছুতে অর্থ জড়িত থাকায় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত সম্ভব নয়।

১৮ মার্চ ইসি কিছু সুপারিশের বিরুদ্ধে ভিন্নমতও দিয়েছিল, কারণ এগুলোর ফলে কমিশনের সাংবিধানিক স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ফলে ইসি তিন ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে—যেসব সুপারিশে তাত্ক্ষণিক বাস্তবায়ন সম্ভব, যেগুলোর জন্য রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার, এবং যেগুলো বর্তমান অবস্থাতেই ঠিক আছে। সবমিলিয়ে ইসি বাস্তবতা ও সাংবিধানিক ভারসাম্য বিবেচনায় সুপারিশগুলো আলাদাভাবে মূল্যায়ন করেছে।

রাজপথে ও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করলে তদন্ত ছাড়াই চাকরি যাবে
ইত্তেফাকের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার 'সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮' সংশোধন করতে যাচ্ছে, যাতে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। এই খসড়া অনুযায়ী, কেউ রাজপথে বিক্ষোভ বা সচিবালয়ে অবস্থান কর্মসূচি করলে, তদন্ত ছাড়াই তাকে আট দিনের মধ্যে চাকরিচ্যুত করা যাবে।

এমনকি অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকলেও চাকরি চলে যেতে পারে। যারা অন্যদের উসকানিও দেবে বা দাপ্তরিক শৃঙ্খলা ভাঙবে, তাদের বিরুদ্ধেও একই ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

এই আইনে কর্মচারীকে দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর সুযোগ দেওয়া হবে, চাইলে ব্যক্তিগত শুনানিরও সুযোগ থাকবে, তবে এরপর চূড়ান্ত নোটিশ দিয়ে তিন দিনের মধ্যে চাকরিচ্যুতি সম্ভব।

অর্থাৎ সব মিলিয়ে আট দিনের মধ্যে চাকরি চলে যেতে পারে। প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নিতে চাইছে।

সংশোধনীতে এমন ব্যবস্থাও রাখা হচ্ছে যাতে ২৫ বছর চাকরির আগে হলেও সরকার কাউকে নোটিশ দিয়ে অবসরে পাঠাতে পারে। অনেক সরকারি কর্মচারী ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই আইন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করতে পারে এবং ভিন্নমতকে দমন করতে ব্যবহৃত হতে পারে। তারা আরও বলেন, আইন যেন কোনোভাবে অপব্যবহার না হয়, সেজন্য সুনির্দিষ্ট গ্যারান্টির দরকার। এতে প্রশাসনের ভেতরে উদ্বেগ বাড়ছে।

বাংলাদেশ ও মিয়ানমার একমত হলেই মানবিক করিডোর চালু
নয়া দিগন্তের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার রাজি হলে জাতিসংঘ রাখাইন রাজ্যে একটি মানবিক করিডোর চালু করতে পারে। তবে দুই দেশের অনুমতি ছাড়া জাতিসংঘ এককভাবে কোনো সহায়তা পাঠাতে পারবে না।

জাতিসংঘ বলেছে, রাখাইনে মানবিক পরিস্থিতি খুব খারাপ এবং তারা রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। জাতিসংঘ চায়, বাংলাদেশ হয়ে মিয়ানমারে সহায়তা পৌঁছাক।

এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নীতিগতভাবে সম্মত হলেও শর্ত পূরণের কথা বলেছে। তবে বিএনপি ও অন্য বিরোধী দলগুলো বলছে, এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রাখাইন সীমান্ত এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে এবং মিয়ানমার সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।

ফলে বাংলাদেশকে পরিস্থিতি বুঝে সীমিত যোগাযোগ রাখতে হতে পারে। তবে রাষ্ট্রবহির্ভূত কোনো গোষ্ঠীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ সম্ভব নয়। সরকারের প্রেস সচিব বলেছেন, মানবিক করিডোর নিয়ে এখনো জাতিসংঘের সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি, তবে বাংলাদেশ প্রয়োজনে লজিস্টিক সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

রাখাইনে সহায়তা পাঠানোর উপযুক্ত পথ আপাতত বাংলাদেশই। জাতিসংঘের সহায়তায় এই উদ্যোগ রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর পরিবেশ তৈরি করতে পারে। এই বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিবের সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরেও আলোচনায় এসেছিল, তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

ভারত-পাকিস্তানে যুদ্ধের প্রস্তুতি
আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে। সীমান্তে টানা ছয় দিন ধরে গুলিবিনিময় চলছে।

ভারত অভিযোগ করছে, পাকিস্তান বিনা উসকানিতে গুলি চালাচ্ছে। অন্যদিকে পাকিস্তান বলছে, ভারতের চারটি যুদ্ধবিমানকে তারা তাদের আকাশসীমা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে এবং ভারত যে কোনো সময় হামলা করতে পারে এমন গোয়েন্দা তথ্য তাদের হাতে আছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেনাবাহিনীকে পাকিস্তানে অভিযান চালানোর পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। পাকিস্তানও সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে সীমান্তে মহড়া চালাচ্ছে।

পাকিস্তান বলছে, তারা প্রথম আঘাত করবে না, তবে আক্রমণ হলে কঠিন জবাব দেবে। তারা একটি স্বচ্ছ তদন্তের প্রস্তাব দিলেও ভারত তা গ্রহণ না করে সংঘাতের পথ বেছে নিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস দুই দেশের নেতার সঙ্গে কথা বলে উভয় পক্ষকে সংঘাত এড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন এবং প্রয়োজনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছেন।

পাকিস্তান ভারতের একতরফা সিদ্ধান্ত, যেমন সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতের সমালোচনা করেছে। এই পরিস্থিতিতে দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের উত্তেজনা শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, গোটা অঞ্চলের জন্য মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

কঠিন শর্তে অর্থনীতির সর্বনাশ
কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে মাত্র চার দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিতে গিয়ে বাংলাদেশ কঠিন শর্তের জালে জড়িয়ে পড়েছে।

এই ঋণ পেতে গিয়ে সরকারকে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে, যার ফলে দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও জনগণের জীবনযাত্রায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

করছাড় ও ভর্তুকি কমিয়ে সাধারণ মানুষের ওপর করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। শিল্প খাতে বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে, বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে।

খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা কঠোর করায় ব্যাংক খাতে ঝুঁকি বেড়েছে। আইএমএফের একাধিক শর্ত বাস্তবায়ন করতে না পারায় ঋণের কিস্তিও আটকে যাচ্ছে। এতে সরকার ও বিশেষজ্ঞ মহলে ক্ষোভ বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আইএমএফ সব দেশের জন্য এক নিয়মে কাজ করে, কিন্তু বাংলাদেশে এই শর্তগুলো বাস্তবতা বিবেচনায় উপযোগী নয়।

কৃষি, জ্বালানি ও সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমিয়ে দিলে তা সরাসরি সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব ফেলে। সরকার চাইলে এসব শর্ত মেনে না নেওয়ার সাহসিকতা দেখাতে পারে। আইএমএফ চায় কর আদায় বাড়িয়ে রাজস্ব ঘাটতি পূরণ করতে, কিন্তু এতে ভোক্তার ওপর চাপ বেড়েছে। সব মিলিয়ে এই ঋণ দেশের জন্য উপকারের চেয়ে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সরকার জাপানের সঙ্গে বিগ-বি বিগ-বি প্রকল্প নিয়ে এগোচ্ছে
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার জাপানের সঙ্গে "বিগ-বি" (বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট) প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে যেতে চায়। এই প্রকল্পটি প্রথমে ২০১৪ সালে বঙ্গোপসাগর ঘিরে শুরু করে জাপান এবং ২০২৩ সালে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল পর্যন্ত সম্প্রসারিত করে।

যদিও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক কিছুটা জটিল, তবু বাংলাদেশ এই প্রকল্প চালিয়ে নিতে আগ্রহী। আগামী ১৫ই মে টোকিওতে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক (এফওসি) হবে।

এই বৈঠকে বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা, জ্বালানি ও প্রতিরক্ষা নিয়ে আলোচনা হবে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রকল্পে ভারতের যুক্ত হওয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও তুলে ধরা হবে।

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্র এই প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিগ-বি প্রকল্প তিনটি স্তম্ভের ওপর দাঁড়ানো—শিল্প ও বাণিজ্য, জ্বালানি, এবং পরিবহন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যোগাযোগ উন্নত করে পুরো অঞ্চলকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত করার লক্ষ্য রয়েছে।

এই উদ্যোগ জাপানের মুক্ত ও উন্মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর কৌশলের অংশ। একইসঙ্গে চীনের প্রভাব ঠেকানো এবং পশ্চিমা শক্তিগুলোর বলয় জোরদার করাও এর উদ্দেশ্য। রোহিঙ্গা সংকটসহ অন্যান্য আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ও বৈঠকে আলোচনার অংশ হবে।

  • এটিআর
Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর