বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে
বীমা দাবির ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকার সুরাহা নেই

ডিজিটাল ডেস্ক
প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৫, ১১:৪০

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : সংকটাপন্ন পাঁচজন, নিহত বেড়ে ৩ ‘
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় শুক্রবার আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) তারা চিকিৎসাধীন ছিল। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৩৩ হয়েছে।
গতকাল মারা যাওয়া দুই শিক্ষার্থী হলো আব্দুল মুসাব্বির মাকিন (১৩) ও আফরোজ আইমান (১০)। মুসাব্বির মাইলস্টোন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। আফরোজ পড়ত স্কুলের চতুর্থ শ্রেণিতে।
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এ নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে ১৫ জন মারা গেল। গতকালের দুজনের মৃত্যুর বিষয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মুসাব্বিরের শরীরের ৭০ শতাংশ এবং আফরোজের শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মোট নিহতের সংখ্যা ছিল ৩৩। এর মধ্যে দুজন ছাড়া বাকিদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে তিন শিশু ও দুই অভিভাবকের পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ঢালাও সাংগঠনিক ব্যবস্থায় ত্যাগীরাও ক্ষতিগ্রস্ত’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারাদেশে বিভিন্ন অভিযোগে নেতাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএনপি। শাস্তিমূলক এসব ব্যবস্থার মধ্যে আছে বহিষ্কার, পদাবনতি, শোকজ ও অব্যাহতি। তবে এই প্রক্রিয়ায় অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও প্রভাবশালী নেতাদের বিরাগভাজন হয়ে ক্ষেত্রবিশেষ নিরপরাধ ও ত্যাগী নেতাকর্মীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কারণ, ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তদন্ত করা হচ্ছে না। এতে তৃণমূল নেতাকর্মীরা শঙ্কায় ভুগছেন। দলের বিভিন্ন স্তরে ক্ষোভও তৈরি হচ্ছে।
ক্ষতিগ্রস্তরা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে যখন ‘সুদিন ফিরে এসেছে’, নিঃশ্বাস নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে, তখনই নানা অজুহাতে দলীয় শাস্তির খড়্গের নিচে পড়তে হচ্ছে। নেতিবাচক কাজে ন্যূনতম সংশ্লিষ্টতা নেই এমন নেতাকর্মীরা বহিষ্কার হওয়ায় তাদের রাজনৈতিক জীবন ঝুঁকিতে পড়ছে। এমন অনেকে প্রতিকার চেয়ে দলের কাছে আবেদন করেছেন।
বিএনপির দপ্তর থেকে জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত নানা অভিযোগে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের তিন হাজার ২২৩ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মূল দল বিএনপির নেতাকর্মী রয়েছেন এক হাজার ৮০০ জন। তাদের মধ্যে ৮০০ জনকে বহিষ্কার, ৫০ জনের পদ স্থগিত, অন্তত ৭০০ জনকে কারণ দর্শানো নোটিশ, ১০০ জনকে সতর্ক এবং ১৫০ জনকে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
একইভাবে ছাত্রদলের প্রায় ৪০০ জন বহিষ্কার ও ছয় শতাধিক নেতাকর্মীকে কারণ দর্শানো নোটিশ; স্বেচ্ছাসেবক দলের অন্তত ১০০ নেতাকর্মী বহিষ্কার ও ১৫০ জন কারণ দর্শানো নোটিশ পেয়েছেন। যুবদলেরও দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বাংলাদেশের খবর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ভিন্নমতে হচ্ছে না মূল সংস্কার’
দলগুলো দায় দিচ্ছে একে অপরের ওপর
প্রশ্ন আছে কমিশনের রাজনৈতিক সদিচ্ছা নিয়েও
তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারেই নেই অগ্রগতি
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুও
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একের পর এক সংলাপ ও বৈঠকে নানা বিষয়ের ওপর আলোচনা হলেও মূল সংস্কার প্রস্তাবগুলোর বেশির ভাগেই এখনো রাজনৈতিক ঐকমত্য গড়ে ওঠেনি। ব্যর্থতার দায় রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপালেও, সংশ্লিষ্ট মহলে প্রশ্ন উঠেছে কমিশনের কার্যকারিতা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছা নিয়েও। আলোচনার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে এক ছাতার নিচে আনার চেষ্টা করেছে কমিশন। তবে কমিশনের তৈরি করা স্প্রেডশিটে অন্তর্ভুক্ত ১৬৬টি মৌলিক প্রস্তাবের কতগুলো বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে, কিংবা আদৌ সুরাহা পাচ্ছে কি না, অথবা জুলাই সনদও কি ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তৈরি হবে কি না- তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েই যাচ্ছে। নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগ, জাতীয় সংসদে উচ্চকক্ষ গঠন এবং নারীদের জন্য ১০০টি সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন পদ্ধতি-এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ইস্যুতে একমত হতে পারছে না জাতীয় ঐক্য কমিশন।
এই তিনটি বিষয়ে, বিশেষ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নির্বাচনের প্রক্রিয়া নিয়ে বিএনপি ও জামায়াত প্রায় অভিন্ন প্রস্তাব দিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দলের ভিন্নমতের কারণে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি কমিশন। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ১৯টি মূল সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তুলে একটি জাতীয় সনদ (রিফর্ম চার্টার) চূড়ান্ত করতে চায় কমিশন। কিন্তু দ্বিতীয় দফা সংলাপ এগোচ্ছে ধীরগতিতে। ওই তিনটি বিষয়ে দলগুলোর মতপার্থক্যই এর বড় কারণ। অচলাবস্থা কাটাতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ও সংসদের উচ্চকক্ষের কাঠামো নিয়ে একাধিক সংশোধিত প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘গাজীপুরে মাসে শতকোটি টাকার মাদক কারবার’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানী ঢাকার কাছের শিল্পনগরী গাজীপুরে মাদকের কারবার জমজমাট। জেলার দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট। সেখানে পাইকারি কারবারিই আছেন পাঁচ শতাধিক। প্রভাবশালীদের ছায়াতলে মাদক বাণিজ্যের টাকায় তাঁরা গড়ছেন বাড়ি-গাড়িসহ বিপুল সম্পদ।
বিভিন্ন হাটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে মাদকসম্রাজ্ঞীরা। তাঁরা মাদকের লাভের টাকায় স্বামীকে কিনে দিয়েছেন প্রাইভেট কার, ট্রাক, অটোরিকশা। কিনেছে বাড়ি-ফ্ল্যাটসহ বিপুল সম্পদ। তবে অভিযানে মাঝেমধ্যে ছোট কারবারিরা গ্রেপ্তার হলেও বড় ব্যবসায়ী ও মূল হোতারা থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেক সময় ছোট হোতাদের গ্রেপ্তার করা হলেও নানা ফাঁকফোকরে জামিনে বের হয়ে আবার একই কারবারে যুক্ত হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
জেলায় মাদকের কারবার বেড়ে যাওয়ায় মাদকাসক্তও বাড়ছে। ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদকে আসক্ত সন্তানের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ অভিভাবকরা নিরুপায় হয়ে পড়েছেন।
আজকের পত্রিকা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন লঙ্ঘনে শাস্তি বাড়ছে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ যুগোপযোগী করতে নতুন করে সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সংশোধিত আইনের খসড়ায় আইন লঙ্ঘনে শাস্তি বাড়ানো, উপাচার্য ও শিক্ষক নিয়োগে যোগ্যতা নির্ধারণ, ট্রাস্টি বোর্ডে পরিবর্তন আনাসহ বেশ কিছু প্রস্তাব করা হয়েছে। ইউজিসি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এবং সংশোধিত আইনের খসড়া পর্যালোচনা করে এসব তথ্য জানা গেছে।
সংশোধিত আইনের খসড়ায় আইন লঙ্ঘন করলে অনূর্ধ্ব পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা ৫০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে এই জরিমানার পরিমাণ ১০ লাখ টাকা।
ইউজিসির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১১৬। এর মধ্যে ১০৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান চলছে। বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় নানা কারণে কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন ৩,৪১,০৯৮ জন শিক্ষার্থী।
জানতে চাইলে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আইনটি সংশোধনের কাজ চলছে। আশা করছি, তা শিগগির চূড়ান্ত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো সম্ভব হবে।’
যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘মশা নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন দেশের প্রায় সব এলাকার জনগণ। এর আগে এই রোগ রাজধানী ঢাকাসহ কয়েকটি জেলায় সীমাবদ্ধ থাকলেও এবার তা একযোগে সারা দেশে বিস্তার লাভ করেছে। চলতি বছরে ইতোমধ্যে ডেঙ্গুতে ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৬২৫ জন। এডিস মশা থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ হলেও এবার ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। তাদের মতে, দেশের সিংহভাগ এলাকায় মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনার কাঠামো নেই। যদিও ঢাকার দুই সিটিসহ সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় কমবেশি জনবল রয়েছে। তবে বিজ্ঞানভিত্তিক উপায়ে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনা না করায় সেখান থেকে কার্যত সুফল মিলছে না। এর বাইরের এলাকায় মশক নিয়ন্ত্রণ কাঠামো বলে কিছুই নেই। এই অবস্থায় এডিসের বিস্তার যেমন হওয়ার কথা তেমনই হচ্ছে। সবমিলিয়ে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে এখন পর্যন্ত সরকার কার্যত ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
তাদের আরও অভিমত-বাংলাদেশ সরকার করোনা সংক্রমণ সফলভাবে মোকাবিলা করেছে। মানুষ থেকে মানুষে ছড়ানো এই ভাইরাসটি মোকাবিলা করা খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নেতৃত্বে কার্যকর সমন্বয়ের ফলে এটা সম্ভব হয়। কিন্তু ২০০০ সালে শুরু হওয়া এডিস মশার উপদ্রব এখনো বলবৎ রয়েছে। শুরুর পর প্রতিবছরই কমবেশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে মানুষ। ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকা ভাইরাসসহ বহুবিধ রোগের বাহক এডিস মশার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সম্পর্কে সরকার অবগত হলেও কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় তা নিরসন হচ্ছে না।
মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বীমা দাবির ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকার সুরাহা নেই’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জীবন বীমা কোম্পানির অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির কারণে ধুঁকছে পুরো বীমা খাত। গ্রাহকের টাকা নিয়ে পালিয়েছেন অনেক এজেন্ট। তাদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ বীমা প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘদিন ঘুরেও বীমা দাবির টাকা তোলা যাচ্ছে না। ফলে বর্তমানে তীব্র আস্থা সংকটে পড়েছে খাতটি। সবশেষ তথ্য বলছে, ৩৬ জীবন বীমা কোম্পানির ২৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০৩টি দাবি উত্থাপিত হয়েছে। এর মধ্যে পরিশোধ হয়েছে ১৫ লাখ ৮২ হাজার ১৫২টি। অর্থাৎ এখনো ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫১টি বীমা দাবি অপরিশোধিত রয়েছে। তার মানে ৪৫ শতাংশ বীমা দাবি পরিশোধ হয়নি। এ অবস্থায় ১৫টি বীমা কোম্পানি উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের ৩১শে মার্চ পর্যন্ত ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির মোট বীমা দাবির পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৩৭৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বীমা প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি নিষ্পত্তি বা পরিশোধ করেছে ২ হাজার ৩৬৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এ সময় ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ টাকার বেশি বীমা দাবি অমীমাংসিত অবস্থায় রয়েছে। অর্থাৎ পরিশোধ করা হয়নি। যার কোনো সুরাহা হচ্ছে না। ফলে মেয়াদপূর্তির পরেও ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫১ গ্রাহক তাদের টাকা ফেরত পাচ্ছেন না। আইডিআরএ সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বীমা কোম্পানিগুলো সময়মতো গ্রাহকদের বীমা দাবির টাকা পরিশোধ না করায় এ খাত চরম আস্থাহীনতার মধ্যে রয়েছে বলেও স্বীকার করেন দেশের বীমাখাত নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম।
এমবি