
বাংলাদেশের খবর
নির্বাচনের রোডম্যাপ ও দলগুলোর অবস্থান, দূরত্ব বাড়ছে সব পক্ষের
রাজনীতিতে এক ধরনের চাপা উত্তেজনা ও অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। কিছুদিন ধরে বিভিন্ন ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ঘিরে কর্মসূচি, সেনাপ্রধানের বক্তব্য, বিএনপি ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পাল্টাপাল্টি অবস্থান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ ভাবনা-সব মিলিয়ে দেশের রাজনৈতিক মাঠ ক্রমেই অস্থির হয়ে উঠেছে। সরকার, বিরোধী দল ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে মতভিন্নতা দৃশ্যমান, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।
বিশেষ করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সরকারের সঙ্গে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির দূরত্ব প্রতিদিনই বাড়ছে। একই সঙ্গে, সেনাবাহিনীর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব নিয়েও জনপরিসরে আলোচনা জোরালো হচ্ছে। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেমন ঐক্যের অভাব, তেমনি কাজ করছে নানা কৌশলগত সমীকরণ। এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী, বিএনপি প্রতিটি দলই নিজেদের স্বার্থ ও অবস্থান থেকে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে চাইছে। এসব বিষয় অনেক ক্ষেত্রে সরকার ও অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের সম্পর্ককে বৈরিতার পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কে হবেন-তা নিয়ে প্রাথমিক পর্যায় থেকেই বিভক্তি তৈরি হয়। অতীতের কিছু ঘটনা, যেমন-আওয়ামী লীগের বিতর্কিত নেতাদের দেশত্যাগ এবং পুলিশ বাহিনীর অকার্যকর ভূমিকা- সন্দেহ ও অনাস্থা আরও বাড়িয়ে তোলে।
কালের কণ্ঠ
শুল্কের চাপে কঠিন বাজেট
কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ২রা জুন ঘোষণা করার কথা রয়েছে। এই বাজেট একটি অন্তর্বর্তী সরকারের বাজেট হলেও আগের ধারাই বজায় রাখা হয়েছে।
মানুষের জীবনযাত্রা যেখানে আগেই ব্যয়ের বোঝায় জর্জরিত, সেখানে এবার বাজেটে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। এর ফলে জীবনযাত্রার খরচ আরও বাড়বে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। যেসব পণ্যের দাম বাড়বে,এর মধ্যে রয়েছে এলইডি বাতি, খেলনা, নির্মাণসামগ্রী, রড, সিমেন্ট, স্ক্রু, বোল্ট। আমদানি নির্ভরতা বাড়বে এমনভাবে কিছু পণ্যের শুল্ক কমানো হচ্ছে, ফলে দেশীয় শিল্প পড়বে অসম প্রতিযোগিতার মুখে। আবার কিছু পণ্যের শুল্ক কমানোর প্রস্তাবও রয়েছে—যেমন চিনি, জ্বালানি তেল, ইনসুলিন, পশুখাদ্য, বিদেশি জুস, ক্রিকেট ব্যাট ইত্যাদি।
তবে বাস্তবে এগুলোর দাম কমবে কি না, তা অনিশ্চিত। বাজেটের মাধ্যমে সরকার রাজস্ব বাড়াতে করের হার বাড়াচ্ছে, যা আইএমএফ-এর চাপে হচ্ছে বলেই বিশ্লেষকদের মত। কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন বলেছে, মানুষের আয় না বাড়লেও খরচ বাড়ছে। কর্মসংস্থান নেই, বেকারত্ব বাড়ছে, তার ওপর আবার করের বোঝা চাপানো হচ্ছে। ফলে মানুষ আরও সংকটে পড়বে। এবারের বাজেট সংসদের বাইরে ২রা জুন বিকেল ৪টায় টেলিভিশনে প্রচার করা হবে।
প্রথম আলো
ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে একটি দল
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। জাপানে অনুষ্ঠিত নিক্কেই ফোরামে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, নির্বাচন ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ কিংবা পরবর্তী বছরের জুনে হতে পারে। তবে বিএনপি ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। ইউনূস জানান, সরকার তিনটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে, তা হলো: সংস্কার, অপরাধীদের বিচার এবং নির্বাচন। তিনি বলেন, যদি সংস্কার দ্রুত শেষ হয়, তবে ডিসেম্বরেই নির্বাচন সম্ভব, তবে ভালো সংস্কার চাইলে ছয় মাস সময় লাগবে।
তিনি দাবি করেন, শুধু একটি রাজনৈতিক দলই ডিসেম্বরেই নির্বাচন চাচ্ছে। তার মতে, সরকার দেশের জনগণের স্বপ্ন, ন্যায়বিচার ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে চায়। প্রধান উপদেষ্টা আরো বলেন, তার কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই এবং তিনি নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেবেন। সেইসাথে বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আজকের বিশ্বে আস্থা হুমকির মুখে এবং শান্তি-সহযোগিতা কমে যাচ্ছে।
সাম্প্রতিক প্রতিবেশী দেশগুলোর যুদ্ধে অর্থ ব্যয় নিয়ে তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি একটি সহানুভূতিশীল অর্থনীতির প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন, যা প্রতিযোগিতা নয়, কল্যাণের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে।
যুগান্তর
নির্বাচনের তারিখই সংকট
যুগান্তরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বড় সংকট হলো জাতীয় নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা না হওয়া। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এ বিষয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে এবং দ্রুত সমাধান না হলে দেশ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে রমজান, ঈদ, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে, এরপর বর্ষাকাল আসবে—ফলে বাস্তবতা হলো, ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন করা উচিত। শীতকালই (নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন আয়োজনের উপযুক্ত সময়। বিএনপি চাইছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হোক। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একাধিকবার এ বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের রোডম্যাপ ও তারিখ দ্রুত ঘোষণা না করলে রাজনীতিতে উত্তেজনা বাড়বে। এদিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, তবে শুধু একটি দলই ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চায়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু বিএনপি নয়, বেশিরভাগ দলই ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চায়। সরকার ও বিরোধী দলগুলোর মধ্যে আস্থাহীনতা বাড়ছে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে। সবাই মনে করছেন, নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত সমাধান প্রয়োজন, না হলে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা আরও গভীর হবে।
সমকাল
সংস্কারের ১২১ প্রস্তাব বাস্তবায়নে ধীরগতি
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত আড়াই মাস আগে ১২১টি সংস্কার প্রস্তাবকে ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য’ ঘোষণা করলেও এখনো সেগুলোর বাস্তবায়ন শুরু হয়নি।
এসব প্রস্তাব নির্বাচন, বিচার, পুলিশ, দুদক ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ থেকে বাছাই করা হয়। তবে এ বিষয়ে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এখনো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর মতামত নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
এসব মতামত পেতে আরও কয়েক মাস লেগে যেতে পারে। কারণ, অনেক প্রস্তাব আইনি ও প্রশাসনিক কাঠামোর সঙ্গে সম্পর্কিত। এদিকে নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের চেষ্টা চললেও মৌলিক বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যেসব প্রস্তাব রাজনৈতিক মতামত ছাড়াই বাস্তবায়ন করা সম্ভব, সেগুলোর অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ আইন সংশোধনের খসড়া প্রস্তুত থাকলেও বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে কয়েকটি সংস্কার যেমন বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড পুনর্গঠন কিছুটা অগ্রগতি পেয়েছে। তবে বিশালসংখ্যক সংস্কার এখনো থমকে আছে, যা রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নির্বাচন প্রশ্নে অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলছে।
আজকের পত্রিকা
শতকোটির টিকার দরপত্রে কারসাজি
আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ১০০ কোটি টাকার খুরারোগের টিকা কেনায় অনিয়ম ও কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, প্রভাবশালী একজন ব্যক্তির তদবিরে 'ওএমসি কোম্পানি'-কে কাজ পাইয়ে দিতে দরপত্রে শর্ত পরিবর্তন ও পুনরায় দরপত্র আহ্বান করা হয়।
প্রথম দফায় সর্বনিম্ন দরদাতা জেনটেককে বাদ দিয়ে তৃতীয় দফায় ওএমসিকে বেশি দামে কাজ দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, টেন্ডার প্রক্রিয়া মনগড়া ও পক্ষপাতদুষ্ট ছিল, যেখানে নমুনা পরীক্ষার নিয়মও ইচ্ছেমতো বদলানো হয়েছে। ওএমসি যেই টিকা দিচ্ছে, তা আর্জেন্টিনার একটি কোম্পানি সরবরাহ করছে, যা এশিয়ার বাইরের স্ট্রেনভিত্তিক, ফলে কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। টিকা পরীক্ষায় গঠিত সাব-টেকনিক্যাল কমিটিতে অপ্রশিক্ষিত সদস্য রাখা হয় এবং প্রকল্প পরিচালকের ভূমিকা নিয়েও জোরালো অভিযোগ আছে। এমনকি ওএমসি কোম্পানি সরকারি কর্মকর্তাদের আর্জেন্টিনা সফরের খরচও বহন করেছে, যা নিয়মবহির্ভূত।
পুরো প্রক্রিয়ায় মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত শুরু করেছে এবং সংশ্লিষ্ট নথি সংগ্রহ করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অঞ্চলভিত্তিক ভাইরাসের সঙ্গে মিল না থাকলে বিদেশি টিকা কার্যকর নাও হতে পারে, ফলে গোটা প্রাণিসম্পদ খাত ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
নয়া দিগন্ত
গভীর নিম্নচাপের উপকূল অতিক্রম
নয়া দিগন্তের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট একটি নিম্নচাপ ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে এবং এটি বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে। এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে।
নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দুই থেকে চার ফুট জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে, অনেক স্থানে কাঁচা ঘরবাড়ি ভেসে গেছে। ভোলা, পটুয়াখালী, বরিশালসহ বহু জেলার নিচু এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। প্রবল বৃষ্টির কারণে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি ও কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। দেশজুড়ে প্রবল বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ার কারণে অভ্যন্তরীণ ও উপকূলীয় নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালীর নদীবন্দরগুলোতে ২ ও ৩ নম্বর সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভোলার কয়েকটি এলাকায় বেড়িবাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন আশ্রয়কেন্দ্র খোলা, ত্রাণ ও চিকিৎসা প্রস্তুতি নিয়েছে। বিভিন্ন জেলায় মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে, অনেকে বাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে গেছেন। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, এই বৃষ্টিপাত ও দুর্যোগ পরিস্থিতি শুক্রবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
বণিক বার্তা
অপারেটর নিয়োগে বিলম্ব, অলস বসে আছে ২১ হাজার কোটি টাকার থার্ড টার্মিনাল
বণিক বার্তার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ২১ হাজার ১৩৯ কোটি টাকা। অত্যাধুনিক এই টার্মিনালে লিফট, এস্কেলেটর, চেক-ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন, লাগেজ বেল্টসহ সব আধুনিক সুবিধা রয়েছে। ভবনটি প্রায় পুরোপুরি প্রস্তুত, শুধু ভিআইপি অংশে সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে। কিন্তু অপারেটর নিয়োগ না হওয়ায় এটি চালু করতে পারছে না বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
জাপানি একটি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে চুক্তির আলোচনা চলছে, জুনে চুক্তি হলে পুরো কার্যক্রম শুরু হতে আরও ছয় থেকে আট মাস সময় লাগবে। ২০১৮ সালে দরপত্র আহ্বান করে ২০২০ সালে কাজ শুরু হয় এবং ২০২৩ সালের অক্টোবরে সফট ওপেনিং হয়।
টার্মিনাল পরিচালনায় প্রাথমিকভাবে ছয় হাজার কর্মী প্রয়োজন হবে, যারা অপারেটরের অধীনে কাজ করবেন। নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ শেষে ট্রায়াল এবং স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর তৈরি করতে সময় লাগবে। সরকার দ্রুত টার্মিনাল চালু করতে চায় এবং এ বিষয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অপারেটর নিয়োগ হলে পরবর্তী ধাপে যাবে অপারেশন রেডিনেস টেস্ট, তারপরই চালু হবে থার্ড টার্মিনাল।
- এটিআর