বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে
বাণিজ্য ঘিরে পাল্টাপাল্টি অবস্থানে বাংলাদেশ-ভারত

ডিজিটাল ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:১২
-682aafbd7743a.jpg)
সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সাত মাসে ২২০ জেলেকে অপহরণ আরাকান আর্মির’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের নাফ নদসহ সংলগ্ন এলাকা থেকে গত সাত মাসে অন্তত ২২০ জেলেকে অপহরণ করেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। এর মধ্যে চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ধরে নিয়ে যায় ১৫১ জনকে। এর মধ্য বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সহায়তায় কয়েক দফায় তাদের ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, অপহৃত কয়েক জেলের খোঁজ এখনও পাচ্ছে না পরিবার। সর্বশেষ ১২ মে নাফ নদে আরাকান আর্মির হামলায় দুই জেলে গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় তিন জেলে অপহরণের শিকার হন। ৮ এপ্রিল চারটি ট্রলারসহ ২৩ জেলেকে ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি।
আরাকান আর্মির জিম্মিদশা থেকে ফেরত এসেছেন এমন চারজনের সঙ্গে কথা বলেছে সমকাল। তাদের মধ্যে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের উত্তরপাড়ার বাসিন্দা মো. আইয়ুব জানান, ৬ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের জলসীমা হয়ে টেকনাফের জেটিঘাটে ফিরছিল তাদের ইঞ্জিনচালিত ট্রলার। দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার মাছ ছিল ট্রলারে। হঠাৎ সাত ব্যক্তি এসে অস্ত্রের মুখে ট্রলার আটকায়। আইয়ুব যে ট্রলার ছিলেন, সেখানে মাঝিসহ ৯ বাংলাদেশি জেলে ছিলেন। ট্রলারে উঠে অস্ত্রধারীরা সবার হাত ও চোখ বেঁধে ফেলে। রাত ৮টার দিকে মিয়ানমারের মংডুতে নিয়ে হাত ও চোখ খুলে দেয়। পরে তাদের আরেকটি দলের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং হাজতখানার মতো জায়গায় রাখা হয়।
প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘রপ্তানির সহজ পথ বন্ধ, বাজার হাতছাড়ার শঙ্কা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে সহজ পথ হলো স্থলপথ। এই পথে দ্রুত পণ্য পাঠানো যায়। খরচও কম হয়। এ কারণে বাংলাদেশ ভারতে যতটা তৈরি পোশাক রপ্তানি করে, তার ৭৬ শতাংশই যায় স্থলপথে। তবে গত শনিবার দেশটি স্থলপথে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি নিষিদ্ধ করে। এতে সহজ পথটি বন্ধ হয়ে গেছে।
পোশাক রপ্তানিতে ভারত অবশ্য সমুদ্রপথে দুটি পথ খোলা রেখেছে—দেশটির পশ্চিমে মুম্বাইয়ের নভো সেবা ও পূর্ব-ভারতে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা বন্দর। চট্টগ্রাম থেকে নভো সেবায় সরাসরি কনটেইনার জাহাজ চলাচল করে না। চট্টগ্রাম থেকে শ্রীলঙ্কার বন্দরের মাধ্যমে ঘুরপথে নভো সেবায় পণ্য পরিবহন হয়। চট্টগ্রাম-কলকাতায় ছোট দুটি কনটেইনার জাহাজ চলাচল করলেও বেশির ভাগ সময় অনিয়মিত থাকে।
তৈরি পোশাক ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, কাঠের আসবাব, সুতা ও সুতার উপজাত, ফল ও ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, কোমল পানীয় প্রভৃতি পণ্য রপ্তানিতেও স্থলপথে বিধিনিষেধ দিয়েছে ভারত। বাংলাদেশ থেকে ভারতের চার রাজ্য আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরামের সব স্থলবন্দর দিয়ে এসব পণ্য রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ী শুল্ক স্টেশনও নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাখা হয়েছে। শুধু বেনাপোল, সোনামসজিদ ও ভোমরা স্থলবন্দরে নিষেধাজ্ঞা নেই। এই বন্দরগুলো দিয়ে মূলত পশ্চিমবঙ্গে রপ্তানি হয়। সেখানে অবশ্য বাংলাদেশের বাজার ছোট।
মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সরকারি নথিতেই হাজার রাউন্ড প্রাণঘাতী গুলির তথ্য’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই-আগস্টে রাজধানীতে চলা ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচারে প্রাণঘাতী গুলি চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আন্দোলনের শুরু থেকেই প্রাণঘাতী বুলেটের ব্যবহার হয়েছে বলে সরকারি তথ্যে উঠে এসেছে। ঢাকার কয়েকটি স্থানে সাতজন ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে অন্তত ১২৪০টি প্রাণঘাতী গুলির তথ্য মিলেছে সরকারি নথিতে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে গত পহেলা জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ৯৫ জন ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেন। এসব ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে বিজিবি, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা ছাত্র-জনতার ওপর ব্যাপকহারে দমনপীড়ন চালায়। মানবজমিনের হাতে আসা নথি ঘেঁটে দেখা যায়, রামপুরা, যাত্রাবাড়ী ও মোহাম্মদপুর এলাকায় অন্তত ৭ জন ম্যাজিস্ট্রেটের সরাসরি নির্দেশে ছাত্র-জনতার ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করে ১২৪০ রাউন্ড ৭.৬২ ক্যালিবার চায়না রাইফেল দিয়ে গুলি ছোড়েন বিজিবি ও আনসার সদস্যরা। ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ের বিচার শাখা থেকে ট্রাইব্যুনালে পাঠানো একটি গোপন প্রতিবেদনে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, আন্দোলন চলাকালে বিজিবি’র বিভিন্ন পদমর্যাদার সদস্য ও অফিসারদের গুলিতে ঢাকার অন্তত ৩টি স্পটে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর প্রাণহানি ও অঙ্গহানি ঘটে। অধিকাংশই এইম অন ফায়ার লক্ষ্যবস্তু টার্গেট করে গুলি করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চায়না রাইফেলের গুলিবিদ্ধ হয়ে এখনো অনেকে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। কেউ কেউ উন্নত চিকিৎসা নিতে বিদেশে গেছেন। গুলিতে অনেকে হাত-পা হারিয়েছেন। প্রতিবেদনটি ঘেঁটে আরও দেখা গেছে, ২০২৪ সালের ১৪ই জুলাই শেখ হাসিনা সরকারের নির্দেশে ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও সরকারের একাধিক অধিদপ্তর, পরিদপ্তরে কাজ করা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা সরকারের চাহিদামতো দ্রুত সময়ে আন্দোলন দমন করতে রামপুরা, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, মিরপুর, শাহবাগ ও কাওরান বাজার এলাকায় দায়িত্ব পালন করেন। ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে কেউ কেউ তার কমান্ডিংয়ে থাকা বিজিবি ও আনসার সদস্যদের ছাত্র-জনতার ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র এসএমজি দিয়ে গুলি চালানোর নির্দেশ দেন।
বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বাণিজ্য ঘিরে পাল্টাপাল্টি অবস্থানে বাংলাদেশ-ভারত’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্দর ব্যবহার করে অন্য দেশে পণ্য রফতানির জন্য বাংলাদেশকে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দিয়েছিল ভারত। আকস্মিকভাবে গত ৮ এপ্রিল তা বাতিল করে দেয়া হয়। তার এক সপ্তহ পরই অর্থাৎ ১৫ এপ্রিল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ ঘোষণা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সর্বশেষ গত শনিবার স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাকসহ আরো বেশকিছু পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত সরকার, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হয়। এর ফলে বন্দরে বন্দরে আটকা পড়ে বাংলাদেশী পণ্যের ট্রাক। বিশ্লেষকরা বলছেন, গত পাঁচ দশকের সম্পর্কে প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে এভাবে আর কখনই একের পর এক পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দিতে দেখা যায়নি।
বাংলাদেশ ও ভারতের অখণ্ড ভূখণ্ড। তাই পারস্পরিক নির্ভরশীলতাও অনেক বেশি, যার বাস্তবায়ন ঘটে বাণিজ্যের মাধ্যমে। তবে প্রবল আন্দোলনের মুখে গত আগস্টে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে প্রতিবেশী দেশ দুটির সম্পর্ক তিক্ত হয়ে ওঠে। কয়েক মাস ধরে চলা বাগ্যুদ্ধের পর বাংলাদেশ-ভারত একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। দুই দেশের রাজনৈতিক টানাপড়েন এখন সরাসরি প্রভাব ফেলছে ব্যবসা-বাণিজ্যে, বিশেষ করে পোশাক শিল্পে; যার মূল্য গুনতে হচ্ছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ক্রমেই বড় হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কখনো কখনো অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও শিল্প সুরক্ষার অজুহাতে ভারত তুলা, পেঁয়াজের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ করেছে। পরে তা আবার চালুও হয়। আবার বাংলাদেশী কাঁচা পাটে অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপও করে ভারত। এদিকে বাংলাদেশ আগেও ভারতের সুতা আমদানিতে বেশ কয়েকবার নিষেধাজ্ঞা জারি করে পরে আবার তা তুলেও নিয়েছে।
কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বড় হয়ে আমরা কেউ পুঁজিবাজারে যাব না। পুঁজিবাজারে গেলে মানুষ ফকির হয়’—চার সন্তানকে পড়ার টেবিলে এভাবেই প্রতিদিন শপথ করান মা আমিনা খাতুন। তাঁর স্বামী সাইফুল আলম পুঁজিবাজারে সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন আগেই। ধানমণ্ডির ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের এই বিনিয়োগকারীর দিন কাটছে প্রচণ্ড গ্লানির মধ্যে।
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতন, ফোর্সড সেলে সাইফুল আলমের মতো অনেক বিনিয়োগকারী নিঃস্ব হয়ে গেছেন। অন্যদিকে আবুল খায়ের হিরুর মতো মাস্টারমাইন্ডরা এখনো বহাল তবিয়তে কারসাজি করে যাচ্ছেন। পুঁজিবাজারের দরবেশ খ্যাত সালমান এফ রহমানের কারসাজির অন্যতম হোতা আবুল খায়ের হিরু। তাঁর কালো ছায়া থেকে বের হতে পারছে না পুঁজিবাজার।
পুঁজিবাজারের ৯০ শতাংশ বিনিয়োগকারী পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএমআইএ)। সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজার মূলধন হারিয়েছে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা।
লোটাস কামাল-দরবেশ-শিবলী রুবাইয়াতের সিন্ডিকেট : স্বৈরাচারী শাসনামলে দেশের শেয়ারবাজার থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাটে পরস্পরের সঙ্গী ছিলেন সালমান এফ রহমান, লোটাস কামাল, শিবলী রুবাইয়াত ও আবুল খায়ের হিরু। তথ্য বলছে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১০ সালের পুঁজিবাজার কারসাজি সিএমসি কামালের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত ছিলেন লোটাস কামাল। তথ্য বলছে, নানা অভিযোগ থাকার পরও শেখ হাসিনা সরকারের আমলে কোনো ধরনের শাস্তির মুখে পড়তে হয়নি সালমান-লোটাস কামাল, শিবলী-হিরু জোটের কাউকে। এতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে এই দুই জুটি।
ইত্তেফাক প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আন্দোলনের শহর ঢাকা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার রাজধানী জুড়ে একাধিক দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিল বিভিন্ন পক্ষ বা সংগঠন। এমন খবরগুলো নিয়ে এই শিরোনাম। চাকরি ফিরে পেতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিক্ষোভ করেন সশস্ত্র বাহিনী থেকে চাকুরিচ্যুত ব্যক্তিরা।
দুপুরে তাদের সাথে কথা বলতে প্রেস ক্লাবে যান সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আন্দোলনকারীরা তাদের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়লে তারা সেখান থেকে বের হতে পারেননি। পরে সন্ধ্যায় আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশ্বাসে প্রেস ক্লাব ছাড়েন বিক্ষোভকারী ও সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা।
এদিকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাও করে শিক্ষার্থীরা।
প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে ছাত্রদল শাহবাগের সড়ক অবরোধ করে। পরে রাতে এ মামলার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে নগর ভবনের সামনে টানা চতুর্থ দিনের মতো বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন ইশরাকের সমর্থকেরা।
মেয়রের দায়িত্ব ইশরাক হোসেনকে বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে রোববার সকালে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছোট ছোট মিছিল নিয়ে নগর ভবনের সামনে জড়ো হন বিক্ষোভকারীরা। ফলে সিটি করপোরেশনের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
এমবি