Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

অপরাধীর তালিকা করার নির্দেশ

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১৪ জুলাই ২০২৫, ১১:৫০

অপরাধীর তালিকা করার নির্দেশ

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘জরুরি অবস্থা জারি ও প্রধান বিচারপতির নিয়োগে ঐকমত্য’ 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থা ঘোষণার প্রক্রিয়া এবং প্রধান বিচারপতির নিয়োগপদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে। এ দুটি ক্ষেত্রে সংবিধান সংশোধন করে নতুন বিধান যুক্ত করা হবে। রোববার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় এই দুই বিষয়ে ঐকমত্য হয়।

জরুরি অবস্থা জারির বিধান নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে—মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিয়ে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা জারি করবেন। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিরোধীদলীয় নেতা বা তাঁর অনুপস্থিতিতে উপনেতা অংশ নেবেন। কোন অবস্থায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা যাবে, তা–ও নির্ধারণ করা হয়েছে। জরুরি অবস্থার মধ্যেও কিছু মৌলিক অধিকার স্থগিত করা যাবে না বলে ঐকমত্য হয়েছে।

অন্যদিকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত হয়েছে—আপিল বিভাগের কর্মে জ্যেষ্ঠতম বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি। তবে কোনো দল যদি নির্বাচনী ইশতেহারে যুক্ত করে যে জ্যেষ্ঠতম দুজনের মধ্য থেকে একজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে, তারা ক্ষমতায় গেলে সে অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে পারবে।

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘অপরাধীর তালিকা করার নির্দেশ’ 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরাধীরা হয়ে উঠছে বেপরোয়া। একের পর এক নৃশংস ঘটনা জনমনে ভীতি সঞ্চার করেছে। চাঁদাবাজি, ছিনতাই, লোমহর্ষক হত্যাকাণ্ড, নারী ও শিশু নিপীড়ন এবং দলবদ্ধ হামলায় প্রশ্নবিদ্ধ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা।

এমন পরিস্থিতিতে সারাদেশে সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের নতুন তালিকা করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদরদপ্তর। সব জেলার পুলিশ সুপার এবং ওসিদের এই তালিকা করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি রোববার রাত থেকে অভিযান জোরদার করা হয়েছে। এ অভিযানে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ এবং নারী ও শিশু নিপীড়নকারীদের গ্রেপ্তার অগ্রাধিকার পাবে।

গতকাল সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, মব সৃষ্টি করে নৈরাজ্য এবং একের পর এক নৃশংসতার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তারে সারাদেশে ‘চিরুনি অভিযান’ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। 

বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সুশাসন ফেরানো চ্যালেঞ্জ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গভীর রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও সামাজিক সংকটের মুখোমুখি দেশ। এক বছর আগে যে 'জুলাই বিপ্লব' একটি নতুন, গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিল, আজ সেই স্বপ্ন এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। 

বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক অসহযোগিতার কারণে নতুন এক সূর্যোদয়ের বদলে আমরা এক নতুন রকমের নৈরাজ্যের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছি। আর ত্রিপক্ষীয় টানাপোড়েনে দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।

স্বৈরাচারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক বছর পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি। এই রাজনৈতিক শূন্যতার সুযোগে দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি ঘটেছে। চাঁদাবাজি, রাজনৈতিক সন্ত্রাস, গণপিটুনি এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে, রাষ্ট্রের ভিত্তিই আজ হুমকির মুখে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না, যা বাংলাদেশকে এক গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘রজনী বোস লেনে হত্যা, হাসপাতালের সামনে নিয়ে চলে বর্বরতা ভিডিও’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিটফোর্ড এলাকার রজনী বোস লেনে লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ (৩৯)কে হত্যা করা হয়। সোহাগ নিহত হওয়ার পরও মারতে মারতে তাকে নিয়ে মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের ভেতরে প্রবেশ করে খুনিরা। সেখানে নিহত সোহাগের গায়ে কিল-ঘুষি মারা হয়, কোপানো হয়। পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে দেয় ঘাতকরা। পরে তার মরদেহের উপর লাফিয়ে পা দিয়ে লাথি মেরে অবর্ণীয় নির্মম নৃশংস উল্লাস করা হয়। সোহাগকে বাঁচানোর জন্য তার দু’জন কর্মচারী পা ধরে আকুতি করেও তাকে বাঁচাতে পারেনি। ঘটনার সময় আশপাশে অনেক লোকজন ছিল। কিন্তু ঘাতকরা এমনভাবে আতঙ্ক ছড়ায় যা দেখে কেউ এগিয়ে আসার সাহস পায়নি। কিন্তু কেন সোহাগকে তার দোকানের গলিতে মারার পর মৃত জেনেও হাসপাতালের ভেতরে এনে আরও মারা হলো সেটি বলতে পারছি না। এভাবেই ওইদিনের ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন একজন প্রত্যক্ষদর্শী।

ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় স্তব্ধ পুরো দেশ। নিন্দা প্রতিবাদ ও দোষীদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ, মানববন্ধন সর্বত্র। রাজনৈতিক দলও এ নিয়ে সরব হয়েছে। সব দলের তরফে বিবৃতি, মন্তব্য করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে বেশ কিছু বিষয় সামনে এসেছে। রজনী বোস লেনে ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদের মধ্যে অনেকেই নিশ্চিত করেছেন সোহাগকে ‘ধর ধর’ বলে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো হয়। মব সৃষ্টি করে তাকে এমনভাবে মারধর করা হয়েছে সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু মরদেহ হাসপাতালে নিয়ে কেন নির্মমতা চালানো হয়েছে তার সঠিক কারণ এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। পুলিশের ভাষ্যমতে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পরিবার বলছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল, চাঁদা না দিয়ে প্রতিবাদ করায় সোহাগের ওপর এত নৃশংসতা। 

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘জাতীয় ঐকমত্য আসলে কত দূর’ 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সময় মাত্র আর ১৭ দিন। আগামী ৩০ অথবা ৩১ জুলাই জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সনদ প্রস্তুত করতে চায়। গতকাল রবিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় ১২তম দিনের আলোচনার শুরুতে এই কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘কিছু মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানোর মাধ্যমে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে হবে; সেটা ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে যেকোনো প্রক্রিয়ায়। বড়জোর ৩১ জুলাইয়ে  যেতে পারি।’ এ ক্ষেত্রে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে খানিকটা ছাড় দিয়ে হলেও এক জায়গায় আসার আহবান জানান।

গতকালের আলোচনার ফলাফলও ইতিবাচক। সরকার এককভাবে জরুরি অবস্থা জারি করতে পারবে না এবং জ্যেষ্ঠতম বিচারককে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ—এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ  প্রস্তাবে একমত হয়েছে দলগুলো। তবে এরপরও অনেকেই  জানতে আগ্রহী রাষ্ট্রের সংস্কার প্রশ্নে চার্টার বা  সনদ  তৈরির  ক্ষেত্রে গত পাঁচ মাসে  জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কতটা সফল হলো? কাঙ্ক্ষিত ঐকমত্য কত দূর? কোন কোন মৌলিক কাঠামোগত সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য হলো?  কমিশনের কাজের অগ্রগতির ওপরই যেহেতু রাষ্ট্রের সংস্কার ও প্রত্যাশিত জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনেকাংশে নির্ভর করছে, সে কারণে এখন এই কমিশনের সাফল্য-ব্যর্থতার প্রতি অনেকেরই মনোযোগ।

বণিক বার্তা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশের ওপর ঘোষিত শুল্কহার বেশি’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন মাসের স্থগিতাদেশ শেষ হওয়ার আগেই ৭ জুলাই বাংলাদেশের ওপর ৩৫ শতাংশ রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ আরোপ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভিয়েতনামের ক্ষেত্রে এ হার ২০ শতাংশ। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর দাবি দেশটির ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ হতে পারে ২০ শতাংশের কম। চীনের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের রেসিপ্রোকাল শুল্ক আগস্ট থেকে ৩৪ শতাংশ হারে আরোপ হতে পারে। তবে চীন ব্রিকসের সদস্য হওয়ায় এ শুল্কহার আরো বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় শুল্কহার অনেক বেশি হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রফতানিকারকদের উদ্বেগ বাড়ছে। তারা বলছেন, শুল্ক পরিস্থিতি শেষ পর্যন্ত কী দাঁড়ায় তা না জানা পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না।

অর্থমূল্য বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি হওয়া মোট পণ্যের ৮৭ শতাংশই তৈরি পোশাক। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি হওয়া বাংলাদেশের প্রধান পণ্যগুলোর মধ্যে তৈরি পোশাক ছাড়া রয়েছে হেডগিয়ার, জুতা, অন্যান্য বস্ত্রপণ্য, পালক এবং পালক দ্বারা তৈরি সামগ্রী, চামড়াজাত পণ্য, মাছ, শস্যদানা, প্লাস্টিক পণ্য, আসবাব প্রভৃতি। এসব খাতসংশ্লিষ্টরা এখন বড় উদ্বেগে দিন কাটাচ্ছেন। তবে স্বভাবতই দেশের পোশাক শিল্পোদ্যোক্তাদের দুশ্চিন্তা অন্যদের চেয়ে বেশি।

আজকের পত্রিকা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আইনশৃঙ্খলার অবনতি: অপরাধীর খুঁটি রাজনৈতিক দল, মব দমনে ব্যর্থ পুলিশ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ। অন্তর্বর্তী সরকারের ১১ মাসেও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে তেমন তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন নাগরিকেরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো শক্তিশালী ভূমিকা না রাখায় অপরাধের মাত্রা বাড়ছে বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

অন্যদিকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা মাঠে থাকলেও তাঁদের দৃশ্যমান তৎপরতা সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নয়ন অসম্ভব।

ঢাকা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন থানাগুলোয় একধরনের ভীতি কাজ করে। কথায় কথায় থানা ঘেরাও হচ্ছে। অনেক সময় দোষ না থাকলেও দাবির মুখে পুলিশ সদস্যদের বদলি করে দেওয়া হচ্ছে। ফলে কেউ নিজ থেকে কিছু করতে চান না। নিরাপদে দিন পার করার দিকেই সবার নজর। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও কাউকে জোর করে কিছু করাতে পারছেন না। অনেক ক্ষেত্রে কোনো ঘটনার পর সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের পক্ষে বাহিনী কথা বলছে না। এই অবস্থার পরিবর্তন না হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুব সহজে বদলাবে না।

পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত দেশে যত মানুষ খুন হয়েছিল, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে তার থেকে ৩৮৭ জন মানুষ বেশি খুন হয়েছে। এই সময়ে পুলিশ সদস্যদের লাঞ্ছিত করার ঘটনাও বেড়েছে।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর