Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

তিন সংস্থার সমন্বয়েই দেশ ছাড়েন হামিদ!

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১০ মে ২০২৫, ০৯:৪৬

তিন সংস্থার সমন্বয়েই দেশ ছাড়েন হামিদ!

আ.লীগ নিষিদ্ধ শিগগরিই
বাংলাদেশের খবরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে টানা সাড়ে ১৫ বছরের আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসন এবং দলটির সন্ত্রাসী কার্যক্রম থেকে মুক্তি পেয়েছে দেশের মানুষ। শুধু ৩৬ দিনের গণঅভ্যুত্থানেই প্রায় দুই হাজার শহীদ ও হাজারো মানুষ আহত হন। এরপর পালিয়ে যেতে বাধ্য হন স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। 

তখন থেকেই সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য দলটিকে নিষিদ্ধ করার জোরালো দাবি উঠে। অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই বলে আসছে এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সিদ্ধান্তই বাস্তবায়ন করবে সরকার। কিন্তু সরকার নিজ থেকে উদ্যোগ নেবে না। 

তবে এবার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে রীতিমতো কোমর বেঁধে নেমেছে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতাসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। বৃহস্পতিবার রাত থেকে চলছে জোরালো আন্দোলন। আন্দোলনকারীরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা দেখেই ঘরে ফেরার ঘোষণা দিয়েছে। এতে সরকার রয়েছে বেকায়দায়। সরকার এবার আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বলছে, যে কোনো সময় আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এটা শিগগিরই হবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় জানিয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে ‘প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার’ উদ্যোগ নিয়েছে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশ ত্যাগের খবর নিয়ে আলোচনার মধ্যে বৃহস্পতিবার রাত থেকে সরকারপ্রধানের বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ নেতৃত্বাধীন একদল বিক্ষোভকারী।

তাতে সংহতি প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামী, এবি পার্টি, ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, হেফাজতে ইসলাম এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে ড. ইউনূসের অনুরোধের সাড়া মেলেনি এখনো
বণিক বার্তার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরুতে যখন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয় তখন দেশের অর্থনীতি ছিল চরম সংকটে—ডলারের ঘাটতি, ব্যাংক লুট, অর্থ পাচার ও মূল্যস্ফীতিতে জনগণ বিপর্যস্ত।

এই পরিস্থিতিতে সরকার উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৫০০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা চায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজে জাতির উদ্দেশে ভাষণে বিষয়টি জানান এবং বিদেশ সফরে গিয়েও এই অনুরোধ করেন।

তবে আট মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কেউ সাড়া দেয়নি। বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি আগের তুলনায় প্রায় ৫৮ শতাংশ কমেছে।  মূলত নতুন প্রকল্প না থাকায় এবং রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক অস্থিরতায় দাতারা পিছিয়ে আছে।

গত বছরের তুলনায় অর্থ ছাড়ও কমেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্থিতিশীলতা না এলে দাতারা সহায়তা বাড়ায় না। প্রকল্প বাস্তবায়নের হারও দশ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এ অবস্থায় আগামী বাজেটে বড় আকারের বৈদেশিক ঋণ নির্ভরতা থাকবে। তবে দরকার রাজনৈতিক স্থিতি, দক্ষ আলোচনা এবং সঠিক প্রকল্প পরিকল্পনা।

এখন পর্যন্ত সরকারের নানা চেষ্টার পরও কাঙ্ক্ষিত অর্থ আসেনি। এ থেকে উত্তরণে বাস্তবায়ন ও নীতিগত অগ্রগতি জরুরি।

আ.লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত অবরোধ চলবে
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি- এনসিপি ও ইসলামপন্থী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন।

গত বৃহস্পতিবার রাতে যমুনার সামনে অবস্থান নেওয়ার মধ্য দিয়ে আন্দোলন শুরু হয়, পরে শাহবাগ মোড় অবরোধ করা হয়।তারা ঘোষণা দিয়েছে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন না দেওয়া পর্যন্ত শাহবাগে 'ব্লকেড' চলবে। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও অন্য নেতারা তিনটি দাবি তুলে ধরেছেন: আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করা, দলগত বিচার প্রক্রিয়া চালু করা এবং জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ।

শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচিতে ইসলামী আন্দোলন, জামায়াতে ইসলাম, হেফাজতে ইসলাম, ছাত্রশিবিরসহ বহু সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নিয়েছেন। তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন এবং ফেস্টুন-পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন। বিক্ষোভে নিহতদের স্বজনদেরও দেখা গেছে। আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন হাসনাত আবদুল্লাহ।

তিনি বলেছেন, শাহবাগ থেকেই 'দ্বিতীয় অভ্যুত্থান পর্ব' শুরু হবে। ঢাকার বাইরেও চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরসহ অনেক জেলায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল, সমাবেশ, ও রাস্তা অবরোধ হয়েছে। আন্দোলনকারীরা বলছেন, দাবি না মানা পর্যন্ত তারা ঘরে ফিরবেন না। আন্দোলনের মাধ্যমে তাঁরা একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত নির্বাচন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চান।

আ.লীগ নিষিদ্ধের প্রস্তুতি
আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় 'গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ' সংগঠনের অভিযোগে দলটি নিষিদ্ধের দাবি ওঠে।

এই দাবি বাস্তবায়নে সরকার এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করছে। সবার সম্মতি পেলে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে সংশোধন এনে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

ইতিমধ্যে ছাত্রলীগকে এই আইনের আওতায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। গত সপ্তাহে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় এই দাবির আন্দোলন আরও জোরদার হয়। জামায়াত, এবি পার্টি, হেফাজতে ইসলামসহ বিভিন্ন দল এর পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং শাহবাগে অবরোধ চালাচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এত বড় সিদ্ধান্ত হুট করে নেওয়া ঠিক হবে না, কারণ এতে দেশে সংঘাত বাড়তে পারে। বিএনপি সরাসরি এই দাবিতে অংশ না নিলেও বলেছে, সিদ্ধান্ত নেওয়া সরকারের ও জনগণের বিষয়। সরকার জানিয়েছে, আলোচনা চলছে এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পরিস্থিতি ঠাণ্ডা রাখার আহ্বান জানিয়েছে সরকার।

তিন সংস্থার সমন্বয়েই দেশ ছাড়েন হামিদ!
দেশ রূপান্তরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের হঠাৎ দেশত্যাগ নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। তিনি ভিআইপি প্রটোকল নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে যান এবং গাড়িতে বসেই ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন।

জানা গেছে, থাইল্যান্ড যাওয়ার সময় তার সব কার্যক্রম ছিল গোয়েন্দা সংস্থার জ্ঞাতসারে। তবে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ করে এবং দায়িত্বরত উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে।

বিমানবন্দরে দায়িত্বে থাকা তিনটি গোয়েন্দা সংস্থা এবং ইমিগ্রেশন পুলিশ জানিয়েছে, তারা নিয়ম মেনেই কাজ করেছে। এরপরও পুলিশের চার কর্মকর্তাকে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে প্রত্যাহার বা বরখাস্ত করা হয়েছে, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আবদুল হামিদের পাসপোর্ট ছিল বৈধ এবং তার বিরুদ্ধে কোনো ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ছিল না। ২০২৩ সালে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব শেষ করে তিনি সাধারণ পাসপোর্ট গ্রহণ করেন। জুলাই মাসে কিশোরগঞ্জে অভ্যুত্থান চলাকালে গুলির ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। এরপর তার দেশত্যাগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়। পুলিশের উচ্চ পর্যায়ে তদন্ত চলছে, আর একটি গোয়েন্দা সংস্থা গোপন প্রতিবেদনও দিয়েছে।

তদন্ত কমিটি বলেছে, কারা তাকে দেশত্যাগে সহায়তা করেছে এবং কীভাবে তিনি পাসপোর্ট পেয়েছেন, তা খতিয়ে দেখা হবে। এই ঘটনার ফলে পুলিশের ভেতরে হতাশা ও মনোবল হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তারেক রহমান
যুগান্তরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানা ইস্যু তৈরি করে ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যে ফাটল ধরাতে চাইছে এবং আওয়ামী লীগকে আবার রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করে সরকার একদিকে পলাতক স্বৈরাচার ও তাদের সহযোগীদের দেশ ছাড়ার সুযোগ করে দিচ্ছে, অন্যদিকে বিরোধী ঐক্য দুর্বল করার কৌশল নিচ্ছে। সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডে সরকারের দায়িত্ব পালনের সক্ষমতা নিয়েও মানুষের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। তারেক রহমান উদাহরণ দিয়ে বলেন, গুম হওয়া বিএনপি নেতা সাজিদুল ইসলাম সুমনের বোনের বাসায় পুলিশ অভিযান চালায় অথচ প্রশাসন বলে সুমনকে তারা চেনে না।

আবার সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশ ছাড়লেও সরকার জানে না বলছে। এতে মানুষের মনে প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে, সরকার আসলে কী জানে?

তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন ছাড়া কোনো নাগরিক নিরাপদ নয়। জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত, তাদের কাছে দায়বদ্ধ সরকারই একটি রাষ্ট্রকে নিরাপদ রাখতে পারে। তাই সময়োপযোগী সংবিধান সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। অনুষ্ঠানে তিনি সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা এবং জনগণের ভোটাধিকারের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং বলেন, আওয়ামী লীগ সংবিধানকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করেছে, যা গণতন্ত্রের পরিপন্থী।

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা তুঙ্গে বড় সংঘাতের আশঙ্কা
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। ভারত দাবি করছে, পাকিস্তান তাদের সামরিক স্থাপনায় ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।

যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং পাল্টা দাবি করেছে তারা দুই দিনে ৭৭টি ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে। সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্যগুলো—পাঞ্জাব, রাজস্থান, গুজরাট ও কাশ্মীরে ব্ল্যাকআউট ও কারফিউ জারি করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ও জরুরি বিভাগের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। এসব এলাকায় যুদ্ধ-সাইরেন আতঙ্ক ছড়িয়েছে।

পাকিস্তান-শাসিত আজাদ কাশ্মীরে ভারতীয় গোলাবর্ষণে ছয়জন নিহত ও বহু ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাকিস্তান সরকার বেসামরিক বিমানের জন্য আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে।

দুই দেশের সামরিক মুখপাত্ররা একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ করে যাচ্ছে। ভারত দাবি করছে, পাকিস্তানের ড্রোন তুরস্কে তৈরি। পাকিস্তান বলছে, সীমিত অস্ত্রেই প্রতিরোধ করছে তারা। যুক্তরাষ্ট্র দুই দেশকে উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান জানিয়েছে, তবে সরাসরি হস্তক্ষেপে অনিচ্ছুক। এদিকে পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা পর্যালোচনা করবে আইএমএফ, যেখানে ভারতের প্রভাবের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ভারত সরকার সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যার-এর ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ায় মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়েও বিতর্ক শুরু হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর