বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে
বিশ্বে রাষ্ট্রবিহীন নাগরিকের এক-চতুর্থাংশ বাংলাদেশে অবস্থান করছে

ডিজিটাল ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ জুন ২০২৫, ০৯:৪৯

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ইরান নিয়ে সিদ্ধান্ত দুই সপ্তাহের মধ্যে : ট্রাম্প’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানে হামলা চালাতে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে হামলা শুরুর বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি তিনি। গতকাল রাতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইরানের বিষয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ইরান–ইসরায়েল সংঘাত শুরুর পর মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধির মধ্যেই ইরানের হামলার অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প। গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল ইরান–ইসরায়েল সংঘাতের সপ্তম দিন। এদিন ও আগের রাতে ইরানে পারমাণবিক স্থাপনাসহ বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল। অন্যদিকে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইসরায়েলের বিরসেবা শহরের একটি হাসপাতাল। তেল আবিবের কয়েকটি এলাকায়ও হামলা করা হয়। গতকাল রাত একটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার খবর পাওয়া গেছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলাইন লেভিট গতকাল রাতে এক ব্রিফিংয়ে ট্রাম্পের বার্তা পড়ে শোনান। হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত ওই ব্রিফিংয়ে প্রেস সচিব বলেন, ইরান–ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র ‘সরাসরি যুক্ত’ হবে কি না, তা নিয়ে ‘নানা জল্পনাকল্পনা’ চলছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ‘নিকট ভবিষ্যতে ইরানের সঙ্গে আলোচনা হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। আলোচনা না-ও হতে পারে। এর ওপর ভিত্তি করে (সংঘাতে) যাব কি যাব না, সে বিষয়ে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেব।’
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব বলেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো চুক্তির ক্ষেত্রে ‘ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ না করার বিষয়টি’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে। তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগের অবস্থান তুলে ধরে বলেন, ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের সুযোগ দেওয়া যাবে না।
সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘পাল্টাপাল্টি হামলার সঙ্গে তৎপর কূটনীতিও’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাতের তীব্রতা বেড়েছে। সেই সঙ্গে চলছে নানামুখী কূটনীতি। ইসরায়েলের আহ্বানে সাড়া দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে, রাশিয়া সরাসরি লড়াইয়ে জড়ানো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে। তারা ইরান ও ইসরায়েল– উভয় পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। এ চেষ্টার সমালোচনা করে তাদের ইউক্রেন নিয়ে ব্যস্ত থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ অবস্থায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ফোনালাপে তারা ইরানে ইসরায়েলের হামলার ‘তীব্র নিন্দা’ জানান। পরে ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সামরিক হামলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার জন্য ট্রাম্প আরও দুই সপ্তাহ সময় দেওয়ার কথা জানান।
গত শুক্রবার ইসরায়েল ব্যাপক হামলা চালালে পাল্টা আঘাত করে ইরানও। শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র লড়াইয়ের বাইরে থাকলেও সম্প্রতি ট্রাম্পের নানা বক্তব্য ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। ট্রাম্প ইসরায়েলের হয়ে ইরানের হামলার বিষয়টি বিবেচনা করছেন– এমন একটি খবরে ইরানের ঘনিষ্ঠ মিত্র রাশিয়া ও চীন অবস্থান আরও স্পষ্ট করতে শুরু করে। এ পরিস্থিতিতে ইরানের এক আইনপ্রণেতা বলেছেন, তারা হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দিতে পারেন। এমনটা হলে বড় ধাক্কা খাবে বিশ্ব অর্থনীতি। এতে সারাবিশ্বে তেলের দাম বাড়াসহ জীবনযাত্রার খরচ বেড়ে যেতে পারে।
বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘উত্তাল বিশ্ব রাজনীতি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান নজিরবিহীন সংঘাত ভয়াবহ রূপ নিয়েছে, যা পুরো অঞ্চলকে একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দিয়েছে। একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও পাল্টা হামলায় উভয় দেশেই বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। এদিকে সংঘাতের সপ্তম দিনে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়েছে। ইরানের সবচেয়ে বড় হামলায় ইসরায়েলের সোরোকা হাসপাতাল ও সামরিক স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। নিহত-আহতের সংখ্যা বাড়ছে। এই সংকট নিরসনে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ জরুরি বৈঠকে বসেছে, কিন্তু সমাধানের পথ এখনো কুয়াশাচ্ছন্ন।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততার সম্ভাবনা, তেলের দাম বৃদ্ধি ও আঞ্চলিক অস্থিরতা বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। সংঘাতের তীব্রতা নতুন মাত্রা পায় বৃহস্পতিবার সকালে, যখন ইরান থেকে ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ইতিহাসের অন্যতম বড় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনা জানিয়েছে, তাদের মূল লক্ষ্য ছিল ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বিরশেবার প্রধান সামরিক কমান্ড অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স সদর দপ্তর এবং একটি সামরিক গোয়েন্দা শিবির।
ইরানের দাবি, তাদের হামলা ছিল সুনির্দিষ্ট এবং সরাসরি সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে, যার ফলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে এই হামলায় বেসামরিক স্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিরশেবার সোরোকা হাসপাতাল ক্ষেপণাস্ত্র হামলার শকওয়েভে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, এই হামলায় দেশজুড়ে অন্তত ৬৫ জন আহত হয়েছেন।
কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে ঋণের উচ্চ সুদের চাপ এড়াতে বিদেশি ঋণের দিকে ঝুঁকছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল—এই তিন মাসে বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৪৫৪ মিলিয়ন ডলার। বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমানে দেশে ব্যাংকঋণের গড় সুদের হার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে, যেখানে বিদেশি ঋণের হার ৮ শতাংশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এতে সুদের ব্যবধান দ্বিগুণের কাছাকাছি হওয়ায় উদ্যোক্তারা টাকাভিত্তিক ঋণের বদলে ডলারভিত্তিক ঋণ নেওয়ার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি ২০২৫ শেষে বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ৯.৮ বিলিয়ন ডলার, যা ছিল গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কিন্তু ফেব্রুয়ারি থেকে ঋণ গ্রহণের গতি বাড়তে শুরু করে এবং এপ্রিল শেষে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০.২৫ বিলিয়ন ডলারে, যা তিন মাসে ৪.৫৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ার কারণেই বিদেশি উৎস থেকে ঋণ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ বিদেশ থেকে ঋণ নিলে ৮ শতাংশের মধ্যে ঋণ পাওয়া যায়। আর দেশের বাজারে এই সুদ ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। যেহেতু সব ব্যবসায়ী বিদেশ থেকে ঋণ আনতে পারবেন না, তাই দেশের ব্যাংকঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা দরকার। তা না হলে চলমান শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যবসায়ীরা কিস্তি দিতে পারবেন না। নতুন করে খেলাপি হবেন।’
মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমায় উল্লম্ফন, এক বছরে বেড়েছে ৩৩ গুণ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ বছরে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানতের পরিমাণ বেড়েছে ৩৩ গুণ। এতে বাংলাদেশিদের আমানত বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে আমানতের এই উল্লম্ফন নজিরবিহীন। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের (এসএনবি) বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত এক যুগ ধরে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক। যদিও নির্দিষ্ট গ্রাহকের তথ্য প্রকাশ করছে না ব্যাংকটি।
২০২৪ সালে জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশিরা এই টাকা সুইস ব্যাংকে জমা করেন। ওই বছরের ৫ই আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারে ছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। এরপর কেন্দ্রীয় নেতাদের বেশির ভাগ দেশ ছাড়েন। ধারণা করা হচ্ছে সরকার পতনের আগে-পরের সময়ে ভয়ে দেশ থেকে অর্থ সরিয়েছেন অনেকেই।
২০২৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বর (১২ মাস) শেষ হওয়া বছরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশটির ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের আমানত এখন ৫৮ কোটি ৯৫ লাখ সুইস ফ্রাঁ। প্রতি ফ্রাঁ ১৪৯ টাকা ৬৯ পয়সা হিসাব করলে ৮ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। অথচ আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে এটি ছিল মাত্র ১ কোটি ৭৭ লাখ সুইস ফ্রাঁ বা ২৬৪ কোটি টাকার মতো। এক বছরে আমানত বেড়েছে ৩৩ গুণ বা ৮ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা। রিপোর্টে অবশ্য এই উল্লম্ফনের কোনো কারণ উল্লেখ নেই।
বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বিশ্বে রাষ্ট্রবিহীন নাগরিকের এক-চতুর্থাংশ বাংলাদেশে অবস্থান করছে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনারের (ইউএনএইচসিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বে ৪৪ লাখ নাগরিক রাষ্ট্রবিহীন অবস্থায় আছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ রোহিঙ্গা, কুর্দি, ফিলিস্তিন জাতিগোষ্ঠীর।
জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনারের (ইউএনএইচসিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বে ৪৪ লাখ নাগরিক রাষ্ট্রবিহীন অবস্থায় আছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ রোহিঙ্গা, কুর্দি, ফিলিস্তিন জাতিগোষ্ঠীর। অনেকে মনে করেন, রাষ্ট্রবিহীন এ মানুষের সংখ্যা আরো বেশি। কারণ অনেক দেশই তাদের সীমানায় বসবাস করা রাষ্ট্রবিহীন মানুষের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশ করতে চায় না।
বিশ্বের রাষ্ট্রবিহীন নাগরিকদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশেরও বেশি অন্তত ১২ লাখ এ মুহূর্তে অবস্থান করছে বাংলাদেশে। এদের প্রায় সবাই রোহিঙ্গা, যাদের জন্মভূমি মিয়ানমার তাদের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না। ফলে কক্সবাজার ও ভাসানচরের শিবিরগুলো আজ বিশ্বের বৃহত্তম রাষ্ট্রবিহীন জনগোষ্ঠীর আবাসস্থলে পরিণত হয়েছে।
জাতিসংঘের ১৯৫৪ সালের কনভেনশন অনুযায়ী, ‘স্টেটলেস’ বা রাষ্ট্রবিহীন হলেন এমন ‘একজন ব্যক্তি যাকে কোনো রাষ্ট্র তার আইনের অধীনে নিজের নাগরিক হিসেবে গণ্য করে না’। অর্থাৎ তিনি একজন নাগরিকত্বহীন ব্যক্তি, কোনো দেশের নাগরিক নন, বিশ্বের কোনো রাষ্ট্রই তাকে নিজের নাগরিক বলে স্বীকার করে না। এ কারণে রাষ্ট্রবিহীন ব্যক্তিরা ভোটাধিকার, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, চাকরি ও ভ্রমণের স্বাধীনতার মতো মৌলিক অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।
এমবি