Logo

বিশেষ সংবাদ

মাইলস্টোনের বাইরে কৌতূহলী মানুষের ভিড়

শনাক্ত হয়নি ৬ মরদেহ ঝুঁকিতে ৮ রোগী

Icon

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৪ জুলাই ২০২৫, ১১:০৯

শনাক্ত হয়নি ৬ মরদেহ ঝুঁকিতে ৮ রোগী

উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা আজ চতুর্থ দিনে। এখনো স্কুল ও হাসপাতালের সামনে চলছে শোকের মাতম। অভিভাবকদের আহাজারি 'আমার সন্তান যেন বেঁচে থাকে'।

গতকাল রাজধানীর বার্ন ইনস্টিটিউটের সামনে এভাবেই আহাজারি করছিলেন আগুনে দগ্ধ হওয়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এদিনে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩১ জন মৃত্যের খবর পাওয়া গেছে। তদের মধ্যে ৮ জনের মরদেহ শনাক্ত করা যায়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১১ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সরকারের পক্ষে থকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬৯ জন দগ্ধ রোগী কথা জাননো হয়েছে। বিমান বিধ্বস্ত স্কুলের মূল ফটক বন্ধ থাকলেও ভিতরে দেখা গেছে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও নিরাপত্তাকর্মীদের উপস্থিতি।

স্কুল কর্তৃপক্ষ নিখোঁজদের তথ্য জানানোর আহ্বান জানিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে ৮ রোগী, উন্নতির দিকে ২৩ জন: জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক মো. নাসিরউদ্দিন সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ নিয়ে আমরা বসেছি। বৈঠকে রোগীদের অবস্থা পর্যালোচনা করে তিনটি ভাগ করেছি। এখানে ক্রিটিক্যাল ক্যাটাগরিতে ৮ জন রোগী আছে।

তারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। তাদের অবস্থা ঘণ্টায় ঘণ্টায় পরিবর্তন হচ্ছে। তাদের বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। সিভিয়ার ক্যাটাগরিতে আছে ১৩ জন রোগী। ইন্টারমেডিয়েট ক্যাটাগরিতে আছে ২৩। তাদের দ্রুত ভালোর দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। সব মিলে মোট ৪৪ জন রোগী এখানে ভর্তি আছে। রোগীদের এই তিন ক্যাটাগরি আমাদের ডায়নামিক প্রসেস। রোগীদের অবস্থাভেদে এসব ক্যাটাগরি পরিবর্তিত হতে পারে। সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে এ ক্যাটাগরি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের এখানকার প্রত্যেক রোগী নিয়ে আজ আলোচনা করেছি। কারও অপারেশন লাগবে কি না, কার কি পরিমাণ ড্রেসিং লাগবে, ওষুধ পরিবর্তন হবে কি না; সব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধি কতদিন থাকবে, এটা এখনো ঠিক হয়নি। তারা কতদিন থাকতে চায়। সেটা পরে জানাব। তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্রায় বেশ কিছু জায়গায় তিনি আমাদের সঙ্গে একমত। কিছু বিষয়ে তিনি আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন। আমেরিকাও আমাদের সহযোগিতা করতে চাচ্ছে। সবার পরামর্শ নেওয়া হবে।

এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশ নেওয়ার পরিকল্পনা নেই। বর্তমানে ৪৪ জন দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছে। তাদের মধ্যে ক্রিটিক্যাল আট, সিবিয়ার ১৩ ও বাকি ২৩ জন ইন্টারমিডিয়েট পর্যায়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মাইলস্টোনের বাইরে আজও কৌতূহলী মানুষের ভিড়: উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মূল ফটক তালাবদ্ধ। দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ ছিল শিক্ষা কার্যক্রম, ক্যাম্পাসে নেই কোনো শিক্ষার্থীর উপস্থিতি। তবে প্রতিষ্ঠানটির সামনে গেটের বাইরের রাস্তাজুড়ে উৎসুক জনতা ও গণমাধ্যম কর্মীদের ভিড় দেখা গেছে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সকাল থেকে ফাঁকা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ জড়ো হতে থাকে। কেউ মোবাইল ফোনে ছবি তুলছেন, কেউ ভিডিও করছেন। গণমাধ্যমের ক্যামেরাগুলো স্থির হয়ে আছে তালাবদ্ধ সেই গেটের দিকে। মাঝে মধ্যে ভিতর থেকে কেউ বের হলে ছুটে যাচ্ছে ক্যামেরা আর মাইক্রোফোন। আবার গেটের ভিতরে দেখা গেছে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও নিরাপত্তাকর্মীদের উপস্থিতি। বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতদের প্রকৃত সংখ্যা নিরূপণ এবং আহত, নিহত ও নিখোঁজদের নাম-ঠিকানাসহ তালিকা তৈরিতে ছয় সদস্যের একটি কমিটি কাজ শুরু করেছে।

অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলমকে সভাপতি করে গঠিত এই কমিটিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, উপাধ্যক্ষ (প্রশাসন) মো. মাসুদ আলম, প্রধান শিক্ষিকা খাদিজা আক্তার, কো-অর্ডিনেটর লুৎফুন্নেসা লোপা, অভিভাবক প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান মোল্লা (শিক্ষার্থী, যাইমা জাহান, চতুর্থ শ্রেণি) এবং দ্বাদশ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী মারুফ বিন জিয়াউর রহমান ও মো. ভাসনিম ভূঁইয়া প্রতিক।

কোন হাসপাতালে কতজন ভর্তি: রাজধানীর উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ৬৯ জন আহত অবস্থায় রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়। তালিকা অনুযায়ী, জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ৪৪, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ২১, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ১, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে ১, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ এবং হিউম্যান এইড রিসার্চ ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে ১ জন আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী। আইএসপিআরের পরিচালক বলেন, অনেকেই না বুঝে এসব গুজবে বিশ্বাস করছেন। সন্তানদের বিষয়ে কোনো তথ্য গোপন করার ইচ্ছা বা প্রয়াস আমাদের নেই।

সংবাদকর্মীদের কাছে পাঠানো এক বার্তায় আইএসপিআরের পরিচালক এ কথা বলেন। বার্তায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী বলেন, 'ঘটনার পরপরই কোনো পূর্ব নির্দেশনা ছাড়াই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার মাধ্যমে দ্রুত সাড়া দিয়েছে, যেমনটি সব সময় করে থাকে। সন্তানদের বিষয়ে কোনো তথ্য গোপন করার ইচ্ছা বা প্রয়াস আমাদের নেই। আমি ও আইএসপিআরের দল সরাসরি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম।

আইএসপিআরের পরিচালক আরও বলেন, যেকোনো গণমাধ্যম চাইলেই এ বিষয়ে (মৃত্যুর সংখ্যা) তদন্ত করতে পারে। সেনাবাহিনীসহ যে কারও সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারে। সংশ্লিষ্ট যেকোনো স্থান পরিদর্শন করতে পারে। আমরা সর্বোচ্চ সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি।

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক এসেছে: উত্তরায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সিঙ্গাপুর থেকে একটি বিশেষায়িত মেডিকেল টিম এনে গুরুতর দগ্ধ ও আহত রোগীদের উন্নত আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ রোগীদের চিকিৎসা সার্বিক বিষয় পর্যবেক্ষণ করে তিনি এ কথা জানান।

এ সময় তিনি দায়িত্বরত চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে রোগীদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। পাশাপাশি দগ্ধদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করেন। উপদেষ্টা বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত সব পরিবারকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হচ্ছে। অতি দ্রুত সিঙ্গাপুর থেকে একটি বিশেষায়িত মেডিকেল টিম (বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও নার্সের সমন্বয়ে গঠিত) ঢাকায় এনে গুরুতর দগ্ধ ও আহত রোগীদের উন্নত আধুনিক চিকিৎসা নির্দেশ দেন।

ভবিষ্যতে এ জাতীয় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা রোধে সরকারের পক্ষ থেকে করণীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান নৌপরিবহন উপদেষ্টা।

শনাক্ত করা যায়নি ৬ মরদেহ: বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার দুই দিন পেরিয়ে গেছে।

শোকে কাতর নিহতের পরিবারগুলো। প্রিয়জনের সুস্থ হয়ে ফেরার অপেক্ষার প্রহর গুনছেন আহতদের স্বজনরা। কেউ আবার হাসপাতালের বিছানায় লড়ছে মৃত্যুর সঙ্গে। নিখোঁজদের হন্য হয়ে খুঁজছেন অনেকে। এর মাঝেই জানা গেছে, এখনো ছয়টি মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন, তাদের পরিচয় নিশ্চিতে নিখোঁজ পরিবারগুলোর স্বজনদের ডিএনএ নমুনা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। পরিচয় শনাক্ত না হওয়া ৬ জনের মরদেহ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) মর্গে রাখা হয়েছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে ইতোমধ্যে মরদেহগুলো থেকে ডিএনএ এনালাইসিসের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। অতিদ্রুত সিআইডির ল্যাবরেটরিতে ডিএনএ প্রোফাইলিং করা হবে।

১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ: বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় বিকৃত হয়ে যাওয়া মরদেহ শনাক্তে ১১টি ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব মরদেহের বিপরীতে ১১ জন দাবিদারের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসপি) শম্পা ইয়াসমিন। তিনি জানান, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে থাকা ছয় মরদেহ বা দেহাবশেষ থেকে ১১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এর বিপরীতে সিআইডিতে এসে এখন পর্যন্ত ১১ জন দাবিদার তাদের রক্তের নমুনা দিয়ে গেছেন। এদের মধ্যে এক পরিবারের একাধিক ব্যক্তিও রয়েছেন।

মৃত্যুর সংখ্যা গোপন করার কোনো কারণ নেই: উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমান দুর্ঘটনার ঘটনায় হতাহতদের তথ্য যাচাই ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতেই ক্যাম্পাসে ৯ ঘণ্টা অবস্থান করেছিলেন- এমনটাই জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লিখেন, বিভ্রান্তি দূর করতে কলেজ ক্যাম্পাসেই একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন দুই উপদেষ্টা। এই কক্ষ থেকেই প্রতিদিন আহত ও নিহতদের হালনাগাদ সংখ্যা জানানো হবে এবং তা মিলিয়ে দেখা হবে কলেজ রেজিস্টারের উপস্থিত তালিকার সঙ্গে।

প্রেস সচিব লিখেন, 'সরকারের মৃত্যুর সংখ্যা গোপন করার কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন, 'গতকাল মাইলস্টোন কলেজে গিয়ে দেখি চারদিকে শোক ও ক্ষোভে ভারী এক পরিবেশ। অনেক শিক্ষার্থী তাদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে। কেউ কেউ অভিযোগ করেছে, মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে।'

অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসা সহায়তা দিতে চায় তিন দেশ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অগ্নিদগ্ধ ব্যক্তিদের জন্য জরুরি চিকিৎসা সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভারত, চীন ও জাপান। বাংলাদেশ সরকারের সাড়া পেলেই এসব দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা আসবেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে প্রস্তাব দিয়েছে ভারত, চীন ও জাপান। অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসার জন্য কি কি সহায়তা প্রয়োজন এসব দেশ ইতোমধ্যেই জানতে চেয়েছে। বাংলাদেশের চাহিদা অনুযায়ী এসব দেশ চিকিৎসা সহায়তা দেবে।

নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে স্কুলে অভিযোগ করার অনুরোধ: রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের সন্ধানে অভিভাবকদের স্কুলে এসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ তথ্য জানান মাইলস্টোন গ্রুপের পরিচালক ও ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান রাসেল তালুকদার।

এমবি 

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

মাইলস্টোন কলেজে বিমান দুর্ঘটনা

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর